Affiliate Service

Affiliate Service
Sponsor
Showing posts with label worldcup. Show all posts
Showing posts with label worldcup. Show all posts

Thursday, December 21, 2017

দলীয় এবং ব্যক্তিগত শিরোপা জয়ে হয়তো লিওনেল মেসির চেয়ে পিছিয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। এমনকি সাপ্তাহিক পারিশ্রমিকেও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীকে টেক্কা দিয়েছেন মেসি। কিন্তু বিশ্বের এই দুই সেরা ফুটবলারের মধ্যে কার পা জোড়া বেশি দামি? দুজনেরই জাদুকরি পা জোড়া কিন্তু ইনস্যুরেন্সের আওতাভুক্ত। এ জন্য মোটা অঙ্কের প্রিমিয়াম গুনতে হয় রিয়াল-বার্সাকে। সেই ইনস্যুরেন্সের বিচারে রোনালদো কিন্তু মেসির চেয়ে দ্বিগুণ ব্যবধানে এগিয়ে!
https://worldcup-24.blogspot.com/

স্পেনের খ্যাতনামা ইনস্যুরেন্স প্রতিষ্ঠান ‘এসিয়ের্তো’ সম্প্রতি মেসি-রোনালদোর পা জোড়ার দাম নিয়ে গবেষণা করেছে। চোটের কারণে এ দুই খেলোয়াড়ের ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেলে তখন তাঁদের ক্লাব যে ক্ষতিপূরণ পাবে, তার ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়েছে মেসি-রোনালদোর পায়ের দাম। সে ক্ষেত্রে রোনালদোর পায়ের দাম মেসির পায়ের চেয়ে দ্বিগুণ। ‘এসিয়ের্তো’র গবেষণা বলছে, রোনালদো চোট পেয়ে খেলার বাইরে চলে গেলে ১০ কোটি ইউরো ক্ষতিপূরণ পাবে রিয়াল। মেসির ক্ষেত্রে এমনটি ঘটলে ৫ কোটি ইউরো ক্ষতিপূরণ পাবে বার্সা।

দুই খেলোয়াড়ের এই ইনস্যুরেন্স পলিসির প্রিমিয়াম নির্ধারণ করা হয়েছে, তাঁদের অতীত চোট, মাঠে খেলার পজিশন, প্রত্যেক মৌসুমে ম্যাচের সংখ্যা, বয়স এবং শারীরিক সামর্থ্যের ওপর ভিত্তি করে। এ ছাড়া কিছু ‘বিশেষ’ ব্যাপার বিবেচনা করা হয়—ভবিষ্যতে তাঁদের চোটের ধরন কী হতে পারে এবং জীবনযাপনের ধরন। তবে ইনস্যুরেন্সের ভিত্তিতে নির্ধারিত পায়ের দামে মেসি পিছিয়ে থাকলেও পারিশ্রমিকে কিন্তু রোনালদোর চেয়ে এগিয়ে। বার্সা ফরোয়ার্ডের সাপ্তাহিক পারিশ্রমিক ৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। তাঁর চেয়ে সাপ্তাহিক ১১ লাখ টাকা কম পান রোনালদো। দলীয় এবং ব্যক্তিগত শিরোপা জয়ের সংখ্যায়ও মেসি তাঁর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে এগিয়ে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৫৫টি ট্রফি জিতেছেন মেসি। রোনালদো তাঁর চেয়ে দুটি শিরোপা কম জিতেছেন।

Source :prothom-alo
worldcup

মেসি-রোনালদো: কার পা বেশি দামি?

দলীয় এবং ব্যক্তিগত শিরোপা জয়ে হয়তো লিওনেল মেসির চেয়ে পিছিয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। এমনকি সাপ্তাহিক পারিশ্রমিকেও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীকে টেক্কা দিয়েছেন মেসি। কিন্তু বিশ্বের এই দুই সেরা ফুটবলারের মধ্যে কার পা জোড়া বেশি দামি? দুজনেরই জাদুকরি পা জোড়া কিন্তু ইনস্যুরেন্সের আওতাভুক্ত। এ জন্য মোটা অঙ্কের প্রিমিয়াম গুনতে হয় রিয়াল-বার্সাকে। সেই ইনস্যুরেন্সের বিচারে রোনালদো কিন্তু মেসির চেয়ে দ্বিগুণ ব্যবধানে এগিয়ে!
https://worldcup-24.blogspot.com/

স্পেনের খ্যাতনামা ইনস্যুরেন্স প্রতিষ্ঠান ‘এসিয়ের্তো’ সম্প্রতি মেসি-রোনালদোর পা জোড়ার দাম নিয়ে গবেষণা করেছে। চোটের কারণে এ দুই খেলোয়াড়ের ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেলে তখন তাঁদের ক্লাব যে ক্ষতিপূরণ পাবে, তার ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়েছে মেসি-রোনালদোর পায়ের দাম। সে ক্ষেত্রে রোনালদোর পায়ের দাম মেসির পায়ের চেয়ে দ্বিগুণ। ‘এসিয়ের্তো’র গবেষণা বলছে, রোনালদো চোট পেয়ে খেলার বাইরে চলে গেলে ১০ কোটি ইউরো ক্ষতিপূরণ পাবে রিয়াল। মেসির ক্ষেত্রে এমনটি ঘটলে ৫ কোটি ইউরো ক্ষতিপূরণ পাবে বার্সা।

দুই খেলোয়াড়ের এই ইনস্যুরেন্স পলিসির প্রিমিয়াম নির্ধারণ করা হয়েছে, তাঁদের অতীত চোট, মাঠে খেলার পজিশন, প্রত্যেক মৌসুমে ম্যাচের সংখ্যা, বয়স এবং শারীরিক সামর্থ্যের ওপর ভিত্তি করে। এ ছাড়া কিছু ‘বিশেষ’ ব্যাপার বিবেচনা করা হয়—ভবিষ্যতে তাঁদের চোটের ধরন কী হতে পারে এবং জীবনযাপনের ধরন। তবে ইনস্যুরেন্সের ভিত্তিতে নির্ধারিত পায়ের দামে মেসি পিছিয়ে থাকলেও পারিশ্রমিকে কিন্তু রোনালদোর চেয়ে এগিয়ে। বার্সা ফরোয়ার্ডের সাপ্তাহিক পারিশ্রমিক ৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। তাঁর চেয়ে সাপ্তাহিক ১১ লাখ টাকা কম পান রোনালদো। দলীয় এবং ব্যক্তিগত শিরোপা জয়ের সংখ্যায়ও মেসি তাঁর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে এগিয়ে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৫৫টি ট্রফি জিতেছেন মেসি। রোনালদো তাঁর চেয়ে দুটি শিরোপা কম জিতেছেন।

Source :prothom-alo

10:23 PM Share:

Thursday, April 9, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
বিশ্বকাপের যে ক্যাচটি নিয়ে সবচেয়ে বেশি বিতর্ক হয়েছে, নিশ্চিতভাবেই সেটি কোয়ার্টার ফাইনালে শিখর ধাওয়ানের নেওয়া মাহমুদুল্লাহর ক্যাচ। এবার সেই বিতর্কিত ক্যাচটিকে বিশ্বকাপের অন্যতম সেরা ক্যাচ বলে অভিহিত করেছে আইসিসি। এবারের বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিশ্বকাপের সেরা পারফরম্যান্স পর্যালোচনা করছে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। গতকাল সংস্থাটি তাদের ওয়েবসাইটে সেরা দশ ক্যাচের বর্ণনা প্রকাশ করে। গুরুত্ব ও শ্রেষ্ঠত্বের বিবেচনায় নয়, ক্যাচগুলোকে বর্ণনা করা হয়েছে ম্যাচের ধারাবাহিকতায়।
এতে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে বাউন্ডারি দড়ির কাছে শিখর ধাওয়ানের নেওয়া ক্যাচটি সম্পর্কে বলা হয়েছে, 'একটি শান্ত সমাপ্তির ক্যাচ, একটি দারুণ সম্পূর্ণতার ক্যাচ।'
১৯ মার্চ মেলবোর্নে ওই ক্যাচের ঘটনাটি ঘটে ম্যাচের। ভারতের ৩০০ রান তাড়া করতে নেমে স্বচ্ছন্দে ব্যাট করছিলেন আগের দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করা মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। ২১তম ওভারে মোহাম্মদ শামির শটবলকে পুল করেন মাহমুদুল্লাহ। লং লেগে দাঁড়ানো শিখর ধাওয়ানের মাথার ঠিক ওপরে ছিল বলটি। লাফিয়ে বলটি ধরতে গিয়ে ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে যাওয়ার উপক্রম হলে বল ওপরের দিকে ছুড়ে দেন ধাওয়ান। খানিকটা পিছিয়ে বলটি আরেকবার হাতে জমানোর চেষ্টা করেন। এরপর আরও একবার ওপরের দিকে বল ছুড়ে দিয়ে ধীরস্থিরভাবে মাঠের ভেতরে ঢুকে বলটি তালুবন্দি করেন ধাওয়ান।
আঙুলে উঁচিয়ে আউটের ইশারা করে জানান দেন ক্যাচটি তিনি ঠিকমতোই নিয়েছেন। এটি নিশ্চিত হতে টিভি আম্পায়ারের সাহায্য নেন মাঠের দুই আম্পায়ার। 
দায়সারাভাবে দূর থেকে দুই অ্যাঙ্গেলে রিপ্লে দেখেই আউটের সিদ্ধান্ত দেন টিভি আম্পায়ার স্টিভ ডেভিস। এ ধরনের ক্ষেত্রে চার-পাঁচ অ্যাঙ্গেল থেকে যতটা সম্ভব গভীরভাবে রিপ্লে দেখে থাকেন থার্ড আম্পায়াররা। 
পরে স্থিরচিত্রে দেখা যায়, ধাওয়ান যখন খানিকটা পিছিয়ে বলটি তালুবন্দি করার চেষ্টা করেন, ঠিক তখনই তার পা সীমানাদড়ি স্পর্শ করে। ম্যাচের এ ক্যাচটির পাশাপাশি আরও কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্ত মিলিয়ে আম্পায়ারদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। আম্পায়ারদের যেসব সিদ্ধান্তের ফলে কোয়ার্টারে বাংলাদেশের বিশ্বকাপযাত্রা থেমে গেছে, তার একটিকেই আইসিসি এবার সেরার মর্যাদা দিল।সংগৃহীত 
worldcup

ধাওয়ানের সেই বিতর্কিত ক্যাচ

http://worldcup-24.blogspot.com/
বিশ্বকাপের যে ক্যাচটি নিয়ে সবচেয়ে বেশি বিতর্ক হয়েছে, নিশ্চিতভাবেই সেটি কোয়ার্টার ফাইনালে শিখর ধাওয়ানের নেওয়া মাহমুদুল্লাহর ক্যাচ। এবার সেই বিতর্কিত ক্যাচটিকে বিশ্বকাপের অন্যতম সেরা ক্যাচ বলে অভিহিত করেছে আইসিসি। এবারের বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিশ্বকাপের সেরা পারফরম্যান্স পর্যালোচনা করছে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। গতকাল সংস্থাটি তাদের ওয়েবসাইটে সেরা দশ ক্যাচের বর্ণনা প্রকাশ করে। গুরুত্ব ও শ্রেষ্ঠত্বের বিবেচনায় নয়, ক্যাচগুলোকে বর্ণনা করা হয়েছে ম্যাচের ধারাবাহিকতায়।
এতে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে বাউন্ডারি দড়ির কাছে শিখর ধাওয়ানের নেওয়া ক্যাচটি সম্পর্কে বলা হয়েছে, 'একটি শান্ত সমাপ্তির ক্যাচ, একটি দারুণ সম্পূর্ণতার ক্যাচ।'
১৯ মার্চ মেলবোর্নে ওই ক্যাচের ঘটনাটি ঘটে ম্যাচের। ভারতের ৩০০ রান তাড়া করতে নেমে স্বচ্ছন্দে ব্যাট করছিলেন আগের দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করা মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। ২১তম ওভারে মোহাম্মদ শামির শটবলকে পুল করেন মাহমুদুল্লাহ। লং লেগে দাঁড়ানো শিখর ধাওয়ানের মাথার ঠিক ওপরে ছিল বলটি। লাফিয়ে বলটি ধরতে গিয়ে ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে যাওয়ার উপক্রম হলে বল ওপরের দিকে ছুড়ে দেন ধাওয়ান। খানিকটা পিছিয়ে বলটি আরেকবার হাতে জমানোর চেষ্টা করেন। এরপর আরও একবার ওপরের দিকে বল ছুড়ে দিয়ে ধীরস্থিরভাবে মাঠের ভেতরে ঢুকে বলটি তালুবন্দি করেন ধাওয়ান।
আঙুলে উঁচিয়ে আউটের ইশারা করে জানান দেন ক্যাচটি তিনি ঠিকমতোই নিয়েছেন। এটি নিশ্চিত হতে টিভি আম্পায়ারের সাহায্য নেন মাঠের দুই আম্পায়ার। 
দায়সারাভাবে দূর থেকে দুই অ্যাঙ্গেলে রিপ্লে দেখেই আউটের সিদ্ধান্ত দেন টিভি আম্পায়ার স্টিভ ডেভিস। এ ধরনের ক্ষেত্রে চার-পাঁচ অ্যাঙ্গেল থেকে যতটা সম্ভব গভীরভাবে রিপ্লে দেখে থাকেন থার্ড আম্পায়াররা। 
পরে স্থিরচিত্রে দেখা যায়, ধাওয়ান যখন খানিকটা পিছিয়ে বলটি তালুবন্দি করার চেষ্টা করেন, ঠিক তখনই তার পা সীমানাদড়ি স্পর্শ করে। ম্যাচের এ ক্যাচটির পাশাপাশি আরও কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্ত মিলিয়ে আম্পায়ারদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। আম্পায়ারদের যেসব সিদ্ধান্তের ফলে কোয়ার্টারে বাংলাদেশের বিশ্বকাপযাত্রা থেমে গেছে, তার একটিকেই আইসিসি এবার সেরার মর্যাদা দিল।সংগৃহীত 

10:55 PM Share:

Saturday, March 28, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটাররা বড়ই হয়েছে শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় নিজেদের অসহায় সংগ্রাম নিয়ে। কিন্তু ব্ল্যাক ক্যাপরা বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠার পর এখন তাদের ‘বিগ ব্রাদার’দের বিরুদ্ধে আরেকটি লড়াইয়ে জিততে চায়। আগামীকাল রবিবার মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) অনুষ্ঠেয় ক্রিকেটের এই মহাযজ্ঞটির প্রাক্কালে নিউজিল্যান্ডের পেসার টিম সাউদি এ অভিপ্রায়ের কথা জানান।
তাসমান সাগর তীরবর্তী এ দু’টি দেশের মধ্যে সব খেলাতেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বিদ্যমান। তবে আগামীকাল রবিবার বিশ্বকাপের ফাইনালটি খুব বেশি উত্তাপ ছড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে সাউদি বলেন, ‘সব ধরনের খেলাতেই অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় এবং এটা হবে আরো তীব্র। ওপার থেকে সম্ভবত আমাদেরকে ছোট ভাই হিসেবে দেখা হয়ে থাকে। যদিও আমরা অন্য খেলাগুলোয় ভালোই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করি।’
সাউদি আরো বলেন, ‘অবশ্যই গত কয়েক বছর ধরে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটে আমাদের বিপক্ষে দাপট দেখিয়েছে। তবে ধীরে ধীরে হলেও আমরা দৃশ্যপটটা বদলাতে শুরু করেছি। বাচ্চা বয়স থেকে বড় হওয়ার পথে সবসময়েই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধেই খেলতে চাইতাম। এ ক্ষেত্রে আমরা বাড়ির পাশে কারো বিপক্ষে খেলে থাকলে সেই লড়াইটাও চাইতাম যেন নিউজিল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া হয়।’
সাউদি আরো বলেন, ‘নিউজিল্যান্ডে আপনি যে খেলাই খেলেন না কেন তার মধ্যে তীব্র রেষারেষির ব্যাপার থাকে এবং আমি মনে করি এ ক্ষেত্রে আপনি সবসময়ই ‘বিগ ব্রাদার’ (অস্ট্রেলিয়া) এর মতো প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে এক ধাপ এগিয়ে যেতে চাইবেন।’
গত বৃহস্পতিবার সেমিফাইনালে ভারতকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করা চারবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া আগামীকালকের ফাইনালেও ফেভারিট থাকছে। কেননা শিরোপার চূড়ান্ত লড়াইয়ে তারা খেলবে নিজেদের পরিচিত উইকেট ও কন্ডিশনে এবং নিজ সমর্থকদের সামনে। তাই বলে আত্মবিশ্বাসের অভাব নেই দাপটের সঙ্গে খেলে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো নিউজিল্যান্ডের।
তাছাড়া দলকে দারুণভাবে নেতৃত্ব দেয়ার পাশাপাশি চরম আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলছেন ব্ল্যাক ক্যাপস অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। ফাইনাল নিশ্চিতের রাস্তায় এখন পর্যন্ত কোনো খেলায় হার না মানা দলটি ফাইনালেও তাদের প্রতিবেশীকে পরাজিত করতে চায়। তাছাড়া ইতোমধ্যে গ্রুপ পর্বেও বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল দলটিকে এক উইকেটে হারিয়েছে ম্যাককালামের দল। সব মিলিয়ে তারা মনে করে পড়শীদের তরফেও সমীহ আদায়ে সক্ষম হয়েছে।
সাউদি বলেন, ‘অতিক্রান্ত দুই বছরে আমরা নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে খেলতে পারিনি। তারপরও অস্ট্রেলিয়াকে আমরা সম্মান করি। কেননা তারা মান সম্পন্ন একটি দল। তারা তো আর এমনি এমনিতে বিশ্বের এক নম্বর দল হয়নি। ’
কালকের ফাইনালটিই হবে চলতি আসরে নিউজিল্যান্ডের জন্য নিজ দেশের বাইরে খেলা একমাত্র ম্যাচ। সেই সঙ্গে মেলবোর্নে এটাই হবে তাদের গত ছয় বছরের মধ্যে প্রথম খেলা। এর আগে ২০০৯ সালে এই ভেন্যুতে সর্বশেষ লড়াইয়ে ছয় উইকেটে স্বাগতিকদের হারিয়ে দিয়েছিলো ব্ল্যাক ক্যাপসরা।
ফাইনালে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে প্রায় এক লাখ সমর্থকের উপস্থিতি থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে তা হলো, মেলবোর্নের বড় মাঠ। নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল পর্যন্ত নিজেদের ছোট পরিসরের মাঠে খেললেও ফাইনালে বড় পরিসরের ভেন্যুতে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারবে কি-না এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। তবে সাউদি বলেন, ‘নিউজিল্যান্ডের মাঠগুলো ছোট হলেও কয়েকটি বড় মাঠেও খেলেছি আমরা। তাই মাঠের আয়তন নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন নই।’সংগৃহীত 
worldcup

‘বিগ-ব্রাদার’ অস্ট্রেলিয়াকে ছাড়াতে চায় নিউজিল্যান্ড

http://worldcup-24.blogspot.com/
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটাররা বড়ই হয়েছে শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় নিজেদের অসহায় সংগ্রাম নিয়ে। কিন্তু ব্ল্যাক ক্যাপরা বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠার পর এখন তাদের ‘বিগ ব্রাদার’দের বিরুদ্ধে আরেকটি লড়াইয়ে জিততে চায়। আগামীকাল রবিবার মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) অনুষ্ঠেয় ক্রিকেটের এই মহাযজ্ঞটির প্রাক্কালে নিউজিল্যান্ডের পেসার টিম সাউদি এ অভিপ্রায়ের কথা জানান।
তাসমান সাগর তীরবর্তী এ দু’টি দেশের মধ্যে সব খেলাতেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বিদ্যমান। তবে আগামীকাল রবিবার বিশ্বকাপের ফাইনালটি খুব বেশি উত্তাপ ছড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে সাউদি বলেন, ‘সব ধরনের খেলাতেই অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় এবং এটা হবে আরো তীব্র। ওপার থেকে সম্ভবত আমাদেরকে ছোট ভাই হিসেবে দেখা হয়ে থাকে। যদিও আমরা অন্য খেলাগুলোয় ভালোই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করি।’
সাউদি আরো বলেন, ‘অবশ্যই গত কয়েক বছর ধরে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটে আমাদের বিপক্ষে দাপট দেখিয়েছে। তবে ধীরে ধীরে হলেও আমরা দৃশ্যপটটা বদলাতে শুরু করেছি। বাচ্চা বয়স থেকে বড় হওয়ার পথে সবসময়েই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধেই খেলতে চাইতাম। এ ক্ষেত্রে আমরা বাড়ির পাশে কারো বিপক্ষে খেলে থাকলে সেই লড়াইটাও চাইতাম যেন নিউজিল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া হয়।’
সাউদি আরো বলেন, ‘নিউজিল্যান্ডে আপনি যে খেলাই খেলেন না কেন তার মধ্যে তীব্র রেষারেষির ব্যাপার থাকে এবং আমি মনে করি এ ক্ষেত্রে আপনি সবসময়ই ‘বিগ ব্রাদার’ (অস্ট্রেলিয়া) এর মতো প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে এক ধাপ এগিয়ে যেতে চাইবেন।’
গত বৃহস্পতিবার সেমিফাইনালে ভারতকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করা চারবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া আগামীকালকের ফাইনালেও ফেভারিট থাকছে। কেননা শিরোপার চূড়ান্ত লড়াইয়ে তারা খেলবে নিজেদের পরিচিত উইকেট ও কন্ডিশনে এবং নিজ সমর্থকদের সামনে। তাই বলে আত্মবিশ্বাসের অভাব নেই দাপটের সঙ্গে খেলে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো নিউজিল্যান্ডের।
তাছাড়া দলকে দারুণভাবে নেতৃত্ব দেয়ার পাশাপাশি চরম আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলছেন ব্ল্যাক ক্যাপস অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। ফাইনাল নিশ্চিতের রাস্তায় এখন পর্যন্ত কোনো খেলায় হার না মানা দলটি ফাইনালেও তাদের প্রতিবেশীকে পরাজিত করতে চায়। তাছাড়া ইতোমধ্যে গ্রুপ পর্বেও বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল দলটিকে এক উইকেটে হারিয়েছে ম্যাককালামের দল। সব মিলিয়ে তারা মনে করে পড়শীদের তরফেও সমীহ আদায়ে সক্ষম হয়েছে।
সাউদি বলেন, ‘অতিক্রান্ত দুই বছরে আমরা নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে খেলতে পারিনি। তারপরও অস্ট্রেলিয়াকে আমরা সম্মান করি। কেননা তারা মান সম্পন্ন একটি দল। তারা তো আর এমনি এমনিতে বিশ্বের এক নম্বর দল হয়নি। ’
কালকের ফাইনালটিই হবে চলতি আসরে নিউজিল্যান্ডের জন্য নিজ দেশের বাইরে খেলা একমাত্র ম্যাচ। সেই সঙ্গে মেলবোর্নে এটাই হবে তাদের গত ছয় বছরের মধ্যে প্রথম খেলা। এর আগে ২০০৯ সালে এই ভেন্যুতে সর্বশেষ লড়াইয়ে ছয় উইকেটে স্বাগতিকদের হারিয়ে দিয়েছিলো ব্ল্যাক ক্যাপসরা।
ফাইনালে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে প্রায় এক লাখ সমর্থকের উপস্থিতি থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে তা হলো, মেলবোর্নের বড় মাঠ। নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল পর্যন্ত নিজেদের ছোট পরিসরের মাঠে খেললেও ফাইনালে বড় পরিসরের ভেন্যুতে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারবে কি-না এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। তবে সাউদি বলেন, ‘নিউজিল্যান্ডের মাঠগুলো ছোট হলেও কয়েকটি বড় মাঠেও খেলেছি আমরা। তাই মাঠের আয়তন নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন নই।’সংগৃহীত 

3:29 PM Share:

Wednesday, March 25, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালাম নিউজিল্যান্ডের প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলতে যাওয়াটিকে ‘অবিশ্বাস্য যাত্রা’ হিসেবে বর্ণনা করে জানিয়েছেন তার খেলোয়াড়রা তাদের জীবনের সেরা সময়ের দেখা পেয়েছেন।
 
নিউজিল্যান্ড  মঙ্গলবার অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে দক্ষিণ আফ্রিকাকে চার উইকেটে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠে। এরপরই অধিনায়ক ও মারকুটে ব্যাটসম্যান ম্যাককালাম বলেন,‘আমি বারবার বলেছি খেলোয়াড় হিসেবে এটা হলো আমাদের জীবনের সবচাইতে অনির্বাচনীয় মুহূর্ত। আমরা অভিজ্ঞতাটা উপভোগ করছি, পুরোটা পরিক্রমা অসাধারন, নিউজিল্যান্ডে এ দলটিকে সমর্থন জানাতে আসা দর্শকরা, আমরা যে ধরণের ক্রিকেট খেলছি তা, সবই দুর্দান্ত।’
 
তিনি বলেন,‘আশা করছি তারা সবাই আমাদের মতোই স্বপ্নাতুর হয়ে আছে, কয়েক দিনের মধ্যেই আমরা বড় একটা উপলক্ষ্য পেয়েছি, আশা করি এটা (বিশ্বকাপ) জেতা দারুণ হবে।’
 
জয়ের জন্য বৃষ্টি আইনে পরিবর্তিত লক্ষ্য ৪৩ ওভারে ২৯৮ রান পেয়ে নিউজিল্যান্ড কাল এক বল থাকতেই তা ছাড়িয়ে যায়। ম্যাককালাম জানান তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসের সময় বৃষ্টির বাধাটাকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। বৃষ্টির কারণে খেলা প্রায় দুই ঘন্টা বন্ধ ছিল। বৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়রা যখন মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন সেই সময় দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৮ ওভারে তিন উইকেটে ২১৬ রান করেছিল।
সেসময় ফ্যাপ ডু প্লেসিস ও এবি ডি ভিলিয়ার্স শতরানের পার্টনারশিপ গড়ে ফেলেছেন। এ সময় নিউজিল্যান্ড অধিনায়কের মাথায় কি ভাবনা ছিল জানতে চাইলে তিনি বলেন,‘বৃষ্টি পড়তে থাকুক। তারা দারুণভাবেই ভিত গড়ে দিচ্ছিল, তারা দুজনেই ছিলেন ক্রিজে স্থিত ব্যাটসম্যান, দুজন বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান।’
 
তিনি আরো বলেন,‘আমি তখনো ইনিংসটি নিয়ে ভাবছিলাম। আমার মনে হয়েছিল যে আমরা যেভাবে ফিল্ডিং দিচ্ছিলাম, আমরা যেভাবে বল করছিলাম, আমার মনে হয়েছিলাম আমরাই সবকিছু নিয়ন্ত্রন করছিলাম। কখনো কখনো আপনাকে এমনসব মানুষদের মুখোমুখি হতে হয় যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সেটাই তারা করছিল এবং আমরা জানতাম আমাদের সেখানে লড়ে যেতে হবে। এমনকি ব্যাট হাতে আমরাও যতক্ষণ লড়ে যাব শেষদিকে আমাদেরও সুযোগ থাকবে।’
 
গ্র্যান্ট এলিয়টকে প্রশংসায় ভাসান তিনি। ম্যাককালাম বলেন,‘কি দারুন ইনিংস গ্র্যান্ট এলিয়টের। সেমিফাইনালে সে স্রেফ একটা ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেললো এবং সে ও কোরি অ্যান্ডারসনের ইনিংস ও অন্য খেলোয়াড়দের অবদানগুলো দারুন কৃতিত্বের ব্যাপার।’
 
অধিনায়ক অবশ্য নিজের ২৬ বলে তোলা ৫৯ রানকে বড় করে দেখাতে চাননি। তার মতে এসব হলো খুচরো ব্যাপার। বিশেষ করে যখন গ্র্যান্ট এরকম একটা ইনিংস খেলে। আমাদের শুধু রানের তাড়ায় শুরুর দিকে রান রেট দ্রুত করতে কিছুটা ভূমিকা রাখতে হয়েছিল।’
 
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান ফাইনালে ভারত না অস্ট্রেলিয়া এ নিয়ে তার কোন বাচবিছার নেই। বরং তার দল যে কাউকেই হারাতে চেস্টা চালাবে। সংগৃহীত 
worldcup

সেরা সময়ের দেখা পেলেন ম্যাককালামরা

http://worldcup-24.blogspot.com/
অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালাম নিউজিল্যান্ডের প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলতে যাওয়াটিকে ‘অবিশ্বাস্য যাত্রা’ হিসেবে বর্ণনা করে জানিয়েছেন তার খেলোয়াড়রা তাদের জীবনের সেরা সময়ের দেখা পেয়েছেন।
 
নিউজিল্যান্ড  মঙ্গলবার অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে দক্ষিণ আফ্রিকাকে চার উইকেটে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠে। এরপরই অধিনায়ক ও মারকুটে ব্যাটসম্যান ম্যাককালাম বলেন,‘আমি বারবার বলেছি খেলোয়াড় হিসেবে এটা হলো আমাদের জীবনের সবচাইতে অনির্বাচনীয় মুহূর্ত। আমরা অভিজ্ঞতাটা উপভোগ করছি, পুরোটা পরিক্রমা অসাধারন, নিউজিল্যান্ডে এ দলটিকে সমর্থন জানাতে আসা দর্শকরা, আমরা যে ধরণের ক্রিকেট খেলছি তা, সবই দুর্দান্ত।’
 
তিনি বলেন,‘আশা করছি তারা সবাই আমাদের মতোই স্বপ্নাতুর হয়ে আছে, কয়েক দিনের মধ্যেই আমরা বড় একটা উপলক্ষ্য পেয়েছি, আশা করি এটা (বিশ্বকাপ) জেতা দারুণ হবে।’
 
জয়ের জন্য বৃষ্টি আইনে পরিবর্তিত লক্ষ্য ৪৩ ওভারে ২৯৮ রান পেয়ে নিউজিল্যান্ড কাল এক বল থাকতেই তা ছাড়িয়ে যায়। ম্যাককালাম জানান তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসের সময় বৃষ্টির বাধাটাকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। বৃষ্টির কারণে খেলা প্রায় দুই ঘন্টা বন্ধ ছিল। বৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়রা যখন মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন সেই সময় দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৮ ওভারে তিন উইকেটে ২১৬ রান করেছিল।
সেসময় ফ্যাপ ডু প্লেসিস ও এবি ডি ভিলিয়ার্স শতরানের পার্টনারশিপ গড়ে ফেলেছেন। এ সময় নিউজিল্যান্ড অধিনায়কের মাথায় কি ভাবনা ছিল জানতে চাইলে তিনি বলেন,‘বৃষ্টি পড়তে থাকুক। তারা দারুণভাবেই ভিত গড়ে দিচ্ছিল, তারা দুজনেই ছিলেন ক্রিজে স্থিত ব্যাটসম্যান, দুজন বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান।’
 
তিনি আরো বলেন,‘আমি তখনো ইনিংসটি নিয়ে ভাবছিলাম। আমার মনে হয়েছিল যে আমরা যেভাবে ফিল্ডিং দিচ্ছিলাম, আমরা যেভাবে বল করছিলাম, আমার মনে হয়েছিলাম আমরাই সবকিছু নিয়ন্ত্রন করছিলাম। কখনো কখনো আপনাকে এমনসব মানুষদের মুখোমুখি হতে হয় যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সেটাই তারা করছিল এবং আমরা জানতাম আমাদের সেখানে লড়ে যেতে হবে। এমনকি ব্যাট হাতে আমরাও যতক্ষণ লড়ে যাব শেষদিকে আমাদেরও সুযোগ থাকবে।’
 
গ্র্যান্ট এলিয়টকে প্রশংসায় ভাসান তিনি। ম্যাককালাম বলেন,‘কি দারুন ইনিংস গ্র্যান্ট এলিয়টের। সেমিফাইনালে সে স্রেফ একটা ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেললো এবং সে ও কোরি অ্যান্ডারসনের ইনিংস ও অন্য খেলোয়াড়দের অবদানগুলো দারুন কৃতিত্বের ব্যাপার।’
 
অধিনায়ক অবশ্য নিজের ২৬ বলে তোলা ৫৯ রানকে বড় করে দেখাতে চাননি। তার মতে এসব হলো খুচরো ব্যাপার। বিশেষ করে যখন গ্র্যান্ট এরকম একটা ইনিংস খেলে। আমাদের শুধু রানের তাড়ায় শুরুর দিকে রান রেট দ্রুত করতে কিছুটা ভূমিকা রাখতে হয়েছিল।’
 
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান ফাইনালে ভারত না অস্ট্রেলিয়া এ নিয়ে তার কোন বাচবিছার নেই। বরং তার দল যে কাউকেই হারাতে চেস্টা চালাবে। সংগৃহীত 

12:09 AM Share:

Sunday, March 22, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
বিশ্বকাপের আগে ভারতের বিপক্ষে সাম্প্রতিক সফলতার কারণে নিজের দল অস্ট্রেলিয়া মানসিকভাবে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন অসি বোলার জস হ্যাজেলউড। চলমান বিশ্বকাপে আগামী বৃহস্পতিবার সিডনিতে সেমিফাইনালে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারতের মোকাবেলা করবে চার বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া।
 
চলতি বিশ্বকাপে ভারত এখনো পর্যন্ত পরাজয়ের মুখ না দেখলেও বিশ্বকাপ শুরুর আগে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ জিতে নিয়েছে অসিরা। হ্যাজেলউড বলেন, ‘দুটি ফর্মেটেই আমরা চলতি গ্রীষ্মে তাদের (ভারত) বিপক্ষে বেশ কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি। তবে ত্রিদেশিয় সিরিজে জয়লাভের মাধ্যমে আমরা তাদের চেয়ে একটু হলেও এগিয়ে আছি।’
 
বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচগুলোর মধ্যে মাত্র তিনটি ম্যাচে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন ২৪ বছর বয়সী এই ফাস্ট বোলার। তবে পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ কোয়ার্টার ফাইনালে খেলার সুযোগ পেয়ে ম্যাচ সেরার পুরস্কারটিই লাভ করেছেন হ্যাজেলউড। শুক্রবার অ্যাডিলেড ওভালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওই ম্যাচে ৩৫ রানের বিপরীতে চার উইকেট দখল করেন তিনি। ম্যাচে ৬ উইকেটে জয়লাভ করে অস্ট্রেলিয়া।সংগৃহীত।  
worldcup

সেমিতে ভারতের চেয়ে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া: হ্যাজেলউড

http://worldcup-24.blogspot.com/
বিশ্বকাপের আগে ভারতের বিপক্ষে সাম্প্রতিক সফলতার কারণে নিজের দল অস্ট্রেলিয়া মানসিকভাবে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন অসি বোলার জস হ্যাজেলউড। চলমান বিশ্বকাপে আগামী বৃহস্পতিবার সিডনিতে সেমিফাইনালে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারতের মোকাবেলা করবে চার বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া।
 
চলতি বিশ্বকাপে ভারত এখনো পর্যন্ত পরাজয়ের মুখ না দেখলেও বিশ্বকাপ শুরুর আগে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ জিতে নিয়েছে অসিরা। হ্যাজেলউড বলেন, ‘দুটি ফর্মেটেই আমরা চলতি গ্রীষ্মে তাদের (ভারত) বিপক্ষে বেশ কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি। তবে ত্রিদেশিয় সিরিজে জয়লাভের মাধ্যমে আমরা তাদের চেয়ে একটু হলেও এগিয়ে আছি।’
 
বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচগুলোর মধ্যে মাত্র তিনটি ম্যাচে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন ২৪ বছর বয়সী এই ফাস্ট বোলার। তবে পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ কোয়ার্টার ফাইনালে খেলার সুযোগ পেয়ে ম্যাচ সেরার পুরস্কারটিই লাভ করেছেন হ্যাজেলউড। শুক্রবার অ্যাডিলেড ওভালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওই ম্যাচে ৩৫ রানের বিপরীতে চার উইকেট দখল করেন তিনি। ম্যাচে ৬ উইকেটে জয়লাভ করে অস্ট্রেলিয়া।সংগৃহীত।  

8:02 AM Share:

Friday, March 20, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
পাকিস্তান কোয়ার্টার ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় স্বপ্ন অপূর্ণ রেখেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে হলো অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক এবং তারকা অল-রাউন্ডার শহীদ আফ্রিদিকে। পাকিস্তানের এই দুই ক্রিকেটার আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, চলতি বিশ্বকাপ শেষেই এক দিনের ক্রিকেট থেকে অবসর নেবেন। যদিও টেস্ট ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাবেন অধিনায়ক মিসবাহ; আর আগেই টেস্ট থেকে অবসর নেয়া আফ্রিদি চালিয়ে যাবেন টি-টোয়েন্টি।
 
অসরের আগে ৪০ বছর বয়সী মিসবাহ ১৬২টি ওয়ানডে খেললেও শতক হাঁকানোর স্বাদ পাননি একবারও। অবসর নেয়ার দিন সব মিলিয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে তার রান দাঁড়ায় ৫,১২২; কোনো শতক ছাড়াই এই গড়ানার ক্রিকেটে এটাই কোনো ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ পরিমাণ রান।
 
বিদায়ী ম্যাচের আগের দিন সন্তুষ্টি প্রকাশ করে মিসবাহ বলেন, ‘যাই অর্জন করেছি, সবচেয়ে বড় সন্তুষ্টিটা হলো আমরা আমাদের দলের জন্য এবং দেশের জন্য একসঙ্গে কাজ করেছি। এটাই আমাকে সব চেয়ে বেশি তৃপ্তি দিচ্ছে।’ দলের মেধাবী তরুণ ক্রিকেটাররাই আগামী দিনগুলোতে পাকিস্তানকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে বলে মনে করেন মিসবাহ।
 
ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচে অ্যাডিলেড ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও মিসবাহ ৩৪ রান করে পাকিস্তানের ২১৩ রানের সংগ্রহে অবদান রাখেন। ৩৫.৫ ওভার ব্যাট করে মাত্র চার উইকেট হারিয়ে যেই লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ফেলে সহ-আয়োজক অস্ট্রেলিয়া।
 
অপূর্ণতা নিয়ে বিদায় নিলেন অল-রাউন্ডার আফ্রিদিও। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করে তাক লাগিয়ে দেয়া এই তারকা আর মাত্র পাঁচটি উইকেট পেলেই ৪০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করতে পারতেন। সে ক্ষেত্রে নামের পাশে আট হাজার রানের পাশাপাশি চারশো উইকেট নেয়া একমাত্র অল-রাউন্ডার হতে পারতেন ৩৯৮টি ওয়ানডে খেলা ৩৫ বছর বয়সী আফ্রিদি।
 
দীর্ঘ ১৯ বছরের ক্যারিয়ারে অনেক উত্থান-পতন থাকলেও উপভোগ্য ছিলো বলে জানান আফ্রিদি, ‘১৯ বছর ধরে খেলা যথেষ্টের চেয়েও বেশি কিছু। অন্যদের ক্যারিয়ারের মতোই আমার ক্ষেত্রেও ভালো-খারাপ সময় ছিলো। এরপরও আমি পাকিস্তানের হয়ে এই দীর্ঘ সময় খেলেছি। এমনটা হবে বলে আমি কখনোই মনে করিনি। এই সময়ে পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলা অনেক বড় কিছু। ভক্তরা আমার কাছ থেকে অনেক কিছু প্রত্যাশা করতো।’সংগৃহীত 
worldcup

ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মিসবাহ-আফ্রিদি

http://worldcup-24.blogspot.com/
পাকিস্তান কোয়ার্টার ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় স্বপ্ন অপূর্ণ রেখেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে হলো অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক এবং তারকা অল-রাউন্ডার শহীদ আফ্রিদিকে। পাকিস্তানের এই দুই ক্রিকেটার আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, চলতি বিশ্বকাপ শেষেই এক দিনের ক্রিকেট থেকে অবসর নেবেন। যদিও টেস্ট ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাবেন অধিনায়ক মিসবাহ; আর আগেই টেস্ট থেকে অবসর নেয়া আফ্রিদি চালিয়ে যাবেন টি-টোয়েন্টি।
 
অসরের আগে ৪০ বছর বয়সী মিসবাহ ১৬২টি ওয়ানডে খেললেও শতক হাঁকানোর স্বাদ পাননি একবারও। অবসর নেয়ার দিন সব মিলিয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে তার রান দাঁড়ায় ৫,১২২; কোনো শতক ছাড়াই এই গড়ানার ক্রিকেটে এটাই কোনো ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ পরিমাণ রান।
 
বিদায়ী ম্যাচের আগের দিন সন্তুষ্টি প্রকাশ করে মিসবাহ বলেন, ‘যাই অর্জন করেছি, সবচেয়ে বড় সন্তুষ্টিটা হলো আমরা আমাদের দলের জন্য এবং দেশের জন্য একসঙ্গে কাজ করেছি। এটাই আমাকে সব চেয়ে বেশি তৃপ্তি দিচ্ছে।’ দলের মেধাবী তরুণ ক্রিকেটাররাই আগামী দিনগুলোতে পাকিস্তানকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে বলে মনে করেন মিসবাহ।
 
ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচে অ্যাডিলেড ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও মিসবাহ ৩৪ রান করে পাকিস্তানের ২১৩ রানের সংগ্রহে অবদান রাখেন। ৩৫.৫ ওভার ব্যাট করে মাত্র চার উইকেট হারিয়ে যেই লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ফেলে সহ-আয়োজক অস্ট্রেলিয়া।
 
অপূর্ণতা নিয়ে বিদায় নিলেন অল-রাউন্ডার আফ্রিদিও। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করে তাক লাগিয়ে দেয়া এই তারকা আর মাত্র পাঁচটি উইকেট পেলেই ৪০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করতে পারতেন। সে ক্ষেত্রে নামের পাশে আট হাজার রানের পাশাপাশি চারশো উইকেট নেয়া একমাত্র অল-রাউন্ডার হতে পারতেন ৩৯৮টি ওয়ানডে খেলা ৩৫ বছর বয়সী আফ্রিদি।
 
দীর্ঘ ১৯ বছরের ক্যারিয়ারে অনেক উত্থান-পতন থাকলেও উপভোগ্য ছিলো বলে জানান আফ্রিদি, ‘১৯ বছর ধরে খেলা যথেষ্টের চেয়েও বেশি কিছু। অন্যদের ক্যারিয়ারের মতোই আমার ক্ষেত্রেও ভালো-খারাপ সময় ছিলো। এরপরও আমি পাকিস্তানের হয়ে এই দীর্ঘ সময় খেলেছি। এমনটা হবে বলে আমি কখনোই মনে করিনি। এই সময়ে পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলা অনেক বড় কিছু। ভক্তরা আমার কাছ থেকে অনেক কিছু প্রত্যাশা করতো।’সংগৃহীত 

8:37 PM Share:

Wednesday, March 18, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হাবিবুল বাশার একবার বলেছিলেন— তার জীবনের শ্রেষ্ঠতম অভিজ্ঞতা ২০০৭ বিশ্বকাপ। যদিও সেই বিশ্বকাপের পর দেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা এই অধিনায়কের ক্যারিয়ার হঠাত্ করেই ছোট হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ব্যক্তিগত সেসব ঘটনা নয়, হাবিবুলের স্মৃতিতে এখনও জাগরুক সেই বিশ্বকাপের দলীয় অসামান্য অর্জন। এতোদিন পর আবার ২০০৭ বিশ্বকাপের মতোই সামনে ভারত এসে যাওয়াতে হাবিবুলকে বারবার কথা বলতে হচ্ছে পুরোনো স্মৃতি নিয়ে।
 
হাবিবুল পরিষ্কার বলছেন, তিনি মনে করেন আরেকবার ভারতকে হারানোর ক্ষমতা বর্তমান দলটির আরও বেশী আছে। শুধু হাবিবুল নন, কলকাতার একটি পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাতকারে বাংলাদেশ দলের ওপর একই ধরনের ভরসা রাখলেন জাতীয় দলের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান ও প্রথম বিশ্বকাপের অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুলও।
 
হাবিবুল বলছিলেন, ২০০৭ বিশ্বকাপের সঙ্গে এবারের বিশ্বকাপের একটা অসাধারণ মিল অন্তত দেখছেন তিনি, ‘সেটাও এ বারের মতো হারলেই বিদায় টাইপের ম্যাচ ছিল। আক্ষরিক অর্থে হয়তো ওটা নক আউট নয়, গ্রুপ লিগের ম্যাচ ছিল। কিন্তু দুটো টিম জানত আসলে নক আউটই। তাই হয়েছিল পরে গিয়ে। তবে সে বারের ইন্ডিয়ান টিমটা এটার চেয়ে অনেক স্ট্রং ছিল।’
 
বরং সেবারের বাংলাদেশ দলের চেয়ে সাবেক এই অধিনায়ক এগিয়ে রাখছেন বর্তমান বাংলাদেশ দলটাকেই, ‘এ বারেরটা অবশ্যই এগিয়ে। এই টিমটা অনেক বেশি ম্যাচিওর্ড। ম্যাচ জেতানো পারফর্মারও এই দলে বেশি। এই টিমটার সবচেয়ে বড় গুণ হল প্রেশার সামলাতে জানে। আফগানিস্তানের দিন কম রানে চার উইকেট চলে যাওয়ার পর ঠিক লড়াই করে তিনশোর ওপর তুলে দিয়েছে। ইংল্যান্ডের দিন চাপ এসেছে ভয়ঙ্কর রকম। তবু ভেঙে পড়েনি। আমার তো মনে হয় এই অ্যাটিটিউড নিয়ে ইন্ডিয়াকে ওরা ভাল ফাইট দেবে। যেই জিতুক কাজটা কারওর সহজ হবে না।’
 
আমিনুল ইসলাম বুলবুল অবশ্য সুমনের মতো এতোটা পরিষ্কার করে বাংলাদেশকে চাপমুক্ত বলে খুব সুবিধার অবস্থায় দেখছেন না। তিনি বরং দু দলকেই সমান অবস্থানে দেখছেন কোয়ার্টার ফাইনালে, ‘কারণ নকআউট ম্যাচে একটা আধ ঘণ্টা ম্যাচের রং বদলে দিতে পারে। সেটা কোহলির কয়েকটা স্ট্রোক যেমন হতে পারে। তেমন রুবেলের একটা স্পেলও হতে পারে। এই সব ম্যাচে আগাম বলা যায় না। তা ছাড়া আমাদের এই টিমটা অনেক ম্যাচিওর্ড। অনেক ম্যাচ খেলেছে এক-এক জন। বড় কিছু ম্যাচ জিতেওছে। আর বিশেষ করে এই টুর্নামেন্টে যেমন খেলছে, তাতে একটা জিনিস প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশ কারও দয়ায় এখানে আসেনি।’সংগৃহীত। 
worldcup

আশাবাদী বুলবুল-সুমনরা

http://worldcup-24.blogspot.com/
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হাবিবুল বাশার একবার বলেছিলেন— তার জীবনের শ্রেষ্ঠতম অভিজ্ঞতা ২০০৭ বিশ্বকাপ। যদিও সেই বিশ্বকাপের পর দেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা এই অধিনায়কের ক্যারিয়ার হঠাত্ করেই ছোট হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ব্যক্তিগত সেসব ঘটনা নয়, হাবিবুলের স্মৃতিতে এখনও জাগরুক সেই বিশ্বকাপের দলীয় অসামান্য অর্জন। এতোদিন পর আবার ২০০৭ বিশ্বকাপের মতোই সামনে ভারত এসে যাওয়াতে হাবিবুলকে বারবার কথা বলতে হচ্ছে পুরোনো স্মৃতি নিয়ে।
 
হাবিবুল পরিষ্কার বলছেন, তিনি মনে করেন আরেকবার ভারতকে হারানোর ক্ষমতা বর্তমান দলটির আরও বেশী আছে। শুধু হাবিবুল নন, কলকাতার একটি পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাতকারে বাংলাদেশ দলের ওপর একই ধরনের ভরসা রাখলেন জাতীয় দলের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান ও প্রথম বিশ্বকাপের অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুলও।
 
হাবিবুল বলছিলেন, ২০০৭ বিশ্বকাপের সঙ্গে এবারের বিশ্বকাপের একটা অসাধারণ মিল অন্তত দেখছেন তিনি, ‘সেটাও এ বারের মতো হারলেই বিদায় টাইপের ম্যাচ ছিল। আক্ষরিক অর্থে হয়তো ওটা নক আউট নয়, গ্রুপ লিগের ম্যাচ ছিল। কিন্তু দুটো টিম জানত আসলে নক আউটই। তাই হয়েছিল পরে গিয়ে। তবে সে বারের ইন্ডিয়ান টিমটা এটার চেয়ে অনেক স্ট্রং ছিল।’
 
বরং সেবারের বাংলাদেশ দলের চেয়ে সাবেক এই অধিনায়ক এগিয়ে রাখছেন বর্তমান বাংলাদেশ দলটাকেই, ‘এ বারেরটা অবশ্যই এগিয়ে। এই টিমটা অনেক বেশি ম্যাচিওর্ড। ম্যাচ জেতানো পারফর্মারও এই দলে বেশি। এই টিমটার সবচেয়ে বড় গুণ হল প্রেশার সামলাতে জানে। আফগানিস্তানের দিন কম রানে চার উইকেট চলে যাওয়ার পর ঠিক লড়াই করে তিনশোর ওপর তুলে দিয়েছে। ইংল্যান্ডের দিন চাপ এসেছে ভয়ঙ্কর রকম। তবু ভেঙে পড়েনি। আমার তো মনে হয় এই অ্যাটিটিউড নিয়ে ইন্ডিয়াকে ওরা ভাল ফাইট দেবে। যেই জিতুক কাজটা কারওর সহজ হবে না।’
 
আমিনুল ইসলাম বুলবুল অবশ্য সুমনের মতো এতোটা পরিষ্কার করে বাংলাদেশকে চাপমুক্ত বলে খুব সুবিধার অবস্থায় দেখছেন না। তিনি বরং দু দলকেই সমান অবস্থানে দেখছেন কোয়ার্টার ফাইনালে, ‘কারণ নকআউট ম্যাচে একটা আধ ঘণ্টা ম্যাচের রং বদলে দিতে পারে। সেটা কোহলির কয়েকটা স্ট্রোক যেমন হতে পারে। তেমন রুবেলের একটা স্পেলও হতে পারে। এই সব ম্যাচে আগাম বলা যায় না। তা ছাড়া আমাদের এই টিমটা অনেক ম্যাচিওর্ড। অনেক ম্যাচ খেলেছে এক-এক জন। বড় কিছু ম্যাচ জিতেওছে। আর বিশেষ করে এই টুর্নামেন্টে যেমন খেলছে, তাতে একটা জিনিস প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশ কারও দয়ায় এখানে আসেনি।’সংগৃহীত। 

12:34 AM Share:

Sunday, March 15, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। তারা বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কিংবা তাদের সাম্প্রতিক ফর্ম দেখে ঘাবড়ে যাবার কিছু নেই। কারণ মাঠের খেলায় এর কোনটাই ভূমিকা রাখবে না। ভারতকে আগেও বিশ্বকাপের ম্যাচে আমরা হারিয়েছি। সুতরাং নিজেদের সেরাটা ঢেলে দিতে পারলে পুরনো কীর্তির পুনরাবৃত্তি করতে পারাটা খুব একটা কঠিন হবে না।
একটা দল যখন জয়ের মানসিকতায় থাকে তখন অসম্ভব মনে হওয়া কাজটাও তাদের দিয়ে খুব সহজে সম্ভব হয়ে যায়। বাংলাদেশ এই মুহূর্তে ঠিক তেমন ছন্দেই আছে। গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচ জয়ের পর নিউজিল্যান্ডকেও কাঁপিয়ে দিয়েছিল টাইগাররা। শেষ পর্যন্ত সেই ম্যাচে হারতে হলেও নিজেদের আত্মবিশ্বাসটা ঠিকই বাড়িয়ে নিয়েছে তারা। তাছাড়া গতকাল জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ভারতকে বেশ টালমাটালই মনে হয়েছে। সব মিলে আমি বলবো নিজেদের উপর বিশ্বাস ধরে রাখাটা খুব জরুরী। এরপর মাঠে নিজেদের সামর্থের স্বার্থক অনুবাদটা করতে পারলেই চলে।
বাংলাদেশকে ১৯ মার্চের ম্যাচে প্রেরণা যোগাবে ইতিহাসের হাতছানি। নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসটাকে আরেকটু সমৃদ্ধ করার দ্বারপ্রান্তে আমরা। তাছাড়া ঐ ম্যাচে থাকছেন মাশরাফিও। তার অন্তর্ভুক্তি নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গত ম্যাচে তার অভাব খুব ভালভাবেই অনুভূত হয়েছে।
ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে আমরা বেশ কয়েকদিন বিশ্রাম পাচ্ছি। দলে বেশ কিছু চোট সমস্যা আছে। এই সময়ে সেগুলো ঠিক হয়ে যাবে বলে আশা করি।
তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে ভারত খুব শক্তিশালী দল। তারা গ্রুপ পর্বের কঠিন বাধাগুলোও খুব সহজে টপকে গেছে। এমন শক্তিশালী এবং আত্মবিশ্বাসী একটা দলকে হারাতে নিজেদের সেরা ক্রিকেট খেলার বিকল্প নেই।
worldcup

ভারতের ফর্ম দেখে ঘাবড়ানোর কিছু নেই

http://worldcup-24.blogspot.com/
বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। তারা বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কিংবা তাদের সাম্প্রতিক ফর্ম দেখে ঘাবড়ে যাবার কিছু নেই। কারণ মাঠের খেলায় এর কোনটাই ভূমিকা রাখবে না। ভারতকে আগেও বিশ্বকাপের ম্যাচে আমরা হারিয়েছি। সুতরাং নিজেদের সেরাটা ঢেলে দিতে পারলে পুরনো কীর্তির পুনরাবৃত্তি করতে পারাটা খুব একটা কঠিন হবে না।
একটা দল যখন জয়ের মানসিকতায় থাকে তখন অসম্ভব মনে হওয়া কাজটাও তাদের দিয়ে খুব সহজে সম্ভব হয়ে যায়। বাংলাদেশ এই মুহূর্তে ঠিক তেমন ছন্দেই আছে। গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচ জয়ের পর নিউজিল্যান্ডকেও কাঁপিয়ে দিয়েছিল টাইগাররা। শেষ পর্যন্ত সেই ম্যাচে হারতে হলেও নিজেদের আত্মবিশ্বাসটা ঠিকই বাড়িয়ে নিয়েছে তারা। তাছাড়া গতকাল জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ভারতকে বেশ টালমাটালই মনে হয়েছে। সব মিলে আমি বলবো নিজেদের উপর বিশ্বাস ধরে রাখাটা খুব জরুরী। এরপর মাঠে নিজেদের সামর্থের স্বার্থক অনুবাদটা করতে পারলেই চলে।
বাংলাদেশকে ১৯ মার্চের ম্যাচে প্রেরণা যোগাবে ইতিহাসের হাতছানি। নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসটাকে আরেকটু সমৃদ্ধ করার দ্বারপ্রান্তে আমরা। তাছাড়া ঐ ম্যাচে থাকছেন মাশরাফিও। তার অন্তর্ভুক্তি নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গত ম্যাচে তার অভাব খুব ভালভাবেই অনুভূত হয়েছে।
ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে আমরা বেশ কয়েকদিন বিশ্রাম পাচ্ছি। দলে বেশ কিছু চোট সমস্যা আছে। এই সময়ে সেগুলো ঠিক হয়ে যাবে বলে আশা করি।
তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে ভারত খুব শক্তিশালী দল। তারা গ্রুপ পর্বের কঠিন বাধাগুলোও খুব সহজে টপকে গেছে। এমন শক্তিশালী এবং আত্মবিশ্বাসী একটা দলকে হারাতে নিজেদের সেরা ক্রিকেট খেলার বিকল্প নেই।

7:58 AM Share:
http://worldcup-24.blogspot.com/
বিশ্বকাপের পুল 'বি'তে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৭৬ রানের টার্গেট দিয়েছে আরব আমিরাত। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে ৪৭.৪ ওভারে ১৭৫ রান তুলতেই গুটিয়ে যায় আমিরাতের ইনিংস।
 বাংলাদেশ সময় রবিবার ভোর ৪টায় নেপিয়ারে এই ম্যাচটি শুরু হয়।
worldcup

ওয়েস্ট ইন্ডিজ লক্ষ্য ১৭৬ রান

http://worldcup-24.blogspot.com/
বিশ্বকাপের পুল 'বি'তে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৭৬ রানের টার্গেট দিয়েছে আরব আমিরাত। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে ৪৭.৪ ওভারে ১৭৫ রান তুলতেই গুটিয়ে যায় আমিরাতের ইনিংস।
 বাংলাদেশ সময় রবিবার ভোর ৪টায় নেপিয়ারে এই ম্যাচটি শুরু হয়।

7:55 AM Share:

Friday, March 13, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০৩ রানের পর শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অপরাজিত ১২৮ রান করা বাংলাদেশের মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ পৌঁছে গেছেন অন্য এক উচ্চতায়। টাইগারদের হয়ে বিশ্বকাপে প্রথম শতক করা রিয়াদ এই আসরে সেরা ব্যাটসম্যানদের চার নম্বরে আছেন। 
 
এই তালিকার শীর্ষে আছেন ৬ ইনিংসে টানা ৪ সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়া শ্রীলঙ্কার কুমার সাঙ্গাকারা। তিনি করেছেন ৪৯৬ রান। 
 
দ্বিতীয় স্থানে আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স। তার রান ৪১৭। আর ৩৯৫ রান নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছেন শ্রীলঙ্কার আরেক ব্যাটসম্যান তিলকারত্নে দিলশান।সংগৃহীত। 
worldcup

বিশ্বকাপের সেরা পাঁচে মাহমুদুল্লাহ

http://worldcup-24.blogspot.com/
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০৩ রানের পর শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অপরাজিত ১২৮ রান করা বাংলাদেশের মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ পৌঁছে গেছেন অন্য এক উচ্চতায়। টাইগারদের হয়ে বিশ্বকাপে প্রথম শতক করা রিয়াদ এই আসরে সেরা ব্যাটসম্যানদের চার নম্বরে আছেন। 
 
এই তালিকার শীর্ষে আছেন ৬ ইনিংসে টানা ৪ সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়া শ্রীলঙ্কার কুমার সাঙ্গাকারা। তিনি করেছেন ৪৯৬ রান। 
 
দ্বিতীয় স্থানে আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স। তার রান ৪১৭। আর ৩৯৫ রান নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছেন শ্রীলঙ্কার আরেক ব্যাটসম্যান তিলকারত্নে দিলশান।সংগৃহীত। 

11:15 PM Share:

Thursday, March 12, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
ব্যর্থতার ভয় নেই, এটিই নাকি এবার বাংলাদেশ কিক্রেট দলের দর্শন। কোচ চন্দ্রিকা হাথুরুসিংহে জানিয়েছেন, আমরা যতি ব্যর্থতায় স্থবির হয়ে যাই, তবে আমার সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।  আর এটি আমার এবারের বিশ্বকাপে মেনে চলছি। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেছেন।
চন্দ্রিকা হাথুরুসিংহে বলেছেন, কিছু করার স্বাধীনতা ও নিজেদের ওপর বিশ্বাস আমাদের এতোদূর এনেছে। এটি শুধু ইংল্যান্ডের জয়ের ক্ষেত্রে নয়, যখন স্কটল্যান্ড ৩০০ এর বেশি রানের টার্গেট দিয়েছিল তখনো আমরা ভাল করার আশা করছি।
তিনি বলেন, কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে পারা দলের জন্য একটি বিরাট অর্জন। আমাদের গ্রুপে শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের মতো বড় দুইটি দল আছে। আর এখান থেকে পরের রাউন্ডে যাওয়া আসলেই ব্যাপার। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, আমরা বিশ্বাস করি আমরা যে কোনো বড় দলকেই হারাতে পারব।
নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককালাম সম্পর্কে হাথুরুসিংহে বলেছেন, এটা কঠিন যে, ম্যাককালামও একই কাজ করেন। তিনিও কোনো ধরণের ভয় ছাড়া  খেলেন। তবে আমার আমাদের পুরো শক্তি দিয়ে খেলব এবং আমাদের একটি পরিকল্পনা আছে। আমাদের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেত পারলে ম্যাচ জিততে পারব। আর ম্যাককালামও এই পরিকল্পনার অংশ। তাকে দ্রুত ফেরাতে হবে। সূত্র: ইএসপিএন ক্রিকইনফো।
worldcup

ব্যর্থতার ভয় নেই বাংলাদেশের

http://worldcup-24.blogspot.com/
ব্যর্থতার ভয় নেই, এটিই নাকি এবার বাংলাদেশ কিক্রেট দলের দর্শন। কোচ চন্দ্রিকা হাথুরুসিংহে জানিয়েছেন, আমরা যতি ব্যর্থতায় স্থবির হয়ে যাই, তবে আমার সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।  আর এটি আমার এবারের বিশ্বকাপে মেনে চলছি। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেছেন।
চন্দ্রিকা হাথুরুসিংহে বলেছেন, কিছু করার স্বাধীনতা ও নিজেদের ওপর বিশ্বাস আমাদের এতোদূর এনেছে। এটি শুধু ইংল্যান্ডের জয়ের ক্ষেত্রে নয়, যখন স্কটল্যান্ড ৩০০ এর বেশি রানের টার্গেট দিয়েছিল তখনো আমরা ভাল করার আশা করছি।
তিনি বলেন, কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে পারা দলের জন্য একটি বিরাট অর্জন। আমাদের গ্রুপে শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের মতো বড় দুইটি দল আছে। আর এখান থেকে পরের রাউন্ডে যাওয়া আসলেই ব্যাপার। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, আমরা বিশ্বাস করি আমরা যে কোনো বড় দলকেই হারাতে পারব।
নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককালাম সম্পর্কে হাথুরুসিংহে বলেছেন, এটা কঠিন যে, ম্যাককালামও একই কাজ করেন। তিনিও কোনো ধরণের ভয় ছাড়া  খেলেন। তবে আমার আমাদের পুরো শক্তি দিয়ে খেলব এবং আমাদের একটি পরিকল্পনা আছে। আমাদের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেত পারলে ম্যাচ জিততে পারব। আর ম্যাককালামও এই পরিকল্পনার অংশ। তাকে দ্রুত ফেরাতে হবে। সূত্র: ইএসপিএন ক্রিকইনফো।

3:23 PM Share:
http://worldcup-24.blogspot.com/
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই উইকেট হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। মোহাম্মদ নাভিদের বলে আমজাদ আলীর হাতে ক্যাচ দিয়েছেন হাশিম আমলা।
বৃহস্পতিবার ওয়েলিংটনে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আরব আমিরাত।
worldcup

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম উইকেটের পতন

http://worldcup-24.blogspot.com/
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই উইকেট হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। মোহাম্মদ নাভিদের বলে আমজাদ আলীর হাতে ক্যাচ দিয়েছেন হাশিম আমলা।
বৃহস্পতিবার ওয়েলিংটনে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আরব আমিরাত।

7:35 AM Share:

Wednesday, March 11, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
একটা জয় কেমন পাল্টে দিলো দেশটাকে! সব গুমোট অবস্থা, সব অস্থিরতা মুহূর্তে সরে গিয়ে সোমবার রাত থেকেই বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে এক মিছিলের দেশ; বিজয় মিছিল। ক্ষণে ক্ষণেই কানে আসছে, ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ স্লোগান। এর মধ্যেই একটা মিছিলে স্লোগান শোনা গেল, ‘এবার ট্রফি জিতবে কে? বাংলাদেশ ছাড়া আবার কে!’
হ্যাঁ, স্বপ্নের তো কোনো বাঁধা ধরা গন্ডি নেই। স্বপ্ন তাই ট্রফিতে পৌঁছে গেছে।
বাস্তবতা বলছে, ট্রফি না হোক, এখন বাংলাদেশ অন্তত সেমিফাইনালে পৌঁছে ইতিহাসের আরেকটা প্রাচীর ভাঙ্গার স্বপ্ন তো দেখতেই পারে। আর এই স্বপ্ন বুকে নিয়েই গতকাল মঙ্গলবার সকালে জাতীয় দল রওনা হয়ে গেছে নিউজিল্যান্ডে। স্বাগতিকদের বিপক্ষে খেলা হবে ১৩ মার্চ, হ্যামিলটনের সিডন পার্কে।
তবে বাংলাদেশের সামনে নিউজিল্যান্ড হলেও লক্ষ্যটা আসলে সেমিফাইনাল।
কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে এই সেমিফাইনালের স্বপ্নটা মূর্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের। সুনীল গাভাস্কার, সৌরভ গাঙ্গুলি থেকে শুরু করে অনেক বড় বড় বিশ্লেষকই বলছেন, দিনটা অনকূলে থাকলে খুবই সম্ভব যে ইতিহাসের আরও একটা ধাপ পার হয়ে যাবে বাংলাদেশ।
দলের খেলোয়াড়রাও তেমনই আশা করছেন। বাংলাদেশকে কোয়ার্টার ফাইনালে তোলার নায়ক রুবেল হোসেন তো পরিষ্কার বলে দিলেন যে, কোয়ার্টার ফাইনালেও বিশ্বকে চমকে দিতে চান তারা। শুধু দেশের মানুষকে এই লড়াইয়ে আরও একবার সঙ্গে চাইলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে আমাদের সমর্থন করেন, সবসময় পাশে থাকেন; সেটা আমরা মাথায় রাখি। আশা করি দেশের মানুষ এই জয়ে খুব আনন্দ পেয়েছেন। সবাই আমাদের পাশে থাকলে কোয়ার্টার ফাইনালেও কিছু একটা করে ফেলবো, ইনশাল্লাহ।’
অবশ্য তার আগে একটু পরিষ্কার হতে হবে যে, কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হচ্ছে কারা।
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলার পরই চারদিকে জোর হৈ চৈ—ভারতের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবেন মাশরাফিরা। কিন্তু হিসাব নিকাশ কি আসলেই তাই বলছে?
এখন পর্যন্ত দুই গ্রুপের যে অবস্থান, তাতে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের খেলাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অনেক সমীকরণ এখনও বাকি। যাতে করে বাংলাদেশের শেষ আটের প্রতিপক্ষ হয়ে উঠতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ বা আয়ারল্যান্ডও!
বিশ্বাস হচ্ছে না? একটু হিসাবটা পরিষ্কার করা যাক।
বাংলাদেশ এখন ‘এ’ গ্রুপের তিন নম্বর দল। ধরে নেয়া হচ্ছে যে, শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ হেরে যাবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ফলে গ্রুপের চতুর্থ দল হয়ে যাবে মাশরাফিরা। তখন নিয়ম অনুযায়ী খেলা হবে ‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ভারতের সঙ্গে। কিন্তু বাংলাদেশ যদি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিতে যায়, তাহলেই এলোমেলো হয়ে যাবে এই হিসাব।
নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশ জিতলে এই তিন নম্বরেই থেকে যাবে তারা। এমনকি শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কা যদি আজ স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে হেরে যায়, তাও বাংলাদেশ হবে ‘এ’ গ্রুপের তিন নম্বর দল। তখন কিন্তু ভারতের সঙ্গে খেলা হবে না। বাংলাদেশের খেলা হবে ‘বি’ গ্রুপের দুই নম্বর দলের বিপক্ষে।
এখন কোটি টাকার প্রশ্ন হলো, ‘বি’ গ্রুপের সেই রানার্সআপ দলটি কারা?
‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ভারত; এটা নিশ্চিত হয়ে গেছে। কিন্তু দ্বিতীয় স্থানটি নিয়ে অনেক হিসাব বাকি। এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় স্থানের সবচেয়ে বড় দাবিদার দক্ষিণ আফ্রিকা। মুশকিল হলো দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান ও আয়ারল্যান্ডের পয়েন্ট সমান—৬। এখন শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা যদি আরব আমিরাতের বিপক্ষে হেরে যায়, তাহলে কাগজে কলমে তাদের কোয়ার্টার ফাইনালের আগে ছিটকে যাওয়ারও আশঙ্কা আছে!
শেষ ম্যাচে পাকিস্তান ও আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি হবে। এই ম্যাচে যারা জিতবে, তাদের সঙ্গে রানরেটে দ্বিতীয় স্থানের জন্য লড়াই হবে সম্ভবত দক্ষিণ আফ্রিকার; যদি দক্ষিণ আফ্রিকা আমিরাতের বিপক্ষে জিতে ফেলে। আর পাকিস্তান ও আয়ারল্যান্ডের মধ্যে যারা হারবে, তাদের সঙ্গে টিকে থাকার লড়াই হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের; যদি ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ ম্যাচে নিজেরাই হেরে না বসে!
এতসব সমীকরণের ফলে কিছুতেই নিশ্চিত করা সম্ভব না যে, কারা ‘বি’ গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় হবে। ফলে বাংলাদেশ যদি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিতেই যায়, সে ক্ষেত্রে কোয়ার্টার ফাইনালের প্রতিপক্ষ আসলে যে কেউ হতে পারে। 
তার আগে অবশ্য আপাতত বাংলাদেশকে নিউজিল্যান্ড ম্যাচ মাথায় নিয়ে ছুটতে হচ্ছে।
প্রথম পর্বে তিনটি ম্যাচ অস্ট্রেলিয়ায় খেলার পরই শুরু হয়েছে বাংলাদেশের এই ব্যাগ কাঁধে ছোটাছুটি। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ ম্যাচ খেলতে ছুটতে হয়েছিল নিউজিল্যান্ডের নেলসন শহরে। আবার গত ম্যাচ খেলতে চলে আসতে হয়েছিল অ্যাডিলেডে। এখন যাচ্ছেন তারা হ্যামিলটনে। আবার কোয়ার্টার ফাইনাল খেলতে ফিরে আসতে হবে মেলবোর্নে।
আপাতত ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের ফলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপপর্বের এই ম্যাচটা অর্থহীন হয়ে গেছে। এই ম্যাচে ফলাফল যাই হোক, বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড— দু দলই খেলবে কোয়ার্টার ফাইনালে। শুধু একটা ব্যাপার হতে পারে, বাংলাদেশ যদি জয় পায়, সে ক্ষেত্রে গ্রুপের তৃতীয় দল হয়ে যেতে পারে তারা পরের রাউন্ডে।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এমনিতে গত বছর কয়েকের বাংলাদেশের রেকর্ড অসাধারণ।
সর্বশেষ টানা সাত ম্যাচেই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিতেছে বাংলাদেশ; দু দুবার হোয়াইট ওয়াশ করেছে তাদের। কিন্তু সে দুবার খেলা হয়েছে বাংলাদেশে। এবার খেলাটা হবে নিউজিল্যান্ডে। আর দলটা আছেও দুর্দান্ত ফর্মে। ফলে এই দলটার বিপক্ষে জয়ের কল্পনা করা একটু কঠিন বৈকি!
তবে এসব কাগুজে হিসাব তো আর মাশরাফিদের ক্ষেত্রে খাটে না।
বাংলাদেশ এখন নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হবে দারুণ আত্মবিশ্বাস নিয়ে। এক ম্যাচ হাতে রেখেই কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে যাওয়ার আত্মবিশ্বাস, ইংল্যান্ডের মতো দলকে ছিটকে দেয়ার আত্মবিশ্বাস। 
টাইগারদের জন্য কোটি টাকার পুরস্কার
g সোহেল সারোয়ার চঞ্চল
বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠায় ক্রিকেট দলের জন্য আর্থিক পুরস্কার  ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। পুরস্কারের পরিমাণ এক লাখ ডলার (প্রায় ৮০ লাখ টাকা)। এই অর্থ ক্রিকেট দলের সবাই পাবেন বলে জানা গেছে।
পাশাপাশি ক্রিকেটারদের জন্য বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ব্যক্তিগতভাবে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছেন। অস্ট্রেলিয়ার এডিলেডে ম্যাচ শেষ হওয়ার পরই তিনি এ ঘোষণা দেন। এছাড়া ইংল্যান্ডকে হারানোয় ক্রীড়া মন্ত্রণালয় মাশরাফি, মুশফিক, রুবেল, সাকিবদের জন্য ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা দেয় সোমবার ম্যাচের পরই। অর্থাত্ সব মিলিয়ে মাশরাফিরা প্রায় সোয়া কোটি টাকা পুরস্কার পাচ্ছেন। 
বাংলাদেশের খেলাধুলার ইতিহাসে বিসিবি থেকে এবারই প্রথম এক লাখ ডলার পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন ক্রিকেটাররা। এতো বড় অংকের অর্থ পুরস্কারের ঘোষণা আগে কখনও শোনা যায়নি। বিসিবি পরিচালক লোকমান হোসেন ভুঁইয়া জানিয়েছেন, কোয়ার্টার ফাইনালে উঠলে এক লাখ ডলার পুরস্কার দেয়ার সিদ্ধান্তটি আগেই নির্ধারিত ছিল। কোয়ার্টার ফাইনাল জিতলেও আমরা বড় অংকের অর্থ পুরস্কার দেবো।
প্রসঙ্গত, এর আগে জানুয়ারিতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ ফুটবলে জাতীয় দলের জন্য ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিন।সংগৃহীত 

worldcup

লক্ষ্য এবার সেমিফাইনাল টাইগারদের জন্য কোটি টাকার পুরস্কার

http://worldcup-24.blogspot.com/
একটা জয় কেমন পাল্টে দিলো দেশটাকে! সব গুমোট অবস্থা, সব অস্থিরতা মুহূর্তে সরে গিয়ে সোমবার রাত থেকেই বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে এক মিছিলের দেশ; বিজয় মিছিল। ক্ষণে ক্ষণেই কানে আসছে, ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ স্লোগান। এর মধ্যেই একটা মিছিলে স্লোগান শোনা গেল, ‘এবার ট্রফি জিতবে কে? বাংলাদেশ ছাড়া আবার কে!’
হ্যাঁ, স্বপ্নের তো কোনো বাঁধা ধরা গন্ডি নেই। স্বপ্ন তাই ট্রফিতে পৌঁছে গেছে।
বাস্তবতা বলছে, ট্রফি না হোক, এখন বাংলাদেশ অন্তত সেমিফাইনালে পৌঁছে ইতিহাসের আরেকটা প্রাচীর ভাঙ্গার স্বপ্ন তো দেখতেই পারে। আর এই স্বপ্ন বুকে নিয়েই গতকাল মঙ্গলবার সকালে জাতীয় দল রওনা হয়ে গেছে নিউজিল্যান্ডে। স্বাগতিকদের বিপক্ষে খেলা হবে ১৩ মার্চ, হ্যামিলটনের সিডন পার্কে।
তবে বাংলাদেশের সামনে নিউজিল্যান্ড হলেও লক্ষ্যটা আসলে সেমিফাইনাল।
কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে এই সেমিফাইনালের স্বপ্নটা মূর্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের। সুনীল গাভাস্কার, সৌরভ গাঙ্গুলি থেকে শুরু করে অনেক বড় বড় বিশ্লেষকই বলছেন, দিনটা অনকূলে থাকলে খুবই সম্ভব যে ইতিহাসের আরও একটা ধাপ পার হয়ে যাবে বাংলাদেশ।
দলের খেলোয়াড়রাও তেমনই আশা করছেন। বাংলাদেশকে কোয়ার্টার ফাইনালে তোলার নায়ক রুবেল হোসেন তো পরিষ্কার বলে দিলেন যে, কোয়ার্টার ফাইনালেও বিশ্বকে চমকে দিতে চান তারা। শুধু দেশের মানুষকে এই লড়াইয়ে আরও একবার সঙ্গে চাইলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে আমাদের সমর্থন করেন, সবসময় পাশে থাকেন; সেটা আমরা মাথায় রাখি। আশা করি দেশের মানুষ এই জয়ে খুব আনন্দ পেয়েছেন। সবাই আমাদের পাশে থাকলে কোয়ার্টার ফাইনালেও কিছু একটা করে ফেলবো, ইনশাল্লাহ।’
অবশ্য তার আগে একটু পরিষ্কার হতে হবে যে, কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হচ্ছে কারা।
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলার পরই চারদিকে জোর হৈ চৈ—ভারতের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবেন মাশরাফিরা। কিন্তু হিসাব নিকাশ কি আসলেই তাই বলছে?
এখন পর্যন্ত দুই গ্রুপের যে অবস্থান, তাতে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের খেলাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অনেক সমীকরণ এখনও বাকি। যাতে করে বাংলাদেশের শেষ আটের প্রতিপক্ষ হয়ে উঠতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ বা আয়ারল্যান্ডও!
বিশ্বাস হচ্ছে না? একটু হিসাবটা পরিষ্কার করা যাক।
বাংলাদেশ এখন ‘এ’ গ্রুপের তিন নম্বর দল। ধরে নেয়া হচ্ছে যে, শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ হেরে যাবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ফলে গ্রুপের চতুর্থ দল হয়ে যাবে মাশরাফিরা। তখন নিয়ম অনুযায়ী খেলা হবে ‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ভারতের সঙ্গে। কিন্তু বাংলাদেশ যদি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিতে যায়, তাহলেই এলোমেলো হয়ে যাবে এই হিসাব।
নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশ জিতলে এই তিন নম্বরেই থেকে যাবে তারা। এমনকি শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কা যদি আজ স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে হেরে যায়, তাও বাংলাদেশ হবে ‘এ’ গ্রুপের তিন নম্বর দল। তখন কিন্তু ভারতের সঙ্গে খেলা হবে না। বাংলাদেশের খেলা হবে ‘বি’ গ্রুপের দুই নম্বর দলের বিপক্ষে।
এখন কোটি টাকার প্রশ্ন হলো, ‘বি’ গ্রুপের সেই রানার্সআপ দলটি কারা?
‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ভারত; এটা নিশ্চিত হয়ে গেছে। কিন্তু দ্বিতীয় স্থানটি নিয়ে অনেক হিসাব বাকি। এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় স্থানের সবচেয়ে বড় দাবিদার দক্ষিণ আফ্রিকা। মুশকিল হলো দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান ও আয়ারল্যান্ডের পয়েন্ট সমান—৬। এখন শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা যদি আরব আমিরাতের বিপক্ষে হেরে যায়, তাহলে কাগজে কলমে তাদের কোয়ার্টার ফাইনালের আগে ছিটকে যাওয়ারও আশঙ্কা আছে!
শেষ ম্যাচে পাকিস্তান ও আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি হবে। এই ম্যাচে যারা জিতবে, তাদের সঙ্গে রানরেটে দ্বিতীয় স্থানের জন্য লড়াই হবে সম্ভবত দক্ষিণ আফ্রিকার; যদি দক্ষিণ আফ্রিকা আমিরাতের বিপক্ষে জিতে ফেলে। আর পাকিস্তান ও আয়ারল্যান্ডের মধ্যে যারা হারবে, তাদের সঙ্গে টিকে থাকার লড়াই হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের; যদি ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ ম্যাচে নিজেরাই হেরে না বসে!
এতসব সমীকরণের ফলে কিছুতেই নিশ্চিত করা সম্ভব না যে, কারা ‘বি’ গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় হবে। ফলে বাংলাদেশ যদি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিতেই যায়, সে ক্ষেত্রে কোয়ার্টার ফাইনালের প্রতিপক্ষ আসলে যে কেউ হতে পারে। 
তার আগে অবশ্য আপাতত বাংলাদেশকে নিউজিল্যান্ড ম্যাচ মাথায় নিয়ে ছুটতে হচ্ছে।
প্রথম পর্বে তিনটি ম্যাচ অস্ট্রেলিয়ায় খেলার পরই শুরু হয়েছে বাংলাদেশের এই ব্যাগ কাঁধে ছোটাছুটি। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ ম্যাচ খেলতে ছুটতে হয়েছিল নিউজিল্যান্ডের নেলসন শহরে। আবার গত ম্যাচ খেলতে চলে আসতে হয়েছিল অ্যাডিলেডে। এখন যাচ্ছেন তারা হ্যামিলটনে। আবার কোয়ার্টার ফাইনাল খেলতে ফিরে আসতে হবে মেলবোর্নে।
আপাতত ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের ফলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপপর্বের এই ম্যাচটা অর্থহীন হয়ে গেছে। এই ম্যাচে ফলাফল যাই হোক, বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড— দু দলই খেলবে কোয়ার্টার ফাইনালে। শুধু একটা ব্যাপার হতে পারে, বাংলাদেশ যদি জয় পায়, সে ক্ষেত্রে গ্রুপের তৃতীয় দল হয়ে যেতে পারে তারা পরের রাউন্ডে।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এমনিতে গত বছর কয়েকের বাংলাদেশের রেকর্ড অসাধারণ।
সর্বশেষ টানা সাত ম্যাচেই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিতেছে বাংলাদেশ; দু দুবার হোয়াইট ওয়াশ করেছে তাদের। কিন্তু সে দুবার খেলা হয়েছে বাংলাদেশে। এবার খেলাটা হবে নিউজিল্যান্ডে। আর দলটা আছেও দুর্দান্ত ফর্মে। ফলে এই দলটার বিপক্ষে জয়ের কল্পনা করা একটু কঠিন বৈকি!
তবে এসব কাগুজে হিসাব তো আর মাশরাফিদের ক্ষেত্রে খাটে না।
বাংলাদেশ এখন নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হবে দারুণ আত্মবিশ্বাস নিয়ে। এক ম্যাচ হাতে রেখেই কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে যাওয়ার আত্মবিশ্বাস, ইংল্যান্ডের মতো দলকে ছিটকে দেয়ার আত্মবিশ্বাস। 
টাইগারদের জন্য কোটি টাকার পুরস্কার
g সোহেল সারোয়ার চঞ্চল
বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠায় ক্রিকেট দলের জন্য আর্থিক পুরস্কার  ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। পুরস্কারের পরিমাণ এক লাখ ডলার (প্রায় ৮০ লাখ টাকা)। এই অর্থ ক্রিকেট দলের সবাই পাবেন বলে জানা গেছে।
পাশাপাশি ক্রিকেটারদের জন্য বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ব্যক্তিগতভাবে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছেন। অস্ট্রেলিয়ার এডিলেডে ম্যাচ শেষ হওয়ার পরই তিনি এ ঘোষণা দেন। এছাড়া ইংল্যান্ডকে হারানোয় ক্রীড়া মন্ত্রণালয় মাশরাফি, মুশফিক, রুবেল, সাকিবদের জন্য ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা দেয় সোমবার ম্যাচের পরই। অর্থাত্ সব মিলিয়ে মাশরাফিরা প্রায় সোয়া কোটি টাকা পুরস্কার পাচ্ছেন। 
বাংলাদেশের খেলাধুলার ইতিহাসে বিসিবি থেকে এবারই প্রথম এক লাখ ডলার পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন ক্রিকেটাররা। এতো বড় অংকের অর্থ পুরস্কারের ঘোষণা আগে কখনও শোনা যায়নি। বিসিবি পরিচালক লোকমান হোসেন ভুঁইয়া জানিয়েছেন, কোয়ার্টার ফাইনালে উঠলে এক লাখ ডলার পুরস্কার দেয়ার সিদ্ধান্তটি আগেই নির্ধারিত ছিল। কোয়ার্টার ফাইনাল জিতলেও আমরা বড় অংকের অর্থ পুরস্কার দেবো।
প্রসঙ্গত, এর আগে জানুয়ারিতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ ফুটবলে জাতীয় দলের জন্য ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিন।সংগৃহীত 

7:59 AM Share:

Tuesday, March 10, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
রুবেল শেষ উইকেটটি পাওয়ার পর আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিলেন না, মাটিতেই শুয়ে পড়েন মাশরাফি। পরিশ্রান্ত, ক্লান্ত এক নায়ককে এসে জড়িয়ে ধরেছিলেন সবাই। তার ওপরই পিরামিড তৈরি হয়েছিল, ঐতিহাসিক জয়ের এক পিরামিড। হাঁটুতে তীব্র ব্যথা নিয়েও যিনি মাঠে নেমেছিলেন, ঠিকমতো হাঁটতে কষ্ট হলেও যিনি দৌড়ে ছিলেন। এই ইংল্যান্ডকে হারানোর জন্য কোচের সঙ্গে তিনি কত দিন, কত রাত যে পরিকল্পনা করেছিলেন, অবশেষে সে দিনটি যখন সত্য হলো তখন তার চেয়ে খুশি আর কেই বা হতে পারে। তাই জয়টি বাংলাদেশ অধিনায়ক উৎসর্গ করেছেন মুক্তিযোদ্ধাদের। কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন দলের প্রত্যেক কোচিং স্টাফকে, আর অনেক অনেক ধন্যবাদ জানিয়েছেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, মুশফিক, সৌম্য আর তার প্রিয় রুবেল হোসনকে। 'এই জয়টি আমাদের ক্রিকেটের জন্য অনেক বড় একটি ঘটনা। আমরা ধারাবাহিক নই বলে একটি অপবাদ আছে। আমরা সেটা থেকে বেরোতে চাচ্ছি। বিশ্বকাপে আমরা টানা কিছু ম্যাচ জিতেছি। আশা করছি, এ ধারাবাহিকতা কোয়ার্টারে দেখতে পারবে সমর্থকরা।' ম্যাচ শেষে হাঁটুতে ব্যথা নিয়েই এসেছিলেন সাংবাকিদের সামনে।
বলতে চেয়েছিলেন অনেক কিছুই। বাংলাদেশকে নিয়ে ব্রিটিশদের যে একটা নাকউঁচু ভাব রয়েছে, তা ভেঙে দিতে চেয়েছিলেন; কিন্তু তাদের কেউ ছিলেন না সেখানে। তাই পরিচিতজনদের কাছেই মনের কথা বললেন। 'দেখিয়ে দিলাম ওদেরকে (পড়তে হবে বিগ থ্রি) আমরাও পারি। এই জয়কে কেউ আপসেট বলতে পারবে না। আমরা ভালো খেলে, লড়াই করে জিতেছি।' মাইকের সামনে বলা কথা নয়, সেখান থেকে বেরিয়ে মাশরাফি মেলে ধরেছিলেন তার মনের ভেতরটাকে। সাকিব-তামিম ছাড়াও যে এই দলটি এখন একটি জায়গায় ম্যাচ নিয়ে যেতে পারে, সেই স্বস্তিটাও ছিল তার মধ্যে। 'তিন নম্বরে সৌম্য দারুণ করছে। সে হয়তো বড় স্কোর করতে পারছে না; কিন্তু যে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে শটগুলো খেলছে, তা দেখে দারুণ লেগেছে। সত্যি কথা বলতে কি, আমিও ঘাবড়ে গিয়েছিলাম ২ উইকেট পড়ার পর। ওই সময় ওদের বলও ভালো হচ্ছিল। কিন্তু সৌম্য, রিয়াদের পর মুশফিক যা করল তাতে অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হবে।' ব্যাটসম্যানদের প্রশংসা করার পর এদিন পেসারদের নিয়েও ভেতরের জমানো কষ্টের কথা বলেছিলেন। 'আমাদের পেসারদের নিয়ে অনেকেই অনেক বাজে কথা বলেন। তাদের বলব, আমাদের একটু সম্মান দিন। আমরাও পারি।' মেলবোর্নে শ্রীলংকার বিপক্ষে ম্যাচের পর এ প্রবাসী বাংলাদেশি পেসারদের নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন। সে সঙ্গে ইংলিশ মিডিয়াও বাংলাদেশি পেসারদের হালকাভাবে তুলে ধরেছে। এদিন রুবেলের প্রশংসা করে তাদের মোক্ষম জবাবটাই দিলেন। 'এটা ঠিক যে, স্পিন আমাদের অন্যতম শক্তি। তাই বলে পেসাররা আমাদের কম নয়। ঘরের মাঠে কিছু পিচ যদি পেসারদের জন্য তৈরি করা হয় তাহলে ভালো হতো। তবে বিশ্বকাপের আরও কিছু ম্যাচ পেয়েছি আমরা। সেখানেও রুবেলরা দেখিয়ে দেবে।' নিজের হাঁটুতে ব্যথা নিয়েও মাশরাফি সবসময় সমর্থন দিয়ে গেছেন রুবেল, তাসকিনের মতো তার কমরেডদের। ইঙ্গিত দিয়েছেন এবারের বিশ্বকাপে পেসাররাই তার টেক্কা!সংগৃহীত 
worldcup

দেখুক সবাই আমরাও পারি

http://worldcup-24.blogspot.com/
রুবেল শেষ উইকেটটি পাওয়ার পর আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিলেন না, মাটিতেই শুয়ে পড়েন মাশরাফি। পরিশ্রান্ত, ক্লান্ত এক নায়ককে এসে জড়িয়ে ধরেছিলেন সবাই। তার ওপরই পিরামিড তৈরি হয়েছিল, ঐতিহাসিক জয়ের এক পিরামিড। হাঁটুতে তীব্র ব্যথা নিয়েও যিনি মাঠে নেমেছিলেন, ঠিকমতো হাঁটতে কষ্ট হলেও যিনি দৌড়ে ছিলেন। এই ইংল্যান্ডকে হারানোর জন্য কোচের সঙ্গে তিনি কত দিন, কত রাত যে পরিকল্পনা করেছিলেন, অবশেষে সে দিনটি যখন সত্য হলো তখন তার চেয়ে খুশি আর কেই বা হতে পারে। তাই জয়টি বাংলাদেশ অধিনায়ক উৎসর্গ করেছেন মুক্তিযোদ্ধাদের। কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন দলের প্রত্যেক কোচিং স্টাফকে, আর অনেক অনেক ধন্যবাদ জানিয়েছেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, মুশফিক, সৌম্য আর তার প্রিয় রুবেল হোসনকে। 'এই জয়টি আমাদের ক্রিকেটের জন্য অনেক বড় একটি ঘটনা। আমরা ধারাবাহিক নই বলে একটি অপবাদ আছে। আমরা সেটা থেকে বেরোতে চাচ্ছি। বিশ্বকাপে আমরা টানা কিছু ম্যাচ জিতেছি। আশা করছি, এ ধারাবাহিকতা কোয়ার্টারে দেখতে পারবে সমর্থকরা।' ম্যাচ শেষে হাঁটুতে ব্যথা নিয়েই এসেছিলেন সাংবাকিদের সামনে।
বলতে চেয়েছিলেন অনেক কিছুই। বাংলাদেশকে নিয়ে ব্রিটিশদের যে একটা নাকউঁচু ভাব রয়েছে, তা ভেঙে দিতে চেয়েছিলেন; কিন্তু তাদের কেউ ছিলেন না সেখানে। তাই পরিচিতজনদের কাছেই মনের কথা বললেন। 'দেখিয়ে দিলাম ওদেরকে (পড়তে হবে বিগ থ্রি) আমরাও পারি। এই জয়কে কেউ আপসেট বলতে পারবে না। আমরা ভালো খেলে, লড়াই করে জিতেছি।' মাইকের সামনে বলা কথা নয়, সেখান থেকে বেরিয়ে মাশরাফি মেলে ধরেছিলেন তার মনের ভেতরটাকে। সাকিব-তামিম ছাড়াও যে এই দলটি এখন একটি জায়গায় ম্যাচ নিয়ে যেতে পারে, সেই স্বস্তিটাও ছিল তার মধ্যে। 'তিন নম্বরে সৌম্য দারুণ করছে। সে হয়তো বড় স্কোর করতে পারছে না; কিন্তু যে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে শটগুলো খেলছে, তা দেখে দারুণ লেগেছে। সত্যি কথা বলতে কি, আমিও ঘাবড়ে গিয়েছিলাম ২ উইকেট পড়ার পর। ওই সময় ওদের বলও ভালো হচ্ছিল। কিন্তু সৌম্য, রিয়াদের পর মুশফিক যা করল তাতে অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হবে।' ব্যাটসম্যানদের প্রশংসা করার পর এদিন পেসারদের নিয়েও ভেতরের জমানো কষ্টের কথা বলেছিলেন। 'আমাদের পেসারদের নিয়ে অনেকেই অনেক বাজে কথা বলেন। তাদের বলব, আমাদের একটু সম্মান দিন। আমরাও পারি।' মেলবোর্নে শ্রীলংকার বিপক্ষে ম্যাচের পর এ প্রবাসী বাংলাদেশি পেসারদের নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন। সে সঙ্গে ইংলিশ মিডিয়াও বাংলাদেশি পেসারদের হালকাভাবে তুলে ধরেছে। এদিন রুবেলের প্রশংসা করে তাদের মোক্ষম জবাবটাই দিলেন। 'এটা ঠিক যে, স্পিন আমাদের অন্যতম শক্তি। তাই বলে পেসাররা আমাদের কম নয়। ঘরের মাঠে কিছু পিচ যদি পেসারদের জন্য তৈরি করা হয় তাহলে ভালো হতো। তবে বিশ্বকাপের আরও কিছু ম্যাচ পেয়েছি আমরা। সেখানেও রুবেলরা দেখিয়ে দেবে।' নিজের হাঁটুতে ব্যথা নিয়েও মাশরাফি সবসময় সমর্থন দিয়ে গেছেন রুবেল, তাসকিনের মতো তার কমরেডদের। ইঙ্গিত দিয়েছেন এবারের বিশ্বকাপে পেসাররাই তার টেক্কা!সংগৃহীত 

11:37 PM Share:

Sunday, March 8, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
১৯৯২ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের মাটি থেকে বিশ্বকাপ জিতেছিল পাকিস্তান। সেই দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ইমরান খান। প্রথম দিকে কয়েকটি ম্যাচ হেরে যাওয়ার পর ইমরান নিজের দলের ক্রিকেটারদের 'কোণঠাসা বাঘ' হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। গতকাল অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে দক্ষিণ আফ্রিকার মতো শক্তিশালী দলকে হারানোর পর সেই বিরানব্বইয়ের সুবাস পেতে শুরু করেছেন ওয়াকার ইউনুস। তিনি বলেছেন, 'আশা করি, এই জয়টা বিরানব্বইয়ের মতো কাজ করবে। বিশ্বকাপ মানেই চাপের খেলা। ১৯৯২ সালের দল দারুণভাবে চাপ সামলেছিল।' বিরানব্বইয়ের বিশ্বকাপে প্রথম দিকে হারের পর কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল পাকিস্তান। এরপর ইমরানের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়িয়ে তারা বিশ্বকাপ জিতেছিল। এবারের পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করে ওয়াকার বলেন, 'প্রথম দিকে ম্যাচ হারার পর ওই দলটা দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল। তারা অধিনায়ক এবং নিজেদের ওপর আস্থা রেখেছিল। আশা করি, এই জয়ের পর সে রকম আত্মবিশ্বাস এবার ড্রেসিংরুমে ফিরে আসবে। আমরা ক্রমশ আরও ভালো খেলব।' পাকিস্তান চলতি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ৭৬ রানের ভারতের কাছে পরাজিত হয়। এরপর তারা বড় ব্যবধানে হারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। কিন্তু দুটি ম্যাচ হারের পর টানা তিন ম্যাচ জিতে কোয়ার্টার ফাইনালের স্বপ্ন দেখছে পাকিস্তান। ১৫ মার্চ শেষ ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের মুখোমুখি হবে তারা। সেই ম্যাচে জেতার ঘোষণা দিয়ে ওয়াকার বলেন, 'কোয়ার্টার ফাইনালে উঠতে হলে আমাদের এখনও শেষ ম্যাচে জিততে হবে।'
ইডেন পার্কে গতকাল বৃষ্টি বিঘি্নত ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ২২২ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৩৩.৩ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ২০২ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফলে ২৯ রানে জয় পায় পাকিস্তান। দুর্দান্ত এই জয় '৯২র মতো অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তান দলের কোচ ওয়াকার ইউনুস। কয়েকদিন আগে এই দলের অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হকও বিরানব্বই থেকে অনুপ্রেরণা খোঁজার কথা বলেছিলেন। তিনি বলেন, '১৯৯২ বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় শিক্ষাটি হলো হাল ছেড়ে না দেওয়া। সেবারও আমাদের শুরুটা ছিল খুবই খারাপ। কিন্তু খেলোয়াড়রা হাল ছাড়েননি। ফল হিসেবে ট্রফি নিয়েই ঘরে ফিরেছে তারা। হাল ছাড়তে চাই না আমরা।' তবে কয়েক দিন আগে বিরানব্বইয়ের দলের সঙ্গে তুলনা করে ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা বলেছিলেন, '১৯৯২ সালের পাকিস্তান দলে প্রচুর ম্যাচ জেতানো খেলোয়াড় ছিলেন। তা ছাড়া ইমরান খানের নেতৃত্বও ছিল অনুপ্রাণিত করার মতো। তার দলের সদস্যরা নিজেদের বলতেন কোণঠাসা বাঘ। এই পাকিস্তান দল প্রতিপক্ষের জন্য ভয়ের কারণ নয়। তারা যদিও কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে, তবু সেমিতে আমি তাদের দেখছি না।' লারা যতই পাকিস্তানকে বাতিল করে দিন, দক্ষিণ অফ্রিকার বিপক্ষে জেতার পর তাদের কিন্তু হিসাবের মধ্যে রাখতেই হবে। বিশেষ করে দুর্দান্ত পেস বোলিংয়ের জন্য। এই পাকিস্তান দলের ব্যাটিং একটু নড়বড়ে হলেও পেস বোলিং যে দুর্দান্ত, তা গতকাল টের পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।সংগৃহীত। 

worldcup

'৯২ দেখছেন ওয়াকার

http://worldcup-24.blogspot.com/
১৯৯২ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের মাটি থেকে বিশ্বকাপ জিতেছিল পাকিস্তান। সেই দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ইমরান খান। প্রথম দিকে কয়েকটি ম্যাচ হেরে যাওয়ার পর ইমরান নিজের দলের ক্রিকেটারদের 'কোণঠাসা বাঘ' হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। গতকাল অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে দক্ষিণ আফ্রিকার মতো শক্তিশালী দলকে হারানোর পর সেই বিরানব্বইয়ের সুবাস পেতে শুরু করেছেন ওয়াকার ইউনুস। তিনি বলেছেন, 'আশা করি, এই জয়টা বিরানব্বইয়ের মতো কাজ করবে। বিশ্বকাপ মানেই চাপের খেলা। ১৯৯২ সালের দল দারুণভাবে চাপ সামলেছিল।' বিরানব্বইয়ের বিশ্বকাপে প্রথম দিকে হারের পর কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল পাকিস্তান। এরপর ইমরানের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়িয়ে তারা বিশ্বকাপ জিতেছিল। এবারের পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করে ওয়াকার বলেন, 'প্রথম দিকে ম্যাচ হারার পর ওই দলটা দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল। তারা অধিনায়ক এবং নিজেদের ওপর আস্থা রেখেছিল। আশা করি, এই জয়ের পর সে রকম আত্মবিশ্বাস এবার ড্রেসিংরুমে ফিরে আসবে। আমরা ক্রমশ আরও ভালো খেলব।' পাকিস্তান চলতি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ৭৬ রানের ভারতের কাছে পরাজিত হয়। এরপর তারা বড় ব্যবধানে হারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। কিন্তু দুটি ম্যাচ হারের পর টানা তিন ম্যাচ জিতে কোয়ার্টার ফাইনালের স্বপ্ন দেখছে পাকিস্তান। ১৫ মার্চ শেষ ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের মুখোমুখি হবে তারা। সেই ম্যাচে জেতার ঘোষণা দিয়ে ওয়াকার বলেন, 'কোয়ার্টার ফাইনালে উঠতে হলে আমাদের এখনও শেষ ম্যাচে জিততে হবে।'
ইডেন পার্কে গতকাল বৃষ্টি বিঘি্নত ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ২২২ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৩৩.৩ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ২০২ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফলে ২৯ রানে জয় পায় পাকিস্তান। দুর্দান্ত এই জয় '৯২র মতো অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তান দলের কোচ ওয়াকার ইউনুস। কয়েকদিন আগে এই দলের অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হকও বিরানব্বই থেকে অনুপ্রেরণা খোঁজার কথা বলেছিলেন। তিনি বলেন, '১৯৯২ বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় শিক্ষাটি হলো হাল ছেড়ে না দেওয়া। সেবারও আমাদের শুরুটা ছিল খুবই খারাপ। কিন্তু খেলোয়াড়রা হাল ছাড়েননি। ফল হিসেবে ট্রফি নিয়েই ঘরে ফিরেছে তারা। হাল ছাড়তে চাই না আমরা।' তবে কয়েক দিন আগে বিরানব্বইয়ের দলের সঙ্গে তুলনা করে ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা বলেছিলেন, '১৯৯২ সালের পাকিস্তান দলে প্রচুর ম্যাচ জেতানো খেলোয়াড় ছিলেন। তা ছাড়া ইমরান খানের নেতৃত্বও ছিল অনুপ্রাণিত করার মতো। তার দলের সদস্যরা নিজেদের বলতেন কোণঠাসা বাঘ। এই পাকিস্তান দল প্রতিপক্ষের জন্য ভয়ের কারণ নয়। তারা যদিও কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে, তবু সেমিতে আমি তাদের দেখছি না।' লারা যতই পাকিস্তানকে বাতিল করে দিন, দক্ষিণ অফ্রিকার বিপক্ষে জেতার পর তাদের কিন্তু হিসাবের মধ্যে রাখতেই হবে। বিশেষ করে দুর্দান্ত পেস বোলিংয়ের জন্য। এই পাকিস্তান দলের ব্যাটিং একটু নড়বড়ে হলেও পেস বোলিং যে দুর্দান্ত, তা গতকাল টের পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।সংগৃহীত। 

11:45 PM Share:

Monday, March 2, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
তৃতীয় কিউই ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসির 'হল অব ফেম'-এ আনুষ্ঠানিকভাবে ঢুকে পড়লেন দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার মার্টিন ক্রো। অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের বিরতিতে স্মারক ক্যাপ তুলে দেওয়া হয় ক্রোর হাতে। তারপর ক্রো বলেন, 'আমার নিজেকে অনেক সম্মানিত মনে হচ্ছে। রিচার্ড হ্যাডলির সঙ্গে একই দলে যোগ দিতে পেরে খুশি আমি।' মার্টিন ক্রো তার সম্মাননাটি উৎসর্গ করেছেন তার বাবা-মাকে।
worldcup

মার্টিন ক্রোকে সম্মাননা

http://worldcup-24.blogspot.com/
তৃতীয় কিউই ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসির 'হল অব ফেম'-এ আনুষ্ঠানিকভাবে ঢুকে পড়লেন দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার মার্টিন ক্রো। অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের বিরতিতে স্মারক ক্যাপ তুলে দেওয়া হয় ক্রোর হাতে। তারপর ক্রো বলেন, 'আমার নিজেকে অনেক সম্মানিত মনে হচ্ছে। রিচার্ড হ্যাডলির সঙ্গে একই দলে যোগ দিতে পেরে খুশি আমি।' মার্টিন ক্রো তার সম্মাননাটি উৎসর্গ করেছেন তার বাবা-মাকে।

12:24 AM Share:

Sunday, March 1, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
২০১১ সালে এই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই তাঁর পা রাখা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। তবে সেটা ছিল টেস্ট ম্যাচ। বছর চারেক পর সেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলা প্রথম ওয়ানডে শেষে রীতিমতো নায়ক বনে গেলেন ট্রেন্ট বোল্ট। ইডেন পার্কে পেস আগুনে অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যানদের দগ্ধ করে পেয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম পাঁচ উইকেট। বোল্টের বিধ্বংসী বোলিংয়ে কুপোকাত অস্ট্রেলিয়ানদের হারিয়ে সবার আগে কোয়ার্টার ফাইনালেও উঠে গেছে নিউজিল্যান্ড। এমন পারফরমারের প্রশংসা তো ঝরবেই অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালামের মুখে। আর বোল্ট নিজে ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে কৃতিত্বটা দিলেন পুরো বোলিং ইউনিটকে।
ইডেন পার্কের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দলের লড়াইয়ের আগে স্যার রিচার্ড হ্যাডলি বলেছিলেন, 'আমার মনে হয় টিম সাউদি-ট্রেন্ট বোল্ট নতুন বলে নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে সেরা জুটি। একজন আরেকজনকে পূর্ণতা দিচ্ছে।' কথাটা যে কতটা সত্যি কিউই এ পেসার জুটি প্রমাণ করলেন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। বোল্টের ৫ উইকেটের সঙ্গে সাউদি ফিরিয়েছেন দুই ওপেনার অ্যারন ফিঞ্চ ও ডেভিড ওয়ার্নারকে। সঙ্গে অভিজ্ঞ স্পিনার ড্যানিয়েল ভেট্টরির ঘূর্ণিতে কুপোকাত আরো দুই ব্যাটসম্যান। প্রতিবেশী দেশটির ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দেওয়ার পথে বোল্ট নেতৃত্ব দিলেও কৃতিত্বটা ভাগ করে দিয়েছেন সবার মধ্যে, 'ড্যান (ভেট্টরি) দারুণ বোলিং করেছে। ওদের ধ্বংসের পথটা তৈরি করেছিল ড্যানই। আর আমার চিন্তা ছিল উইকেট শিকারের। তবে ভাবিনি পাঁচ উইকেট পেয়ে যাব। সত্যি দারুণ ব্যাপার।' সঙ্গে যোগ করলেন, 'এটা আসলে দলীয় প্রচেষ্টা। প্রত্যেকে নিজের কাজ করেছে। গত বছর থেকে বোলিং ইউনিট কঠোর পরিশ্রম করছে, আর এটা তারই পুরস্কার।'
অধিনায়ক হিসেবে ম্যাককালাম বোলারদের কাছ থেকে এর চেয়ে ভালো আর কী পেতে পারেন! প্রতিপক্ষ যেখানে অস্ট্রেলিয়ার মতো দল, যাদের ব্যাটসম্যানদের সামনে বোলারদের হতাশ হওয়ার দৃশ্য ধরা পড়ে সব সময়। বোল্ট সেই দলের ব্যাটসম্যানদের নিয়ে খেললেন রীতিমতো। ম্যাককালাম তাই বললেন, 'বোল্ট আর সাউদি যা করছে, তা এককথায় অসাধারণ।' এএফপি.

worldcup

টিম সাউদির পর 'থান্ডার' বোল্ট!

http://worldcup-24.blogspot.com/
২০১১ সালে এই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই তাঁর পা রাখা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। তবে সেটা ছিল টেস্ট ম্যাচ। বছর চারেক পর সেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলা প্রথম ওয়ানডে শেষে রীতিমতো নায়ক বনে গেলেন ট্রেন্ট বোল্ট। ইডেন পার্কে পেস আগুনে অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যানদের দগ্ধ করে পেয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম পাঁচ উইকেট। বোল্টের বিধ্বংসী বোলিংয়ে কুপোকাত অস্ট্রেলিয়ানদের হারিয়ে সবার আগে কোয়ার্টার ফাইনালেও উঠে গেছে নিউজিল্যান্ড। এমন পারফরমারের প্রশংসা তো ঝরবেই অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালামের মুখে। আর বোল্ট নিজে ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে কৃতিত্বটা দিলেন পুরো বোলিং ইউনিটকে।
ইডেন পার্কের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দলের লড়াইয়ের আগে স্যার রিচার্ড হ্যাডলি বলেছিলেন, 'আমার মনে হয় টিম সাউদি-ট্রেন্ট বোল্ট নতুন বলে নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে সেরা জুটি। একজন আরেকজনকে পূর্ণতা দিচ্ছে।' কথাটা যে কতটা সত্যি কিউই এ পেসার জুটি প্রমাণ করলেন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। বোল্টের ৫ উইকেটের সঙ্গে সাউদি ফিরিয়েছেন দুই ওপেনার অ্যারন ফিঞ্চ ও ডেভিড ওয়ার্নারকে। সঙ্গে অভিজ্ঞ স্পিনার ড্যানিয়েল ভেট্টরির ঘূর্ণিতে কুপোকাত আরো দুই ব্যাটসম্যান। প্রতিবেশী দেশটির ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দেওয়ার পথে বোল্ট নেতৃত্ব দিলেও কৃতিত্বটা ভাগ করে দিয়েছেন সবার মধ্যে, 'ড্যান (ভেট্টরি) দারুণ বোলিং করেছে। ওদের ধ্বংসের পথটা তৈরি করেছিল ড্যানই। আর আমার চিন্তা ছিল উইকেট শিকারের। তবে ভাবিনি পাঁচ উইকেট পেয়ে যাব। সত্যি দারুণ ব্যাপার।' সঙ্গে যোগ করলেন, 'এটা আসলে দলীয় প্রচেষ্টা। প্রত্যেকে নিজের কাজ করেছে। গত বছর থেকে বোলিং ইউনিট কঠোর পরিশ্রম করছে, আর এটা তারই পুরস্কার।'
অধিনায়ক হিসেবে ম্যাককালাম বোলারদের কাছ থেকে এর চেয়ে ভালো আর কী পেতে পারেন! প্রতিপক্ষ যেখানে অস্ট্রেলিয়ার মতো দল, যাদের ব্যাটসম্যানদের সামনে বোলারদের হতাশ হওয়ার দৃশ্য ধরা পড়ে সব সময়। বোল্ট সেই দলের ব্যাটসম্যানদের নিয়ে খেললেন রীতিমতো। ম্যাককালাম তাই বললেন, 'বোল্ট আর সাউদি যা করছে, তা এককথায় অসাধারণ।' এএফপি.

8:55 AM Share:

Saturday, February 28, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি। টেস্টে ৫১ আর ওয়ানডেতে ৪৯। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের ১০০ সেঞ্চুরির এই কীর্তি আদৌ কারো পক্ষে কোনোদিন কি ছোঁয়া সম্ভব? অন্য অনেকের মতো এই ব্যাটিং জিনিয়াসের কীর্তিটাকে অমরত্ব দিচ্ছেন সৌরভ গাঙ্গুলীও। এমনকি টেস্টে ৫১টি সেঞ্চুরির রেকর্ড ছোঁয়াও কারো পক্ষে কখনো সম্ভব নয় বলে মনে করেন তিনি। তবে ওয়ানডেতে টেন্ডুলকারের কীর্তি ছোঁয়া অন্তত একজনের পক্ষে মোটেও অসম্ভব মনে হচ্ছে না ভারতের সাবেক এই অধিনায়কের। তিনি বিরাট কোহলি। ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা যাঁর মাঝে খোদ টেন্ডুলকারেরই ছায়া খুঁজে ফেরেন।
কোহলি এতটা পথ পাড়ি দিয়ে টেন্ডুলকারের কীর্তি ছুঁতে পারবেন কি না তা সময়ই জানাবে। তবে কোহলিভক্তদের জন্য আশার আলো কিন্তু আছে। সেঞ্চুরির গড় মানে সেঞ্চুরিপিছু ইনিংসের হিসাবে 'লিটল মাস্টারে'র চেয়ে কোহলিই এখন এগিয়ে। টেন্ডুলকার তাঁর সেঞ্চুরিগুলো করেছেন ৯.২২৪ ইনিংসে। সেখানে কোহলি তাঁর তিন অঙ্কের স্কোরগুলো করেছেন ৬.৫৪ ইনিংসে। তার মানে প্রতি সাত ম্যাচে অন্তত একটি সেঞ্চুরি আছে তাঁর। অ্যাডিলেডে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দেওয়া ইনিংসটিসহ ১৫২টি ওয়ানডেতে তাঁর নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ২২টি সেঞ্চুরি। সর্বাধিক ওয়ানডে সেঞ্চুরির তালিকায় কোহলি এরই মধ্যে উঠে এসেছেন চতুর্থ স্থানে। তাঁর সামনে আছেন কেবল সনাৎ জয়াসুরিয়া (২৮), রিকি পন্টিং (৩০) ও টেন্ডুলকার। এই ছন্দ ধরে রেখে আরো আট-দশ বছর খেলা চালিয়ে যেতে পারলে সেঞ্চুরির ওই এভারেস্ট চূড়ায় উঠে বসা কোহলির পক্ষে অসম্ভব নয়। গাঙ্গুলী তো ক্যারিয়ার শেষে ভারতীয় সহ-অধিনায়কের নামের পাশে ৫০টি সেঞ্চুরি থাকার উজ্জ্বল সম্ভাবনাই দেখছেন, 'আমার মনে হয় ওয়ানডেতে টেন্ডুলকারের রেকর্ডের খুব কাছে যাবে বিরাট কোহলি। ইতিমধ্যে ২২টি সেঞ্চুরি ওর নামের পাশে আছে। ৫০তম সেঞ্চুরি করতে লাগবে আরো ২৮টি। ওই স্বপ্ন চূড়ায় পৌঁছাতে আরো অন্তত ১০ বছর খেলার সুযোগ পাবে ও। দেখা যাক কী হয়।'

ফর্মের তুঙ্গে থাকা কোহলির কারণে দারুণ ব্যস্ত সময় কাটছে ক্রিকেট পরিসংখ্যানবিদদের, ঘন ঘন পাল্টাতে হচ্ছে যে রেকর্ড বইয়ে! তবে টেন্ডুলকারের গড়ে যাওয়া টেস্টের ৫১তম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা অধরা থাকবে বলেই মনে হচ্ছে গাঙ্গুলীর, 'এটা খুবই নিরাপদ। আমার মনে হয় না কোনো দিন কেউ ওই রেকর্ড ভাঙতে পারবে।'
কোহলির ফর্ম, ভবিষ্যৎ ছাড়াও গাঙ্গুলী কথা বলেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনির দলের বিশ্বকাপ শিরোপা ধরে রাখার সম্ভাবনা নিয়েও। অস্ট্রেলিয়া সফর দুঃস্বপ্নের মতো কাটলেও ক্রিকেট মহাযজ্ঞ শুরু হতেই রং বদলে গেছে ভারতের। দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ানোয় ধোনির দলকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন সাবেক এই অধিনায়ক, 'অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট ও ত্রিদেশীয় সিরিজের সঙ্গে ভারতের বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সে দারুণ বৈপরীত্য। ভারত যে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৩০ রানে হারিয়ে দেবে এমন ভবিষ্যদ্বাণী কেউই করেনি। এটা খুবই অপ্রত্যাশিত। কিন্তু ভারতের ফর্ম আমাদের সবাইকে চমকে দিয়েছে।' দলকে আত্মতৃপ্তিতে না ভুগতেও পরামর্শ দিয়েছেন গাঙ্গুলী, 'নকআউট পর্বে কী অপেক্ষা করছে গ্রুপ পর্বে এর প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। নির্দিষ্ট দিনে যেকোনো দল জিততে, হারিয়ে দিতে পারে যে কাউকে।সংগৃহীত 
worldcup

টেন্ডুলকারকেও ছাড়িয়ে যাবেন কোহলি!

http://worldcup-24.blogspot.com/
সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি। টেস্টে ৫১ আর ওয়ানডেতে ৪৯। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের ১০০ সেঞ্চুরির এই কীর্তি আদৌ কারো পক্ষে কোনোদিন কি ছোঁয়া সম্ভব? অন্য অনেকের মতো এই ব্যাটিং জিনিয়াসের কীর্তিটাকে অমরত্ব দিচ্ছেন সৌরভ গাঙ্গুলীও। এমনকি টেস্টে ৫১টি সেঞ্চুরির রেকর্ড ছোঁয়াও কারো পক্ষে কখনো সম্ভব নয় বলে মনে করেন তিনি। তবে ওয়ানডেতে টেন্ডুলকারের কীর্তি ছোঁয়া অন্তত একজনের পক্ষে মোটেও অসম্ভব মনে হচ্ছে না ভারতের সাবেক এই অধিনায়কের। তিনি বিরাট কোহলি। ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা যাঁর মাঝে খোদ টেন্ডুলকারেরই ছায়া খুঁজে ফেরেন।
কোহলি এতটা পথ পাড়ি দিয়ে টেন্ডুলকারের কীর্তি ছুঁতে পারবেন কি না তা সময়ই জানাবে। তবে কোহলিভক্তদের জন্য আশার আলো কিন্তু আছে। সেঞ্চুরির গড় মানে সেঞ্চুরিপিছু ইনিংসের হিসাবে 'লিটল মাস্টারে'র চেয়ে কোহলিই এখন এগিয়ে। টেন্ডুলকার তাঁর সেঞ্চুরিগুলো করেছেন ৯.২২৪ ইনিংসে। সেখানে কোহলি তাঁর তিন অঙ্কের স্কোরগুলো করেছেন ৬.৫৪ ইনিংসে। তার মানে প্রতি সাত ম্যাচে অন্তত একটি সেঞ্চুরি আছে তাঁর। অ্যাডিলেডে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দেওয়া ইনিংসটিসহ ১৫২টি ওয়ানডেতে তাঁর নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ২২টি সেঞ্চুরি। সর্বাধিক ওয়ানডে সেঞ্চুরির তালিকায় কোহলি এরই মধ্যে উঠে এসেছেন চতুর্থ স্থানে। তাঁর সামনে আছেন কেবল সনাৎ জয়াসুরিয়া (২৮), রিকি পন্টিং (৩০) ও টেন্ডুলকার। এই ছন্দ ধরে রেখে আরো আট-দশ বছর খেলা চালিয়ে যেতে পারলে সেঞ্চুরির ওই এভারেস্ট চূড়ায় উঠে বসা কোহলির পক্ষে অসম্ভব নয়। গাঙ্গুলী তো ক্যারিয়ার শেষে ভারতীয় সহ-অধিনায়কের নামের পাশে ৫০টি সেঞ্চুরি থাকার উজ্জ্বল সম্ভাবনাই দেখছেন, 'আমার মনে হয় ওয়ানডেতে টেন্ডুলকারের রেকর্ডের খুব কাছে যাবে বিরাট কোহলি। ইতিমধ্যে ২২টি সেঞ্চুরি ওর নামের পাশে আছে। ৫০তম সেঞ্চুরি করতে লাগবে আরো ২৮টি। ওই স্বপ্ন চূড়ায় পৌঁছাতে আরো অন্তত ১০ বছর খেলার সুযোগ পাবে ও। দেখা যাক কী হয়।'

ফর্মের তুঙ্গে থাকা কোহলির কারণে দারুণ ব্যস্ত সময় কাটছে ক্রিকেট পরিসংখ্যানবিদদের, ঘন ঘন পাল্টাতে হচ্ছে যে রেকর্ড বইয়ে! তবে টেন্ডুলকারের গড়ে যাওয়া টেস্টের ৫১তম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা অধরা থাকবে বলেই মনে হচ্ছে গাঙ্গুলীর, 'এটা খুবই নিরাপদ। আমার মনে হয় না কোনো দিন কেউ ওই রেকর্ড ভাঙতে পারবে।'
কোহলির ফর্ম, ভবিষ্যৎ ছাড়াও গাঙ্গুলী কথা বলেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনির দলের বিশ্বকাপ শিরোপা ধরে রাখার সম্ভাবনা নিয়েও। অস্ট্রেলিয়া সফর দুঃস্বপ্নের মতো কাটলেও ক্রিকেট মহাযজ্ঞ শুরু হতেই রং বদলে গেছে ভারতের। দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ানোয় ধোনির দলকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন সাবেক এই অধিনায়ক, 'অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট ও ত্রিদেশীয় সিরিজের সঙ্গে ভারতের বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সে দারুণ বৈপরীত্য। ভারত যে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৩০ রানে হারিয়ে দেবে এমন ভবিষ্যদ্বাণী কেউই করেনি। এটা খুবই অপ্রত্যাশিত। কিন্তু ভারতের ফর্ম আমাদের সবাইকে চমকে দিয়েছে।' দলকে আত্মতৃপ্তিতে না ভুগতেও পরামর্শ দিয়েছেন গাঙ্গুলী, 'নকআউট পর্বে কী অপেক্ষা করছে গ্রুপ পর্বে এর প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। নির্দিষ্ট দিনে যেকোনো দল জিততে, হারিয়ে দিতে পারে যে কাউকে।সংগৃহীত 

10:58 PM Share:

Wednesday, February 25, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
একদিনের ক্রিকেটে দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন ক্রিস গেইল। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৩৮ বলে ডাবল সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন গেইল। ১৪৭ বলে ২১৫ রান করে তিনি আউট হয়েছেন। একদিনের ক্রিকেটে আগের দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির রেকর্ড ছিল বিরেন্দর সিং শেবাগের দখলে। তিনি ১৪০ বলে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন। গতকালের ম্যাচে তিনটি রেকর্ড হয়েছে এবং সেই তিনটি রেকর্ডের মালিক একজনই। ক্রিস গেইল। ডবল সেঞ্চুরি করে বিশ্বের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বকাপে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। গেইল তার ডাবল সেঞ্চুরির মাধ্যমে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলা দক্ষিণ আফ্রিকার গ্যারি কারস্টেনের ১৮৮ রানের রেকর্ডও ভাঙলেন। ওভার বাউন্ডারিতেও ছুঁয়ে ফেলেছেন রোহিত শর্মা ও ডি ভিলিয়ার্সকে। এতদিন ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৬টি ওভার বাউন্ডারি মারার রেকর্ড ছিল রোহিত ও ডি ভিলিয়ার্সের দখলে। গতকাল সে তালিকায় ১৬টি ছক্কা মেরে ঢুকে পড়লেন গেইলও। ক্যানবেরায় জুটিরও বিশ্বরেকর্ড গড়েছেন গেইল ও মারলন স্যামুয়েলস। দ্বিতীয় উইকেটে তারা ৩৭২ রান তোলেন। ম্যাচ শেষে গেইল বলেছেন, 'প্রচুর চাপ ছিল। রান পাচ্ছিলাম না। ক্যারিয়ারে এই প্রথমবার দেখলাম আমার কাছে অনেক লোক রান চাইছে। টুইটারে প্রচুর মেসেজ আসছিল। এই প্রথমবার আমি দেখলাম, অনেক মানুষ চাইছে আমি পারফর্ম করি। আমি তাদের খুশি করতে পেরে আনন্দিত।'
অনেকদিন ধরেই ব্যাটে রান পাচ্ছিলেন না ক্রিস গেইল। ২০১৩ সালের জুনে শ্রীলংকার বিপক্ষে শেষ ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। এরপর খেলা ১৯ ম্যাচে ১৪.৪২ গড়ে মাত্র ২৭৪ রান করেন গেইল। এ সময় মাত্র একটা হাফ সেঞ্চুরি করতে পেরেছেন তিনি। ২০১৩ সালের নভেম্বর থেকে হ্যামস্ট্রিং এবং পিঠের ইনজুরিতে ভুগছিলেন গেইল। সেটা কটিয়ে মাঠে ফিরলেও ছন্দ খুঁজে পাচ্ছিলেন না। অবশেষে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাটিং ছন্দ ফিরে পেয়েছেন গেইল। রান না পাওয়ার সময়টা সম্পর্কে তিনি বলেন, 'চার ফিল্ডারের আইন আসার পর আমি সম্ভবত একটা মাত্র হাফ সেঞ্চুরি করেছি। যদিও ওই নিয়মে ব্যাটসম্যানদের জন্য রান করাটা সহজ। যেমনটা আমি বলেছিলাম, যদি সেঞ্চুরি করতে পারি তাহলে আরও বড় স্কোর গড়ার চেষ্টা করব। একদিনের ক্রিকেটে আমার প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করতে পেরে আমি খুশি। রোহিত শর্মা দুটি ডাবল সেঞ্চুরি করার পর থেকে টুইট করে আমার ফ্যানরা ডাবল সেঞ্চুরি করার কথা বলছিল। প্রত্যেকেই আমার কাছে এটা চাইছিল। আজ সেটা করতে পেরে আমি খুশি।' আগের ইনজুরি প্রসঙ্গে গেইলের মন্তব্য_ 'প্রচুর লোক মাঠে আপনার খেলা দেখতে আসে। তারা দেখে না, আপনি কী অবস্থায় আছেন। আমি ইনজুরি এবং নানা সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলাম। আমি যথেষ্ট প্রস্তুতি নেওয়ার পরও একটা জায়গায় আটকে যাচ্ছিলাম।'
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে গতকাল মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলে আউট হতে পারতেন গেইল। তিনাশে পানিয়াঙ্গারার বলে এলবিডবি্লউর আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। জিম্বাবুয়ে রিভিউ চাইলেও আম্পায়ারের সিদ্ধান্তই বলবৎ থাকে। এ সম্পর্কে গেইল পরে বলেছেন, 'ইনিংসের শুরুতে আমি কিছুটা নড়বড়ে ছিলাম। প্রথম দিকে বল একটু উঠছিল। এলবিডবি্লউর আবেদন ওঠার পর নিজেকে বলছিলাম, কাম অন, সিরিয়াস হচ্ছো না কেন ... প্রথম বলে তুমি আউট হতে পারো না। একটা সুযোগ দরকার ছিল। সেটা ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছি।' কেবল ডাবল সেঞ্চুরি নয়, ৬ ওভার বল করে ৩৫ রানের বিনিময়ে দুটি উইকেটও নেন গেইল। গতকাল উইকেট পাওয়ার পর তার উদযাপনটাও ছিল দেখার মতো। ক্যাচ ধরে যেভাবে গড়াগড়ি খাচ্ছিলেন, তাতেই বোঝা গেছে চাপমুক্ত গেইল কেমন।সংগৃহীত।
worldcup

অনেক চাপে ছিলাম

http://worldcup-24.blogspot.com/
একদিনের ক্রিকেটে দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন ক্রিস গেইল। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৩৮ বলে ডাবল সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন গেইল। ১৪৭ বলে ২১৫ রান করে তিনি আউট হয়েছেন। একদিনের ক্রিকেটে আগের দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির রেকর্ড ছিল বিরেন্দর সিং শেবাগের দখলে। তিনি ১৪০ বলে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন। গতকালের ম্যাচে তিনটি রেকর্ড হয়েছে এবং সেই তিনটি রেকর্ডের মালিক একজনই। ক্রিস গেইল। ডবল সেঞ্চুরি করে বিশ্বের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বকাপে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। গেইল তার ডাবল সেঞ্চুরির মাধ্যমে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলা দক্ষিণ আফ্রিকার গ্যারি কারস্টেনের ১৮৮ রানের রেকর্ডও ভাঙলেন। ওভার বাউন্ডারিতেও ছুঁয়ে ফেলেছেন রোহিত শর্মা ও ডি ভিলিয়ার্সকে। এতদিন ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৬টি ওভার বাউন্ডারি মারার রেকর্ড ছিল রোহিত ও ডি ভিলিয়ার্সের দখলে। গতকাল সে তালিকায় ১৬টি ছক্কা মেরে ঢুকে পড়লেন গেইলও। ক্যানবেরায় জুটিরও বিশ্বরেকর্ড গড়েছেন গেইল ও মারলন স্যামুয়েলস। দ্বিতীয় উইকেটে তারা ৩৭২ রান তোলেন। ম্যাচ শেষে গেইল বলেছেন, 'প্রচুর চাপ ছিল। রান পাচ্ছিলাম না। ক্যারিয়ারে এই প্রথমবার দেখলাম আমার কাছে অনেক লোক রান চাইছে। টুইটারে প্রচুর মেসেজ আসছিল। এই প্রথমবার আমি দেখলাম, অনেক মানুষ চাইছে আমি পারফর্ম করি। আমি তাদের খুশি করতে পেরে আনন্দিত।'
অনেকদিন ধরেই ব্যাটে রান পাচ্ছিলেন না ক্রিস গেইল। ২০১৩ সালের জুনে শ্রীলংকার বিপক্ষে শেষ ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। এরপর খেলা ১৯ ম্যাচে ১৪.৪২ গড়ে মাত্র ২৭৪ রান করেন গেইল। এ সময় মাত্র একটা হাফ সেঞ্চুরি করতে পেরেছেন তিনি। ২০১৩ সালের নভেম্বর থেকে হ্যামস্ট্রিং এবং পিঠের ইনজুরিতে ভুগছিলেন গেইল। সেটা কটিয়ে মাঠে ফিরলেও ছন্দ খুঁজে পাচ্ছিলেন না। অবশেষে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাটিং ছন্দ ফিরে পেয়েছেন গেইল। রান না পাওয়ার সময়টা সম্পর্কে তিনি বলেন, 'চার ফিল্ডারের আইন আসার পর আমি সম্ভবত একটা মাত্র হাফ সেঞ্চুরি করেছি। যদিও ওই নিয়মে ব্যাটসম্যানদের জন্য রান করাটা সহজ। যেমনটা আমি বলেছিলাম, যদি সেঞ্চুরি করতে পারি তাহলে আরও বড় স্কোর গড়ার চেষ্টা করব। একদিনের ক্রিকেটে আমার প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করতে পেরে আমি খুশি। রোহিত শর্মা দুটি ডাবল সেঞ্চুরি করার পর থেকে টুইট করে আমার ফ্যানরা ডাবল সেঞ্চুরি করার কথা বলছিল। প্রত্যেকেই আমার কাছে এটা চাইছিল। আজ সেটা করতে পেরে আমি খুশি।' আগের ইনজুরি প্রসঙ্গে গেইলের মন্তব্য_ 'প্রচুর লোক মাঠে আপনার খেলা দেখতে আসে। তারা দেখে না, আপনি কী অবস্থায় আছেন। আমি ইনজুরি এবং নানা সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলাম। আমি যথেষ্ট প্রস্তুতি নেওয়ার পরও একটা জায়গায় আটকে যাচ্ছিলাম।'
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে গতকাল মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলে আউট হতে পারতেন গেইল। তিনাশে পানিয়াঙ্গারার বলে এলবিডবি্লউর আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। জিম্বাবুয়ে রিভিউ চাইলেও আম্পায়ারের সিদ্ধান্তই বলবৎ থাকে। এ সম্পর্কে গেইল পরে বলেছেন, 'ইনিংসের শুরুতে আমি কিছুটা নড়বড়ে ছিলাম। প্রথম দিকে বল একটু উঠছিল। এলবিডবি্লউর আবেদন ওঠার পর নিজেকে বলছিলাম, কাম অন, সিরিয়াস হচ্ছো না কেন ... প্রথম বলে তুমি আউট হতে পারো না। একটা সুযোগ দরকার ছিল। সেটা ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছি।' কেবল ডাবল সেঞ্চুরি নয়, ৬ ওভার বল করে ৩৫ রানের বিনিময়ে দুটি উইকেটও নেন গেইল। গতকাল উইকেট পাওয়ার পর তার উদযাপনটাও ছিল দেখার মতো। ক্যাচ ধরে যেভাবে গড়াগড়ি খাচ্ছিলেন, তাতেই বোঝা গেছে চাপমুক্ত গেইল কেমন।সংগৃহীত।

8:45 AM Share:

Saturday, February 21, 2015

http://worldcup-24.blogspot.com/
ফাঁকা মাঠের শূন্য গ্যালারিতে বসলে বাতাসের শিশ শুনতে পাওয়া যায়, চোখ বুঝলেও বিশালতার অনুভব ছোঁয়া যায়। ছাতা মাথায় একবার মাঠের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন মাশরাফি। ফিরে ফিরে দেখছিলেন গ্যাবার সৌন্দর্য। একসঙ্গে চলি্লশ হাজার লোক যখন চিৎকার করে উঠবে তখন ওই সবুজের মাঝে দাঁড়িয়ে কেমন লাগবে? পিচের ঘাসের ডগায় লুকানো যে সাপ ছোবল মারে ব্যাটসম্যানদের, সেখানে বোলিং করতে কোন পেসারের মন না চায়, মাশরাফি নিশ্চয় তাদের বাইরের কেউ নন। তাই স্বপি্নল চোখে চেয়ে ছিলেন তিনি ওই মাঠের দিকে। 'আসলে গ্যাবায় আমাদের কোনো ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নেই। কারণ এই দলের কেউই খেলেননি। আমাদের কোচের কয়েকটি ম্যাচে কোচিং করানো ছাড়াও কোনো অভিজ্ঞতা নেই। ও ভুল বলেছি, সাকিব খেলেছে এখানে বিগ ব্যাশে। ওর কাছ থেকে আরও কিছু জেনে নেব এই মাঠের পিচ নিয়ে। তবে কে না জানে এই মাঠ পেসারদের জন্য কতটা দিয়ে থাকে ...।'
কিন্তু মাশরাফিদের এই মাঠে বোলিং করার মাঝে যে সাইক্লোন মার্সিয়া আর লাম দাঁড়িয়ে। যেখানে আজ এই মাঠের ঘাসের পিচ, বাউন্সার, ইয়র্কার নিয়ে মুখে মুখে কথা হবে সেখানে কি-না ম্যাচের আগে প্রাধান্য পাচ্ছে ওয়েদার বুলেটিন। ঢাকা থেকে আসা এক টেলিভিশন সাংবাদিকের বস তো বলেই দিয়েছেন_ ব্রিসবেন আবহাওয়া দপ্তরের কোনো কর্মকর্তার বাইট লাগবে! সমর্থক কিংবা মিডিয়া_ অনেকেই মনে করছেন ম্যাচটি না হলেই তো অসুবিধা নেই, বরং অস্ট্রেলিয়ার মতো এক নম্বর দলের সঙ্গে একটি পয়েন্ট ভাগাভাগি করে নেওয়া যাবে। তাতে অন্তত কোয়ার্টার ফাইনালের পাসওয়ার্ড মিলে যেতেও পারে। কিন্তু কেউ মাশরাফিদের ভেতরটা পড়তে পারছে না। তাদের কাছে এই ম্যাচটি খেলার মধ্যে এক ধরনের প্রাপ্তি লুকিয়ে আছে। এমনিতে বড় কোনো ভেন্যুতে খেলা দেওয়া হয়নি বাংলাদেশের। তার মধ্যে এই গ্যাবায় ছিল ঐতিহ্য ধরে রাখা বিশাল স্টেডিয়াম। অথচ সেখানেই গতকাল রাত পর্যন্ত টানা বৃষ্টি। 'একটা পয়েন্টের দিকে আসলে আমরা এখন তাকিয়ে নেই। এটা নেতিবাচক চিন্তা। আমরা নিজেদের তৈরি করেছি ম্যাচটি খেলার জন্য। অন্তত কার্টেল ওভারের ম্যাচ আমরা অবশ্যই চাই। কিন্তু প্রকৃতির ওপর তো কারও কোনো হাত নেই। তাই পয়েন্ট পেলে তো অসুবিধা নেই।'
আগের ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নামার আগে যে ফেভারিটের চাপ ছিল সেটা অন্তত অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নেই। তাই সব চিন্তা-ভাবনা অসিদের দিকে ঠেলে দিয়ে মাশরাফি শোনালেন তার গোটা দল এখন উজ্জীবিত। 'এই ম্যাচের সবকিছু আমাদের অনুকূলে। কারণ আমাদের এখানে হারানোর কিছু নেই। আমরা যদি সর্বোচ্চ ভালো খেলতে পারি তাহলে সেটাই হবে আমাদের বড় পাওয়া। অস্ট্রেলিয়া দলে অনেক সুপার স্টার আছে, যারা দু-তিনজনই ম্যাচ বদলে দিতে পারে। তবে সেগুলো নিয়ে বেশি চিন্তা করে লাভ নেই। আমাদের নিজেদের সেরাটা খেলতে হবে।' 
ক্যানবেরার মতো ব্রিসবেনেও অনেক বাংলাদেশির বসবাস। গতকাল তাদেরই অনেকে খোঁজ নিলেন ম্যাচটি বাতিল হয়ে যাচ্ছে কি-না। ঝড়ো বৃষ্টির কারণে এদিন ব্রিসবেনে অনেক ফ্লাইট বাতিল হয়েছে, অনেকেই আসতে পারছেন না গ্যাবায়। তার পরও আজ সকালের আবহাওয়া বুলেটিন শুনে অনেকে আসার পরিকল্পনা করেছেন। ' আমরা এখানে একটা উদ্দেশ্য নিয়ে এসেছি, সেটা বাস্তবায়নের জন্য কোচিং স্টাফ থেকে আমরা সবাই খুব কষ্ট করছি এবং এটাই আমাদের কাজ। কারণ দেশে আমাদের দিকে ১৬ কোটি মানুষ তাকিয়ে আছে, তারা আশা করে থাকে আমরা যেন ভালো করি। দেশ থেকে এখানে এসেও দেখেছি প্রবাসীরা আমাদের খুব সাপোর্ট দিচ্ছেন। ক্যানবেরার মতো ব্রিসবেনেও আশা করব গ্যালারিতে বাংলাদেশের সাপোর্টার থাকবে।' 
মিডিয়ারুম থেকে ড্রেসিংরুমে ফিরতে ফিরতেও আরেকবার গ্যাবার গ্যালারি চোখ ফিরিয়েছিলেন। নাসির, সৌম্য, সানি আরও অনেকে বৃষ্টি মাথাতেও বেরিয়ে এসেছিলেন। একে তো প্রথম বিশ্বকাপ, তার ওপর আবার গ্যাবার মতো স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ। সব কিছুই কি বৃথা যাবে 'মার্সিয়া' আর 'লামে'র কারণে!সংগৃহীত 
worldcup

গ্যাবার রোমাঞ্চ ছুঁয়েছে মাশরাফিদের

http://worldcup-24.blogspot.com/
ফাঁকা মাঠের শূন্য গ্যালারিতে বসলে বাতাসের শিশ শুনতে পাওয়া যায়, চোখ বুঝলেও বিশালতার অনুভব ছোঁয়া যায়। ছাতা মাথায় একবার মাঠের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন মাশরাফি। ফিরে ফিরে দেখছিলেন গ্যাবার সৌন্দর্য। একসঙ্গে চলি্লশ হাজার লোক যখন চিৎকার করে উঠবে তখন ওই সবুজের মাঝে দাঁড়িয়ে কেমন লাগবে? পিচের ঘাসের ডগায় লুকানো যে সাপ ছোবল মারে ব্যাটসম্যানদের, সেখানে বোলিং করতে কোন পেসারের মন না চায়, মাশরাফি নিশ্চয় তাদের বাইরের কেউ নন। তাই স্বপি্নল চোখে চেয়ে ছিলেন তিনি ওই মাঠের দিকে। 'আসলে গ্যাবায় আমাদের কোনো ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নেই। কারণ এই দলের কেউই খেলেননি। আমাদের কোচের কয়েকটি ম্যাচে কোচিং করানো ছাড়াও কোনো অভিজ্ঞতা নেই। ও ভুল বলেছি, সাকিব খেলেছে এখানে বিগ ব্যাশে। ওর কাছ থেকে আরও কিছু জেনে নেব এই মাঠের পিচ নিয়ে। তবে কে না জানে এই মাঠ পেসারদের জন্য কতটা দিয়ে থাকে ...।'
কিন্তু মাশরাফিদের এই মাঠে বোলিং করার মাঝে যে সাইক্লোন মার্সিয়া আর লাম দাঁড়িয়ে। যেখানে আজ এই মাঠের ঘাসের পিচ, বাউন্সার, ইয়র্কার নিয়ে মুখে মুখে কথা হবে সেখানে কি-না ম্যাচের আগে প্রাধান্য পাচ্ছে ওয়েদার বুলেটিন। ঢাকা থেকে আসা এক টেলিভিশন সাংবাদিকের বস তো বলেই দিয়েছেন_ ব্রিসবেন আবহাওয়া দপ্তরের কোনো কর্মকর্তার বাইট লাগবে! সমর্থক কিংবা মিডিয়া_ অনেকেই মনে করছেন ম্যাচটি না হলেই তো অসুবিধা নেই, বরং অস্ট্রেলিয়ার মতো এক নম্বর দলের সঙ্গে একটি পয়েন্ট ভাগাভাগি করে নেওয়া যাবে। তাতে অন্তত কোয়ার্টার ফাইনালের পাসওয়ার্ড মিলে যেতেও পারে। কিন্তু কেউ মাশরাফিদের ভেতরটা পড়তে পারছে না। তাদের কাছে এই ম্যাচটি খেলার মধ্যে এক ধরনের প্রাপ্তি লুকিয়ে আছে। এমনিতে বড় কোনো ভেন্যুতে খেলা দেওয়া হয়নি বাংলাদেশের। তার মধ্যে এই গ্যাবায় ছিল ঐতিহ্য ধরে রাখা বিশাল স্টেডিয়াম। অথচ সেখানেই গতকাল রাত পর্যন্ত টানা বৃষ্টি। 'একটা পয়েন্টের দিকে আসলে আমরা এখন তাকিয়ে নেই। এটা নেতিবাচক চিন্তা। আমরা নিজেদের তৈরি করেছি ম্যাচটি খেলার জন্য। অন্তত কার্টেল ওভারের ম্যাচ আমরা অবশ্যই চাই। কিন্তু প্রকৃতির ওপর তো কারও কোনো হাত নেই। তাই পয়েন্ট পেলে তো অসুবিধা নেই।'
আগের ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নামার আগে যে ফেভারিটের চাপ ছিল সেটা অন্তত অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নেই। তাই সব চিন্তা-ভাবনা অসিদের দিকে ঠেলে দিয়ে মাশরাফি শোনালেন তার গোটা দল এখন উজ্জীবিত। 'এই ম্যাচের সবকিছু আমাদের অনুকূলে। কারণ আমাদের এখানে হারানোর কিছু নেই। আমরা যদি সর্বোচ্চ ভালো খেলতে পারি তাহলে সেটাই হবে আমাদের বড় পাওয়া। অস্ট্রেলিয়া দলে অনেক সুপার স্টার আছে, যারা দু-তিনজনই ম্যাচ বদলে দিতে পারে। তবে সেগুলো নিয়ে বেশি চিন্তা করে লাভ নেই। আমাদের নিজেদের সেরাটা খেলতে হবে।' 
ক্যানবেরার মতো ব্রিসবেনেও অনেক বাংলাদেশির বসবাস। গতকাল তাদেরই অনেকে খোঁজ নিলেন ম্যাচটি বাতিল হয়ে যাচ্ছে কি-না। ঝড়ো বৃষ্টির কারণে এদিন ব্রিসবেনে অনেক ফ্লাইট বাতিল হয়েছে, অনেকেই আসতে পারছেন না গ্যাবায়। তার পরও আজ সকালের আবহাওয়া বুলেটিন শুনে অনেকে আসার পরিকল্পনা করেছেন। ' আমরা এখানে একটা উদ্দেশ্য নিয়ে এসেছি, সেটা বাস্তবায়নের জন্য কোচিং স্টাফ থেকে আমরা সবাই খুব কষ্ট করছি এবং এটাই আমাদের কাজ। কারণ দেশে আমাদের দিকে ১৬ কোটি মানুষ তাকিয়ে আছে, তারা আশা করে থাকে আমরা যেন ভালো করি। দেশ থেকে এখানে এসেও দেখেছি প্রবাসীরা আমাদের খুব সাপোর্ট দিচ্ছেন। ক্যানবেরার মতো ব্রিসবেনেও আশা করব গ্যালারিতে বাংলাদেশের সাপোর্টার থাকবে।' 
মিডিয়ারুম থেকে ড্রেসিংরুমে ফিরতে ফিরতেও আরেকবার গ্যাবার গ্যালারি চোখ ফিরিয়েছিলেন। নাসির, সৌম্য, সানি আরও অনেকে বৃষ্টি মাথাতেও বেরিয়ে এসেছিলেন। একে তো প্রথম বিশ্বকাপ, তার ওপর আবার গ্যাবার মতো স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ। সব কিছুই কি বৃথা যাবে 'মার্সিয়া' আর 'লামে'র কারণে!সংগৃহীত 

9:08 AM Share:

Category

Football cricket Bangladesh sports worldcup 2015 plays games Pakistan Video india shakib English Premier League Laa League messi west indies Asian games Europe Football brazil IPL srilanka tiger Australia Players Profile hockey real madrid t20 win 2017 BPL Bangladesh Cricket fifa ronaldo BCB Bangladesh Vs Pakistan bersilona dhaka game spanish league League asia cup 2016 banglawash germany record south Africa 2018 afridi amir argentina best couch england goal odi one day skills test 2018 under-19 cricket world cup Cricket Bangladesh & Pakistan English Golf ICC Kolkata Newzerland South Korea UAE al-amin barcelona child chittagong club cricket live fc barcelona futbol futebol goals hd history india vs bangladesh 2016 india vs bangladesh live streaming japan kamran akmal lionel messi naimer national team pele rank sabbir sachin sami-final serena williams sick soccer stadium taizul tamim taskin tennis whitewash wicket woman world cup world hockey 1958 1992 19th 1st 2 2006 2010 2014 2022 2nd 334 5 68 950 Afghanistan Bangladesh vs India Banglur CPL Copa America Cricket Bangladesh Cricket Bangladesh & India Gazi Italy Italy League Khulna Man Nepal Panjab Song Tank Tv guide aguaru amazing andre agassi (tennis player) australia vs pakistan aéropostale (business operation) bankhum barsa barsilona bat beauty bethany mota bigbash bijoy bolt boot bowler brazilian bulbul calcio canada (country) captain center coach comedy (theater genre) complain copa america 2014 winner copa america 2015 final copa america 2015 winner copa america final 2016 highlights copa america final 2017 copa america winners list country cricket highlights cricket videos cup dev di dollor ever final forever fox france fs1 funny jokes fussball fußball gail gaza gold gool grunting in tennis habibul hattrick help highlights hospital hughes icc u19 world cup 2018 schedule ind vs nz india cricket team india vs bangladesh india vs bangladesh live cricket streaming india vs new zealand india vs sri lanka 2016 indian express jimmy connors (tennis tournament champion) jobair jubair legendary life lionel messi vs real madrid live liverpool look los angeles (city/town/village) loss magic mahadi mahala mahela mahmudullah maradona mario gotza mateo ronaldo matrin meet metch milan miraz mominul ms dhoni name nasir nazmul new news neymar age neymar current teams neymar instagram neymar psg neymar santos sr neymar son neymar wife neymar wiki old open ottawa pak vs aus pak vs australia pakistan vs australia pakistan vs sri lanka pakistan vs west indies pale pel pel company pel company profile pel pakistan jobs pel refrigerator prices in pakistan 2016 personal quick race rahul razak real riyed rohit rokibulhasan ronaldinho ronaldo age ronaldo brazil ronaldo luis nazario ronaldo name ronaldo son ronaldo vs messi ronaldo wife russia russia 2018 sakib santo sell shak jamal sharuk shohag gazi shoumya sorkar shuvo siddaq son stone sylhet team ticket tricks tutorial under 19 cricket world cup 2018 schedule under 19 world cup 2018 schedule under 19 world cup indian team under 19 world cup schedule vine virat kohli visa voetbal vs waker wasim akram world xavi zidan

Recent News

Proudly Powered by WorldCup.
back to top