এবারের ইউরোপিয়ান ক্লাব
ফুটবলে গ্রীষ্মকালীন
দলবদলে এখন
পর্যন্ত সবচেয়ে
বেশি অর্থ
খরচ করেছে
স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা। তার
পরেই আছে
ইংলিশ ক্লাব
লিভারপুল ও
তালিকার ৩য়
নম্বরে আছে
আরেক স্প্যানিশ
জায়ান্ট রিয়াল
মাদ্রিদ।
এখন পর্যন্ত
দল বদলের
খরচের দিক
দিয়ে সেরা
১০ ক্লাবই
খরচ করেছে
প্রায় ৯শ
২২ দশমিক
৫ মিলিয়ন
ইউরো।
ফুটবলের জনপ্রিয়
ওয়েব সাইট
গোল ডটকম
এ সব
তথ্য জানিয়েছে।
ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবল মানেই হচ্ছে অর্থের ছড়াছড়ি। ক্লাব গুলো ফুটবলার দলে ভেড়াতে অর্থ খরচ করতে এতটুকু কার্পণ্য করে না। বড় ক্লাবগুলোর মাঝে চলে এ নিয়ে মৃদু প্রতিযোগিতা। যত দামই হোক পছন্দের ফুটবলার ক্লাবে আনতেই হবে। কেননা আয় ব্যয়ের হিসাব কিংবা শিরোপা দৌড়ে টিকে থাকা অথবা নিজেদের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়ানো এসব লক্ষ্য নিয়েইদেদারসে এই অর্থে ঢেলেই যাচ্ছে ক্লাবগুলো।
যার ব্যতিক্রম হয়নি এবারের গ্রীষ্ম কালীন দল বদলেও। এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ ফুটবলারের দল বদল হয়েছে তাতে দেখা যায় ইউরোপিয়ান সেরা ১০ অর্থ ব্যয় করা ক্লাবগুলোর মোট ব্যয়-কৃত অর্থের পরিমাণ প্রায় ৯ শ২২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো।
আর এতে সবাইকে চমকে দিয়ে গ্রীষ্মকালীন দলবদলে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচে সবার ওপরে নাম উঠিয়েছে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা। মোট ১৫৩ মিলিয়ন ইউরো খরচ করেছে ক্লাবটি। এরপরের স্থানটি অবশ্য দখলে নিয়েছে ইংলিশ লিগের ক্লাব লিভারপুল। তারা খরচ করেছে ১৩১ মিলিয়ন ইউরো। আর, তার পরে আছে আরেক স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ। তারা খরচ করেছে ১২০ মিলিয়ন ইউরো। এরপর ১০১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে চতুর্থ স্থানে আছে মাদ্রিদের আরেক ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। তার পরে আছে চেলসি,আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড,ম্যানচেস্টার সিটি, সাউদাম্পটন ও ফরাসী ক্লাব পিএসজি।
এবারের ক্লাবের দলবদলে লিভারপুলের সুয়ারেজকে ৮৮ মিলিয়ন ইউরোতে দল টেনে মূল চমকটা দেয় বার্সেলোনা। এরপর ক্লদিও ব্রাভো,থমাস ভেরমালিন,ইভান র্যাকটিক-কে দলে নিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করে কাতালানরা। এতেই গ্রীষ্মকালীন দল বদলে সেরা তালিকায় উঠে বার্সা।
অন্যদিকে, সুয়ারেজকে বিক্রি করে লিভারপুলও বসে থাকেনি। অ্যাডাম লালানা, ডিজান লভরেন, লেজার মারকোভিচের মত তারকা ফুটবলার দলে ভিড়িয়ে ২য় স্থান দখলে নেয় অল রেডরা।আর, বিশ্বের বর্তমান সময়ে ধনী ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ অবশ্য বেশি ফুটবলার দলে ভিড়ায়নি। কিন্তু হামেস রদ্রিগেজ, টনি ক্রুস ও কেইলর নাভাসের মত তিন ফুটবলার দলে ভেড়াতেই তালিকায় তিন নম্বর স্থানটা পেয়ে যায় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ চ্যাম্পিয়নসরা।ওয়েবসাইট।
ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবল মানেই হচ্ছে অর্থের ছড়াছড়ি। ক্লাব গুলো ফুটবলার দলে ভেড়াতে অর্থ খরচ করতে এতটুকু কার্পণ্য করে না। বড় ক্লাবগুলোর মাঝে চলে এ নিয়ে মৃদু প্রতিযোগিতা। যত দামই হোক পছন্দের ফুটবলার ক্লাবে আনতেই হবে। কেননা আয় ব্যয়ের হিসাব কিংবা শিরোপা দৌড়ে টিকে থাকা অথবা নিজেদের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়ানো এসব লক্ষ্য নিয়েইদেদারসে এই অর্থে ঢেলেই যাচ্ছে ক্লাবগুলো।
যার ব্যতিক্রম হয়নি এবারের গ্রীষ্ম কালীন দল বদলেও। এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ ফুটবলারের দল বদল হয়েছে তাতে দেখা যায় ইউরোপিয়ান সেরা ১০ অর্থ ব্যয় করা ক্লাবগুলোর মোট ব্যয়-কৃত অর্থের পরিমাণ প্রায় ৯ শ২২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো।
আর এতে সবাইকে চমকে দিয়ে গ্রীষ্মকালীন দলবদলে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচে সবার ওপরে নাম উঠিয়েছে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা। মোট ১৫৩ মিলিয়ন ইউরো খরচ করেছে ক্লাবটি। এরপরের স্থানটি অবশ্য দখলে নিয়েছে ইংলিশ লিগের ক্লাব লিভারপুল। তারা খরচ করেছে ১৩১ মিলিয়ন ইউরো। আর, তার পরে আছে আরেক স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ। তারা খরচ করেছে ১২০ মিলিয়ন ইউরো। এরপর ১০১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে চতুর্থ স্থানে আছে মাদ্রিদের আরেক ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। তার পরে আছে চেলসি,আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড,ম্যানচেস্টার সিটি, সাউদাম্পটন ও ফরাসী ক্লাব পিএসজি।
এবারের ক্লাবের দলবদলে লিভারপুলের সুয়ারেজকে ৮৮ মিলিয়ন ইউরোতে দল টেনে মূল চমকটা দেয় বার্সেলোনা। এরপর ক্লদিও ব্রাভো,থমাস ভেরমালিন,ইভান র্যাকটিক-কে দলে নিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করে কাতালানরা। এতেই গ্রীষ্মকালীন দল বদলে সেরা তালিকায় উঠে বার্সা।
অন্যদিকে, সুয়ারেজকে বিক্রি করে লিভারপুলও বসে থাকেনি। অ্যাডাম লালানা, ডিজান লভরেন, লেজার মারকোভিচের মত তারকা ফুটবলার দলে ভিড়িয়ে ২য় স্থান দখলে নেয় অল রেডরা।আর, বিশ্বের বর্তমান সময়ে ধনী ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ অবশ্য বেশি ফুটবলার দলে ভিড়ায়নি। কিন্তু হামেস রদ্রিগেজ, টনি ক্রুস ও কেইলর নাভাসের মত তিন ফুটবলার দলে ভেড়াতেই তালিকায় তিন নম্বর স্থানটা পেয়ে যায় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ চ্যাম্পিয়নসরা।ওয়েবসাইট।
8:58 AM
Share: