বড় জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হলো বাংলাদেশের। নিউজিল্যান্ডের লিঙ্কনে সাইফ হাসানের দল নামিবিয়াকে হারিয়েছে ৮৭ রানে। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী দিনে বৃষ্টিতে ম্যাচটি কমে দাঁড়ায় ২০ ওভারে। বৃষ্টি থামার পর ঝড় অধিনায়ক সাইফের ব্যাটে। তাঁর ৪৮ বলে ৮৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ৪ উইকেটে ১৯০ রানের বড় স্কোর পায় বাংলাদেশের যুবারা। এরপর কাজী অনিক, হাসান মাহমুদদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নামিবিয়াকে ৬ উইকেটে ১০৩ রানে বেঁধে রাখে বাংলাদেশ। আগামীকাল একই ভেন্যুতে কানাডাকে হারাতে পারলে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যাবে সাইফদের। এ ছাড়া গতকাল উদ্বোধনী দিনে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চমকে দিয়েছে আফগানিস্তান। স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড ৮ উইকেটে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আর জিম্বাবুয়ে ১০ উইকেটে হারিয়েছে পাপুয়া নিউগিনিকে।
গত যুব বিশ্বকাপেও বাংলাদেশ দলে ছিলেন সাইফ। গত বছরের জানুয়ারিতে সবচেয়ে কম বয়সী বাংলাদেশি হিসেবে ঘরোয়া ক্রিকেটে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। খেলেছিলেন ৪১০ বলে হার না মানা ২০৪ রানের ইনিংস। তবে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংই পছন্দ সাইফের। গতকাল বৃষ্টিতে টি-টোয়েন্টি হয়ে যাওয়া ম্যাচে নিজের সামর্থ্যের প্রমাণই দিলেন বাংলাদেশি অধিনায়ক। বৃষ্টিস্নাত কঠিন কন্ডিশনে খেললেন ৪৮ বলে ৩ বাউন্ডারি ৫ ছক্কায় ৮৪ রানের ইনিংস। আউট হন ইনিংসের একেবারে শেষ বলে। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে মোহাম্মদ নাঈমের সঙ্গে ৯৭ রানের জুটি গড়েন সাইফ। ৪৩ বলে ৮ বাউন্ডারি ১ ছক্কায় নাঈম করেছেন ৬০।
এর আগে প্রথম ৪ ওভারে দুই ওপেনার পিনাক ঘোষ ও মোহাম্মদ নাঈম করেছিলেন ৩৩। ১৭ বলে ৪ বাউন্ডারিতে পিনাক ফেরেন ২৬ করে। ১৯০ রানের জবাবে প্রথম ৫ ওভারে ১২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় নামিবিয়া। নতুন বলের দুই পেসার কাজী অনিক ও হাসান মাহমুদ নেন ২টি করে উইকেট। ফন উইক ৫২ বলে ৫৫ করায় শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে ১০৩ রানে থামে নামিবিয়া।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে রোহাইল নাজিরের ১০৫ বলে ৮১ রানের পরও পাকিস্তান অল আউট হয়েছে ১৮৮ রানে। ৩টি করে উইকেট আজমতুল্লাহ উমরযাই ও কাইস আহমেদের। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ডন ব্র্যাডম্যানের চেয়ে বেশি গড়ে রান করা আফগান তরুণ বাহীর শাহের ওপর নজর ছিল সবার। কিন্তু মাত্র ১ রানেই ফেরেন তিনি। এর পরও ম্যাচসেরা দারউস রাসুলির ৭৮ বলে হার না মানা ৭৬ রানের ইনিংসে ৪৭.৩ ওভারে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় আফগানিস্তান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ : ২০ ওভারে ১৯০/৪ (সাইফ ৮৪, নাইম ৬০, পিনাক ২৬, আফিফ ১১; বার্গার ১/৩১, নেল ১/২২)।
নামিবিয়া : ২০ ওভারে ১০৩/৬ (ফন উইক ৫৫, ইটন ২৪, বার্গার ১১*, লিনডে ৪; অনিক ২/১৪, হাসান ২/১২)।
ফল : বাংলাদেশ ৮৭ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ : সাইফ হাসান।
Source : kalerkantho
গত যুব বিশ্বকাপেও বাংলাদেশ দলে ছিলেন সাইফ। গত বছরের জানুয়ারিতে সবচেয়ে কম বয়সী বাংলাদেশি হিসেবে ঘরোয়া ক্রিকেটে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। খেলেছিলেন ৪১০ বলে হার না মানা ২০৪ রানের ইনিংস। তবে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংই পছন্দ সাইফের। গতকাল বৃষ্টিতে টি-টোয়েন্টি হয়ে যাওয়া ম্যাচে নিজের সামর্থ্যের প্রমাণই দিলেন বাংলাদেশি অধিনায়ক। বৃষ্টিস্নাত কঠিন কন্ডিশনে খেললেন ৪৮ বলে ৩ বাউন্ডারি ৫ ছক্কায় ৮৪ রানের ইনিংস। আউট হন ইনিংসের একেবারে শেষ বলে। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে মোহাম্মদ নাঈমের সঙ্গে ৯৭ রানের জুটি গড়েন সাইফ। ৪৩ বলে ৮ বাউন্ডারি ১ ছক্কায় নাঈম করেছেন ৬০।
এর আগে প্রথম ৪ ওভারে দুই ওপেনার পিনাক ঘোষ ও মোহাম্মদ নাঈম করেছিলেন ৩৩। ১৭ বলে ৪ বাউন্ডারিতে পিনাক ফেরেন ২৬ করে। ১৯০ রানের জবাবে প্রথম ৫ ওভারে ১২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় নামিবিয়া। নতুন বলের দুই পেসার কাজী অনিক ও হাসান মাহমুদ নেন ২টি করে উইকেট। ফন উইক ৫২ বলে ৫৫ করায় শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে ১০৩ রানে থামে নামিবিয়া।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে রোহাইল নাজিরের ১০৫ বলে ৮১ রানের পরও পাকিস্তান অল আউট হয়েছে ১৮৮ রানে। ৩টি করে উইকেট আজমতুল্লাহ উমরযাই ও কাইস আহমেদের। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ডন ব্র্যাডম্যানের চেয়ে বেশি গড়ে রান করা আফগান তরুণ বাহীর শাহের ওপর নজর ছিল সবার। কিন্তু মাত্র ১ রানেই ফেরেন তিনি। এর পরও ম্যাচসেরা দারউস রাসুলির ৭৮ বলে হার না মানা ৭৬ রানের ইনিংসে ৪৭.৩ ওভারে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় আফগানিস্তান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ : ২০ ওভারে ১৯০/৪ (সাইফ ৮৪, নাইম ৬০, পিনাক ২৬, আফিফ ১১; বার্গার ১/৩১, নেল ১/২২)।
নামিবিয়া : ২০ ওভারে ১০৩/৬ (ফন উইক ৫৫, ইটন ২৪, বার্গার ১১*, লিনডে ৪; অনিক ২/১৪, হাসান ২/১২)।
ফল : বাংলাদেশ ৮৭ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ : সাইফ হাসান।
Source : kalerkantho
9:07 PM
Share: