শিরোপা জয়ের খুব কাছাকাছি গিয়েও শেষপর্যন্ত আক্ষেপ নিয়েই ফিরতে হয়েছে লিওনেল মেসিকে। তার ভক্তরাও ফেলেছেন দীর্ঘশ্বাস। আর কী পাবেন এমন সুযোগ? আগামী বিশ্বকাপের আগে এই প্রশ্নের উত্তর জানার কোনো উপায় নেই। তবে মেসি জাদু দেখার জন্য খুব বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে না তার ভক্তদের। বার্সেলোনার জার্সি গায়ে মাঠে ফিরেই আবার জাদু দেখাতে শুরু করেছেন এই আর্জেন্টাইন তারকা। বিশ্বকাপের পর গতকালই আবার বার্সার জার্সি গায়ে মাঠে নেমেছিলেন মেসি। এটা অবশ্য কোনো প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ ছিল না। মেসির সাবেক বার্সা সতীর্থ, পর্তুগিজ
মিডফিল্ডার ডেকোর সম্মানে আয়োজন করা হয়েছিল এই প্রীতিম্যাচ। সেখানেই দেখা গেল মেসি জাদু। আক্রমণভাগে পুরোনো সঙ্গী স্যামুয়েল ইতোকে পেয়ে মেসিও যেন ফিরে গেলেন নিজের ক্যারিয়ারের জাদুকরি সেই সময়টায়। প্রতিপক্ষের দু’জন ডিফেন্ডারকে দারুণভাবে কাটিয়ে পেনাল্টি বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়েছিলেন মেসি। এরপর গোলরক্ষককেও ফাঁকি দিয়ে বল বাড়িয়েছিলেন ইতোর দিকে। বেশ কিছুক্ষণ সময় নিয়ে, ধীরেসুস্থে সেটা জালে জড়িয়েছেন ইতো। পরে ইতোর ক্রস থেকে বল পেয়ে হেড দিয়েও একটি গোল করেছেন মেসি। এছাড়া মাঝেমধ্যেই দেখা গেছে সেই মেসি-ঝলক। মেসি যেন বিশ্বকাপ-হতাশা মুছে ফেলে ক্লাবের হয়ে মাঠ মাতাতে আবারও প্রস্তুত।
যার সম্মানে এই ম্যাচটির আয়োজন করা হয়েছিল, সেই ডেকো খেলেছেন দুই দলের হয়েই। এক অর্ধে নেমেছিলেন পোর্তোর হয়ে। আরেক অর্ধে খেলেছেন বার্সার জার্সি গায়ে। দুই ক্লাবের হয়েই দারুণ সফল ছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান বংশোদ্ভূত পর্তুগিজ মিডফিল্ডার। ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খেলেছেন পোর্তোর হয়ে। সে সময় জিতেছেন তিনটি প্রিমিয়ার লিগ ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা। ২০০৪ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ডেকো ছিলেন বার্সেলোনায়। মেসি আর ইতোও বার্সার হয়ে খেলা শুরু করেছিলেন ২০০৪ সাল থেকেই। বার্সার জার্সি গায়ে দুটি লা লিগা ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছেন ডেকো। তার বদলি হিসেবে নেমেই ২০০৪ সালে বার্সার হয়ে অভিষেক হয়েছিল মেসির।ওয়েবসাইট।
মিডফিল্ডার ডেকোর সম্মানে আয়োজন করা হয়েছিল এই প্রীতিম্যাচ। সেখানেই দেখা গেল মেসি জাদু। আক্রমণভাগে পুরোনো সঙ্গী স্যামুয়েল ইতোকে পেয়ে মেসিও যেন ফিরে গেলেন নিজের ক্যারিয়ারের জাদুকরি সেই সময়টায়। প্রতিপক্ষের দু’জন ডিফেন্ডারকে দারুণভাবে কাটিয়ে পেনাল্টি বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়েছিলেন মেসি। এরপর গোলরক্ষককেও ফাঁকি দিয়ে বল বাড়িয়েছিলেন ইতোর দিকে। বেশ কিছুক্ষণ সময় নিয়ে, ধীরেসুস্থে সেটা জালে জড়িয়েছেন ইতো। পরে ইতোর ক্রস থেকে বল পেয়ে হেড দিয়েও একটি গোল করেছেন মেসি। এছাড়া মাঝেমধ্যেই দেখা গেছে সেই মেসি-ঝলক। মেসি যেন বিশ্বকাপ-হতাশা মুছে ফেলে ক্লাবের হয়ে মাঠ মাতাতে আবারও প্রস্তুত।
যার সম্মানে এই ম্যাচটির আয়োজন করা হয়েছিল, সেই ডেকো খেলেছেন দুই দলের হয়েই। এক অর্ধে নেমেছিলেন পোর্তোর হয়ে। আরেক অর্ধে খেলেছেন বার্সার জার্সি গায়ে। দুই ক্লাবের হয়েই দারুণ সফল ছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান বংশোদ্ভূত পর্তুগিজ মিডফিল্ডার। ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত খেলেছেন পোর্তোর হয়ে। সে সময় জিতেছেন তিনটি প্রিমিয়ার লিগ ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা। ২০০৪ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ডেকো ছিলেন বার্সেলোনায়। মেসি আর ইতোও বার্সার হয়ে খেলা শুরু করেছিলেন ২০০৪ সাল থেকেই। বার্সার জার্সি গায়ে দুটি লা লিগা ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছেন ডেকো। তার বদলি হিসেবে নেমেই ২০০৪ সালে বার্সার হয়ে অভিষেক হয়েছিল মেসির।ওয়েবসাইট।
11:51 AM
Share: