Thursday, January 25, 2018
প্রিয় বন্ধুকে মেসির অশ্রুসিক্ত বিদায়
Sunday, January 21, 2018
আগুয়েরোর দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে ম্যানসিটির জয়
Sunday, October 18, 2015
লেভান্তের বিপক্ষে ম্যাচের ৩০ মিনিট, টনি ক্রুসের পাস থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো রিয়ালকে এগিয়ে নিয়ে গেলেন ২-০ গোলে। পাশাপাশি রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ৩২৪ তম গোলটি করে হয়ে রাউল গঞ্জালেসকে পেছনে ফেলে একক ভাবে হয়ে গেলেন ক্লাবটির সর্বকালের সর্বোচ্চ গোল স্কোরার।
রোনালদোর রেকর্ডের ম্যাচে লেভান্তেকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লিগায় শীর্ষস্থানটা আপাতত ধরে রেখেছে রিয়াল। রোনালদো নিজে গোল করার আগে মার্সেলোকে দিয়ে একটি গোল করিয়েছেন। দ্বিতীয়ার্ধে আরো একটি গোল করেন হেসে। রিয়ালের জার্সিতে রোনালদোর গোল সংখ্যা ৩২৪টি। অবসরে যাওয়া রাউল রিয়ালের হয়ে করেছেন ৩২৩ গোল। এ ছাড়া ৩০৮ গোল করেছেন ডি স্টিফানো ও ২৮৯ গোল কেরছেন সান্টিলানা। গোল ডটকম।
রাউলকে ছাড়িয়ে সবার উপরে রোনালদো
লেভান্তের বিপক্ষে ম্যাচের ৩০ মিনিট, টনি ক্রুসের পাস থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো রিয়ালকে এগিয়ে নিয়ে গেলেন ২-০ গোলে। পাশাপাশি রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ৩২৪ তম গোলটি করে হয়ে রাউল গঞ্জালেসকে পেছনে ফেলে একক ভাবে হয়ে গেলেন ক্লাবটির সর্বকালের সর্বোচ্চ গোল স্কোরার।
রোনালদোর রেকর্ডের ম্যাচে লেভান্তেকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লিগায় শীর্ষস্থানটা আপাতত ধরে রেখেছে রিয়াল। রোনালদো নিজে গোল করার আগে মার্সেলোকে দিয়ে একটি গোল করিয়েছেন। দ্বিতীয়ার্ধে আরো একটি গোল করেন হেসে। রিয়ালের জার্সিতে রোনালদোর গোল সংখ্যা ৩২৪টি। অবসরে যাওয়া রাউল রিয়ালের হয়ে করেছেন ৩২৩ গোল। এ ছাড়া ৩০৮ গোল করেছেন ডি স্টিফানো ও ২৮৯ গোল কেরছেন সান্টিলানা। গোল ডটকম।
Thursday, September 4, 2014
ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর মধ্যে মৌসুম জুড়েই মাঠের খেলায় হয় তুমুল প্রতিদ্বন্দীতা। লড়াই হয় কে কাকে ছাড়িয়ে জিতবে কাংক্ষিত শিরোপা। আর সেই লড়াই শেষ হলে, মাঠের বাইরে অন্য এক লড়াইয়ে ময়দানে নামে ক্লাবগুলো। তা হলো দল-বদলের বাজারে পছন্দের ফুটবলারকে দলে ভেড়ানোর।আর এবার ইউরোপের ক্লাবগুলোর মধ্যে নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করতে সর্বাধিক অর্থ ব্যয় করেছে ইংলিশ লিগের সবচেয়ে সফলতম দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। নামি দামি সব ফুটবলার দলে ভেড়াতে রেড ডেভিলরা খরচ করেছে প্রায় ২০৭ মিলিয়ন ইউরো। যা ক্লাবটির ইতিহাসে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ অর্থ ব্যয়ের রেকর্ডও।
এরপরই আছে স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা। নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করতে তারা খরচ করেছে ১৭৪ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরো। এক লুইস সুয়ারেজের জন্যই তাদের গুনতে হয়েছে ৮১ মিলিয়ন ইউরো। এছাড়াও, র্যাকিটিচ, ভারমালেন, ব্রাভো ও ম্যাথিউকে দলে টেনেছে কাতালানরা।তালিকার তিন নম্বরে আছে ইংলিশ লিগের গেলোবারের রানার্স আপ লিভারপুল। লুইস সুয়ারেজকে বিক্রি করলেও লালানা, ল্যামবার্ট, লভরেন, বালোতেল্লিসহ ৮ জন ফুটবলার কিনেছে অল রেডরা। যার জন্য তাদের মোট খরচ হয়েছে ১৬৮ দশমিক ৬ মিলিয়ন ইউরো।
তবে সবসময় কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ব্যয় করে শিরোনামে থাকলেও, এবার দল-বদলের বাজারে ৪ নম্বরে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। তরুণ কলম্বিয়ান তারকা হামেস রদ্রিগেজকে ৮০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে, দলে টেনেছে গ্যালাকটিকোসরা।এছাড়াও, টনি ক্রুস, কেইলর নাভাসদের কিনতে তাদের মোট খরচ হয়েছে ১৩৬ দশমিক ৪ মিলিয়ন ইউরো।রিয়ালের পরই আছে তাদের নগর প্রতিদ্বন্দী অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ। দলবদলের বাজারে তারা ব্যয় করেছে ১২৩ দশমিক ৭ মিলিয়ন ইউরো।এছাড়া চেলসি ১১৮ ও আরেক ইংলিশ জায়ান্ট আর্সেনাল নিজেদের শক্তি বাড়াতে খরচ করেছে ১০৮ মিলিয়ন ইউরো।ওয়েবসাইট।
ইউরোপিয়ান ক্লাবের দলবদল: খরচে এগিয়ে ম্যানইউ
ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর মধ্যে মৌসুম জুড়েই মাঠের খেলায় হয় তুমুল প্রতিদ্বন্দীতা। লড়াই হয় কে কাকে ছাড়িয়ে জিতবে কাংক্ষিত শিরোপা। আর সেই লড়াই শেষ হলে, মাঠের বাইরে অন্য এক লড়াইয়ে ময়দানে নামে ক্লাবগুলো। তা হলো দল-বদলের বাজারে পছন্দের ফুটবলারকে দলে ভেড়ানোর।আর এবার ইউরোপের ক্লাবগুলোর মধ্যে নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করতে সর্বাধিক অর্থ ব্যয় করেছে ইংলিশ লিগের সবচেয়ে সফলতম দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। নামি দামি সব ফুটবলার দলে ভেড়াতে রেড ডেভিলরা খরচ করেছে প্রায় ২০৭ মিলিয়ন ইউরো। যা ক্লাবটির ইতিহাসে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ অর্থ ব্যয়ের রেকর্ডও।
এরপরই আছে স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা। নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করতে তারা খরচ করেছে ১৭৪ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরো। এক লুইস সুয়ারেজের জন্যই তাদের গুনতে হয়েছে ৮১ মিলিয়ন ইউরো। এছাড়াও, র্যাকিটিচ, ভারমালেন, ব্রাভো ও ম্যাথিউকে দলে টেনেছে কাতালানরা।তালিকার তিন নম্বরে আছে ইংলিশ লিগের গেলোবারের রানার্স আপ লিভারপুল। লুইস সুয়ারেজকে বিক্রি করলেও লালানা, ল্যামবার্ট, লভরেন, বালোতেল্লিসহ ৮ জন ফুটবলার কিনেছে অল রেডরা। যার জন্য তাদের মোট খরচ হয়েছে ১৬৮ দশমিক ৬ মিলিয়ন ইউরো।
তবে সবসময় কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ব্যয় করে শিরোনামে থাকলেও, এবার দল-বদলের বাজারে ৪ নম্বরে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। তরুণ কলম্বিয়ান তারকা হামেস রদ্রিগেজকে ৮০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে, দলে টেনেছে গ্যালাকটিকোসরা।এছাড়াও, টনি ক্রুস, কেইলর নাভাসদের কিনতে তাদের মোট খরচ হয়েছে ১৩৬ দশমিক ৪ মিলিয়ন ইউরো।রিয়ালের পরই আছে তাদের নগর প্রতিদ্বন্দী অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ। দলবদলের বাজারে তারা ব্যয় করেছে ১২৩ দশমিক ৭ মিলিয়ন ইউরো।এছাড়া চেলসি ১১৮ ও আরেক ইংলিশ জায়ান্ট আর্সেনাল নিজেদের শক্তি বাড়াতে খরচ করেছে ১০৮ মিলিয়ন ইউরো।ওয়েবসাইট।
Wednesday, August 20, 2014
ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবল মানেই হচ্ছে অর্থের ছড়াছড়ি। ক্লাব গুলো ফুটবলার দলে ভেড়াতে অর্থ খরচ করতে এতটুকু কার্পণ্য করে না। বড় ক্লাবগুলোর মাঝে চলে এ নিয়ে মৃদু প্রতিযোগিতা। যত দামই হোক পছন্দের ফুটবলার ক্লাবে আনতেই হবে। কেননা আয় ব্যয়ের হিসাব কিংবা শিরোপা দৌড়ে টিকে থাকা অথবা নিজেদের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়ানো এসব লক্ষ্য নিয়েইদেদারসে এই অর্থে ঢেলেই যাচ্ছে ক্লাবগুলো।
যার ব্যতিক্রম হয়নি এবারের গ্রীষ্ম কালীন দল বদলেও। এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ ফুটবলারের দল বদল হয়েছে তাতে দেখা যায় ইউরোপিয়ান সেরা ১০ অর্থ ব্যয় করা ক্লাবগুলোর মোট ব্যয়-কৃত অর্থের পরিমাণ প্রায় ৯ শ২২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো।
আর এতে সবাইকে চমকে দিয়ে গ্রীষ্মকালীন দলবদলে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচে সবার ওপরে নাম উঠিয়েছে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা। মোট ১৫৩ মিলিয়ন ইউরো খরচ করেছে ক্লাবটি। এরপরের স্থানটি অবশ্য দখলে নিয়েছে ইংলিশ লিগের ক্লাব লিভারপুল। তারা খরচ করেছে ১৩১ মিলিয়ন ইউরো। আর, তার পরে আছে আরেক স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ। তারা খরচ করেছে ১২০ মিলিয়ন ইউরো। এরপর ১০১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে চতুর্থ স্থানে আছে মাদ্রিদের আরেক ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। তার পরে আছে চেলসি,আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড,ম্যানচেস্টার সিটি, সাউদাম্পটন ও ফরাসী ক্লাব পিএসজি।
এবারের ক্লাবের দলবদলে লিভারপুলের সুয়ারেজকে ৮৮ মিলিয়ন ইউরোতে দল টেনে মূল চমকটা দেয় বার্সেলোনা। এরপর ক্লদিও ব্রাভো,থমাস ভেরমালিন,ইভান র্যাকটিক-কে দলে নিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করে কাতালানরা। এতেই গ্রীষ্মকালীন দল বদলে সেরা তালিকায় উঠে বার্সা।
অন্যদিকে, সুয়ারেজকে বিক্রি করে লিভারপুলও বসে থাকেনি। অ্যাডাম লালানা, ডিজান লভরেন, লেজার মারকোভিচের মত তারকা ফুটবলার দলে ভিড়িয়ে ২য় স্থান দখলে নেয় অল রেডরা।আর, বিশ্বের বর্তমান সময়ে ধনী ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ অবশ্য বেশি ফুটবলার দলে ভিড়ায়নি। কিন্তু হামেস রদ্রিগেজ, টনি ক্রুস ও কেইলর নাভাসের মত তিন ফুটবলার দলে ভেড়াতেই তালিকায় তিন নম্বর স্থানটা পেয়ে যায় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ চ্যাম্পিয়নসরা।ওয়েবসাইট।
গ্রীষ্মকালীন দলবদলে সবচেয়ে খরুচে ক্লাব বার্সেলোনা
ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবল মানেই হচ্ছে অর্থের ছড়াছড়ি। ক্লাব গুলো ফুটবলার দলে ভেড়াতে অর্থ খরচ করতে এতটুকু কার্পণ্য করে না। বড় ক্লাবগুলোর মাঝে চলে এ নিয়ে মৃদু প্রতিযোগিতা। যত দামই হোক পছন্দের ফুটবলার ক্লাবে আনতেই হবে। কেননা আয় ব্যয়ের হিসাব কিংবা শিরোপা দৌড়ে টিকে থাকা অথবা নিজেদের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়ানো এসব লক্ষ্য নিয়েইদেদারসে এই অর্থে ঢেলেই যাচ্ছে ক্লাবগুলো।
যার ব্যতিক্রম হয়নি এবারের গ্রীষ্ম কালীন দল বদলেও। এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ ফুটবলারের দল বদল হয়েছে তাতে দেখা যায় ইউরোপিয়ান সেরা ১০ অর্থ ব্যয় করা ক্লাবগুলোর মোট ব্যয়-কৃত অর্থের পরিমাণ প্রায় ৯ শ২২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো।
আর এতে সবাইকে চমকে দিয়ে গ্রীষ্মকালীন দলবদলে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচে সবার ওপরে নাম উঠিয়েছে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা। মোট ১৫৩ মিলিয়ন ইউরো খরচ করেছে ক্লাবটি। এরপরের স্থানটি অবশ্য দখলে নিয়েছে ইংলিশ লিগের ক্লাব লিভারপুল। তারা খরচ করেছে ১৩১ মিলিয়ন ইউরো। আর, তার পরে আছে আরেক স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ। তারা খরচ করেছে ১২০ মিলিয়ন ইউরো। এরপর ১০১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে চতুর্থ স্থানে আছে মাদ্রিদের আরেক ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। তার পরে আছে চেলসি,আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড,ম্যানচেস্টার সিটি, সাউদাম্পটন ও ফরাসী ক্লাব পিএসজি।
এবারের ক্লাবের দলবদলে লিভারপুলের সুয়ারেজকে ৮৮ মিলিয়ন ইউরোতে দল টেনে মূল চমকটা দেয় বার্সেলোনা। এরপর ক্লদিও ব্রাভো,থমাস ভেরমালিন,ইভান র্যাকটিক-কে দলে নিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করে কাতালানরা। এতেই গ্রীষ্মকালীন দল বদলে সেরা তালিকায় উঠে বার্সা।
অন্যদিকে, সুয়ারেজকে বিক্রি করে লিভারপুলও বসে থাকেনি। অ্যাডাম লালানা, ডিজান লভরেন, লেজার মারকোভিচের মত তারকা ফুটবলার দলে ভিড়িয়ে ২য় স্থান দখলে নেয় অল রেডরা।আর, বিশ্বের বর্তমান সময়ে ধনী ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ অবশ্য বেশি ফুটবলার দলে ভিড়ায়নি। কিন্তু হামেস রদ্রিগেজ, টনি ক্রুস ও কেইলর নাভাসের মত তিন ফুটবলার দলে ভেড়াতেই তালিকায় তিন নম্বর স্থানটা পেয়ে যায় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ চ্যাম্পিয়নসরা।ওয়েবসাইট।
Sunday, July 27, 2014
মিডফিল্ডার ডেকোর সম্মানে আয়োজন করা হয়েছিল এই প্রীতিম্যাচ। সেখানেই দেখা গেল মেসি জাদু। আক্রমণভাগে পুরোনো সঙ্গী স্যামুয়েল ইতোকে পেয়ে মেসিও যেন ফিরে গেলেন নিজের ক্যারিয়ারের জাদুকরি সেই সময়টায়। প্রতিপক্ষের দু’জন ডিফেন্ডারকে দারুণভাবে কাটিয়ে পেনাল্টি বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়েছিলেন মেসি। এরপর গোলরক্ষককেও ফাঁকি দিয়ে বল বাড়িয়েছিলেন ইতোর দিকে। বেশ কিছুক্ষণ সময় নিয়ে, ধীরেসুস্থে সেটা জালে জড়িয়েছেন ইতো। পরে ইতোর ক্রস থেকে বল পেয়ে হেড দিয়েও একটি গোল করেছেন মেসি। এছাড়া মাঝেমধ্যেই দেখা গেছে সেই মেসি-ঝলক। মেসি যেন বিশ্বকাপ-হতাশা মুছে ফেলে ক্লাবের হয়ে মাঠ মাতাতে আবারও প্রস্তুত।
যার সম্মানে এই ম্যাচটির আয়োজন করা হয়েছিল, সেই ডেকো খেলেছেন দুই দলের হয়েই। এক অর্ধে নেমেছিলেন পোর্তোর হয়ে। আরেক অর্ধে খেলেছেন বার্সার জার্সি গায়ে। দুই ক্লাবের হয়েই দারুণ সফল ছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান বংশোদ্ভূত পর্তুগিজ মিডফিল্ডার। ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খেলেছেন পোর্তোর হয়ে। সে সময় জিতেছেন তিনটি প্রিমিয়ার লিগ ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা। ২০০৪ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ডেকো ছিলেন বার্সেলোনায়। মেসি আর ইতোও বার্সার হয়ে খেলা শুরু করেছিলেন ২০০৪ সাল থেকেই। বার্সার জার্সি গায়ে দুটি লা লিগা ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছেন ডেকো। তার বদলি হিসেবে নেমেই ২০০৪ সালে বার্সার হয়ে অভিষেক হয়েছিল মেসির।ওয়েবসাইট।
আবারও সেই মেসি ঝলক
মিডফিল্ডার ডেকোর সম্মানে আয়োজন করা হয়েছিল এই প্রীতিম্যাচ। সেখানেই দেখা গেল মেসি জাদু। আক্রমণভাগে পুরোনো সঙ্গী স্যামুয়েল ইতোকে পেয়ে মেসিও যেন ফিরে গেলেন নিজের ক্যারিয়ারের জাদুকরি সেই সময়টায়। প্রতিপক্ষের দু’জন ডিফেন্ডারকে দারুণভাবে কাটিয়ে পেনাল্টি বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়েছিলেন মেসি। এরপর গোলরক্ষককেও ফাঁকি দিয়ে বল বাড়িয়েছিলেন ইতোর দিকে। বেশ কিছুক্ষণ সময় নিয়ে, ধীরেসুস্থে সেটা জালে জড়িয়েছেন ইতো। পরে ইতোর ক্রস থেকে বল পেয়ে হেড দিয়েও একটি গোল করেছেন মেসি। এছাড়া মাঝেমধ্যেই দেখা গেছে সেই মেসি-ঝলক। মেসি যেন বিশ্বকাপ-হতাশা মুছে ফেলে ক্লাবের হয়ে মাঠ মাতাতে আবারও প্রস্তুত।
যার সম্মানে এই ম্যাচটির আয়োজন করা হয়েছিল, সেই ডেকো খেলেছেন দুই দলের হয়েই। এক অর্ধে নেমেছিলেন পোর্তোর হয়ে। আরেক অর্ধে খেলেছেন বার্সার জার্সি গায়ে। দুই ক্লাবের হয়েই দারুণ সফল ছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান বংশোদ্ভূত পর্তুগিজ মিডফিল্ডার। ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খেলেছেন পোর্তোর হয়ে। সে সময় জিতেছেন তিনটি প্রিমিয়ার লিগ ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা। ২০০৪ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ডেকো ছিলেন বার্সেলোনায়। মেসি আর ইতোও বার্সার হয়ে খেলা শুরু করেছিলেন ২০০৪ সাল থেকেই। বার্সার জার্সি গায়ে দুটি লা লিগা ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছেন ডেকো। তার বদলি হিসেবে নেমেই ২০০৪ সালে বার্সার হয়ে অভিষেক হয়েছিল মেসির।ওয়েবসাইট।
Tuesday, July 15, 2014
রিয়ানা জার্মান ফুটবলারদের সঙ্গে উত্সব করার সময় নিজের হাতে ট্রফি নিয়ে তাতে চুমু দেন। সেই ছবি টুইটারে পোস্টও করেছেন। রিয়ানা লিখেছেন, ‘কাপ স্পর্শ করেছি। ধরেছি। চুমু দিয়েছি। একটা সেলফিও তুলেছি!’ শোনা যাচ্ছে, ফিফার নিয়ম ভঙ্গের জন্য শাস্তি হতে পারে রিয়ানা ও জার্মান ফুটবলারদের।ওয়েবসাইট।
শাস্তি হতে পারে জার্মান ফুটবলারদের
রিয়ানা জার্মান ফুটবলারদের সঙ্গে উত্সব করার সময় নিজের হাতে ট্রফি নিয়ে তাতে চুমু দেন। সেই ছবি টুইটারে পোস্টও করেছেন। রিয়ানা লিখেছেন, ‘কাপ স্পর্শ করেছি। ধরেছি। চুমু দিয়েছি। একটা সেলফিও তুলেছি!’ শোনা যাচ্ছে, ফিফার নিয়ম ভঙ্গের জন্য শাস্তি হতে পারে রিয়ানা ও জার্মান ফুটবলারদের।ওয়েবসাইট।
Monday, July 14, 2014
ফ্রেডের অবসর
Friday, May 2, 2014
আফ্রিকান তারকা খেলোয়াড় ইউরোপের ফুটবল মঞ্চে এসে প্রায়ই বর্ণবাদের শিকার হওয়ার অভিযোগ তোলেন। এছাড়া গত সপ্তাহে দানি আলভেসকে নিয়েও ঘটে গেল এমন ঘটনা। তবে এসবকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে বিশ্বাস স্পেনের সফলতম কোচ ভিনসেন্ত দেল বস্কের। শুধু তাই নয়, ফুটবলে বর্ণবাদ বড় ধরনের সমস্যা সেটাও মানতে নারাজ বিশ্বজয়ী কোচ। লা লিগায় বার্সার সর্বশেষ ম্যাচে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে আলভেসের দিকে কোনো একজন ভক্ত কলা ছুড়ে মেরেছিলেন। এই ইস্যুকে বর্ণবৈষম্য উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় ওঠে। অনেকেই কলা খাওয়া নিজের ছবি ছেড়ে দেন। বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বানও জানান তারা। তবে বস্ক ওই কাতারে যোগ দেননি। বিশ্বব্যাপী এটা কোনো সমস্যা নয় মনে করেন তিনি, ফুটবলে কোনো বর্ণবাদ নেই, একেবারেই নেই। তিনি আরও বলেন, এটা এমন কিছু না যে প্রত্যেকেই করছে। আমি মানতে চাই এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। ফুটবলে কোনো বর্ণবৈষম্য নেই। গত শুক্রবার ক্যান্সারের কাছে হার মেনে চিরতরে বিদায় নেওয়া বার্সার সাবেক কোচ তিতো ভিলানোভাকেও স্মরণ করলেন স্প্যানিশ কোচ, একজন ভালো মানুষ আমাদের ছেড়ে গেল। উনি সারাজীবন ভালো কাজ করে গেছেন, কারও বিরুদ্ধে কখনও কিছু করেননি। জীবনের অর্ধেক সময় বাকি রেখে উনি চলে গেলেন। এটা বড় ধরনের ক্ষতি।
ফুটবলে বর্ণবাদ নেই
আফ্রিকান তারকা খেলোয়াড় ইউরোপের ফুটবল মঞ্চে এসে প্রায়ই বর্ণবাদের শিকার হওয়ার অভিযোগ তোলেন। এছাড়া গত সপ্তাহে দানি আলভেসকে নিয়েও ঘটে গেল এমন ঘটনা। তবে এসবকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে বিশ্বাস স্পেনের সফলতম কোচ ভিনসেন্ত দেল বস্কের। শুধু তাই নয়, ফুটবলে বর্ণবাদ বড় ধরনের সমস্যা সেটাও মানতে নারাজ বিশ্বজয়ী কোচ। লা লিগায় বার্সার সর্বশেষ ম্যাচে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে আলভেসের দিকে কোনো একজন ভক্ত কলা ছুড়ে মেরেছিলেন। এই ইস্যুকে বর্ণবৈষম্য উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় ওঠে। অনেকেই কলা খাওয়া নিজের ছবি ছেড়ে দেন। বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বানও জানান তারা। তবে বস্ক ওই কাতারে যোগ দেননি। বিশ্বব্যাপী এটা কোনো সমস্যা নয় মনে করেন তিনি, ফুটবলে কোনো বর্ণবাদ নেই, একেবারেই নেই। তিনি আরও বলেন, এটা এমন কিছু না যে প্রত্যেকেই করছে। আমি মানতে চাই এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। ফুটবলে কোনো বর্ণবৈষম্য নেই। গত শুক্রবার ক্যান্সারের কাছে হার মেনে চিরতরে বিদায় নেওয়া বার্সার সাবেক কোচ তিতো ভিলানোভাকেও স্মরণ করলেন স্প্যানিশ কোচ, একজন ভালো মানুষ আমাদের ছেড়ে গেল। উনি সারাজীবন ভালো কাজ করে গেছেন, কারও বিরুদ্ধে কখনও কিছু করেননি। জীবনের অর্ধেক সময় বাকি রেখে উনি চলে গেলেন। এটা বড় ধরনের ক্ষতি।
Recent Articles
-
বিশ্বকাপ ২০১৪ সরাসরি ব্রাজিল হতে সম্প্রচার করা হছে,অনলাইনে পাঠক দের সুবিধাতে। উপভোগ করুন
-
এশিয়া কাপে অংশ নিতে রোববার দুপুরে ঢাকায় আসছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল। ভারতীয় দল আসছে রাতে। রোববার দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জ...
-
দলীয় এবং ব্যক্তিগত শিরোপা জয়ে হয়তো লিওনেল মেসির চেয়ে পিছিয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। এমনকি সাপ্তাহিক পারিশ্রমিকেও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীকে টেক...
-
বিশ্বকাপ শুরু হতে আর মাত্র সপ্তাহখানেক বাকি । ঠিক সেই সময়েই ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা নতুন করে র ্যাংকিং প্রকাশ ক...
-
ম্যাচের ১১৩ মিনিটে গোল করে আর্জেন্টিনার স্বপ্ন ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছেন জার্মানির মিডফিল্ডার মারিও গোটশে । তবে জার্মানির মডেল...