জাতীয় দলের আবহে অভ্যস্ত করতে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল নিউজিল্যান্ড সফরে। সেখানে গিয়ে বাংলাদেশ দল এমন চোটজর্জর হয়ে গিয়েছিল যে ঘটনাচক্রে টেস্ট অভিষেকই হয়ে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর।
এইচপি স্কোয়াডের পর এখন বাংলাদেশ ‘এ’ দলেরও অধিনায়ক বাঁহাতি এ ব্যাটসম্যান কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়ে কথা বললেন তাঁর বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে
নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা কেমন?
নাজমুল হোসেন শান্ত : সব মিলিয়ে ভালোই। ইংল্যান্ড সফরে হাই পারফরম্যান্স স্কোয়াডকে (এইচপি) নেতৃত্ব দিতে হবে শুনে প্রথম একটু রোমাঞ্চিতই ছিলাম। সেখান থেকে আসার পর এখন ‘এ’ দলকেও নেতৃত্ব দিচ্ছি। এত দিনে অনেকটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি। উপভোগও করছি।
প্রশ্ন : দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আজ (গতকাল) আয়ারল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে মাত্র ১৯৫ তাড়া করেও অনেক কষ্ট করে জিততে হলো। এর কারণ কী?
নাজমুল : আমার মনে হয় ব্যাটসম্যানরা আরেকটু দায়িত্ব নিয়ে খেললে এ রকম হতো না। তবে আইরিশ দলটিকেও ছোট করে দেখার কারণ আছে বলে মনে করি না। ওদের দলেও বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার আছে।
তানভীর (হায়দার) ভাই অবশ্য দারুণ ফিনিশ করে জয়টি এনে দিয়েছেন।
প্রশ্ন : টেস্ট খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের উত্তাপটা ইতিমধ্যেই নেওয়া হয়ে গেছে। তা আপাতত ভবিষ্যৎ ভাবনাটা কী?
নাজমুল : সত্যি কথা বললে জাতীয় দল ভাবনা আমার মাথাতেই নেই। এটা নিয়ে চিন্তা করতে পছন্দও করি না। আমার কাজ হলো যখন যেখানে সুযোগ পাই, পারফরম করে যাওয়া। কারণ আমি জানি তা করে যেতে থাকলে সুযোগ একদিন ঠিকই আসবে। তাই আগাম ভাবনার কিছু দেখি না।
প্রশ্ন : সবাই তো জাতীয় দলে নিয়মিত হওয়ার স্বপ্নই দেখে। তা আপনার সেটি নিয়ে না ভাবতে চাওয়ার পেছনের যুক্তি কী?
নাজমুল : কারণ এটা নিয়ে ভাবতে গেলে তা আমার খেলায় প্রভাব ফেললেও ফেলতে পারে। তাই ভবিষ্যৎ না ভেবে বর্তমান নিয়েই থাকতে চাই। তা ছাড়া আমি যে জায়গায় ব্যাটিং করি, সেখানে অনেক পারফরমার। আমার কথা হলো কেউ যদি ১০০ রান করে, তাহলে তাকে টপকাতে হলে আমাকে করতে হবে ১৫০। আপাতত আমার চিন্তার ধরনটি এমনই।
প্রশ্ন : সেই দৃষ্টিকোণ থেকে এইচপির হয়ে ইংল্যান্ড সফরটি তো স্বপ্নের মতোই কেটেছে।
নাজমুল : তা বলতে পারেন। আমি ওখানে দুটি করে সেঞ্চুরি আর ফিফটি করেছি। ওখানে যাওয়ার আগে স্কিল নিয়েও অনেক কাজ করে গিয়েছিলাম। সেসব কাজেও দিয়েছে। আর ওখানে গিয়ে কন্ডিশনের সঙ্গে বেশ মানিয়েও নিয়েছিলাম। সবচেয়ে বড় কথা ইংল্যান্ডে ছিল বিরুদ্ধ কন্ডিশন। সেখানে রান করার চ্যালেঞ্জ নিয়ে জেতার মজাই আলাদা।
Source : Collected
এইচপি স্কোয়াডের পর এখন বাংলাদেশ ‘এ’ দলেরও অধিনায়ক বাঁহাতি এ ব্যাটসম্যান কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়ে কথা বললেন তাঁর বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে
নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা কেমন?
নাজমুল হোসেন শান্ত : সব মিলিয়ে ভালোই। ইংল্যান্ড সফরে হাই পারফরম্যান্স স্কোয়াডকে (এইচপি) নেতৃত্ব দিতে হবে শুনে প্রথম একটু রোমাঞ্চিতই ছিলাম। সেখান থেকে আসার পর এখন ‘এ’ দলকেও নেতৃত্ব দিচ্ছি। এত দিনে অনেকটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি। উপভোগও করছি।
প্রশ্ন : দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আজ (গতকাল) আয়ারল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে মাত্র ১৯৫ তাড়া করেও অনেক কষ্ট করে জিততে হলো। এর কারণ কী?
নাজমুল : আমার মনে হয় ব্যাটসম্যানরা আরেকটু দায়িত্ব নিয়ে খেললে এ রকম হতো না। তবে আইরিশ দলটিকেও ছোট করে দেখার কারণ আছে বলে মনে করি না। ওদের দলেও বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার আছে।
তানভীর (হায়দার) ভাই অবশ্য দারুণ ফিনিশ করে জয়টি এনে দিয়েছেন।
প্রশ্ন : টেস্ট খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের উত্তাপটা ইতিমধ্যেই নেওয়া হয়ে গেছে। তা আপাতত ভবিষ্যৎ ভাবনাটা কী?
নাজমুল : সত্যি কথা বললে জাতীয় দল ভাবনা আমার মাথাতেই নেই। এটা নিয়ে চিন্তা করতে পছন্দও করি না। আমার কাজ হলো যখন যেখানে সুযোগ পাই, পারফরম করে যাওয়া। কারণ আমি জানি তা করে যেতে থাকলে সুযোগ একদিন ঠিকই আসবে। তাই আগাম ভাবনার কিছু দেখি না।
প্রশ্ন : সবাই তো জাতীয় দলে নিয়মিত হওয়ার স্বপ্নই দেখে। তা আপনার সেটি নিয়ে না ভাবতে চাওয়ার পেছনের যুক্তি কী?
নাজমুল : কারণ এটা নিয়ে ভাবতে গেলে তা আমার খেলায় প্রভাব ফেললেও ফেলতে পারে। তাই ভবিষ্যৎ না ভেবে বর্তমান নিয়েই থাকতে চাই। তা ছাড়া আমি যে জায়গায় ব্যাটিং করি, সেখানে অনেক পারফরমার। আমার কথা হলো কেউ যদি ১০০ রান করে, তাহলে তাকে টপকাতে হলে আমাকে করতে হবে ১৫০। আপাতত আমার চিন্তার ধরনটি এমনই।
প্রশ্ন : সেই দৃষ্টিকোণ থেকে এইচপির হয়ে ইংল্যান্ড সফরটি তো স্বপ্নের মতোই কেটেছে।
নাজমুল : তা বলতে পারেন। আমি ওখানে দুটি করে সেঞ্চুরি আর ফিফটি করেছি। ওখানে যাওয়ার আগে স্কিল নিয়েও অনেক কাজ করে গিয়েছিলাম। সেসব কাজেও দিয়েছে। আর ওখানে গিয়ে কন্ডিশনের সঙ্গে বেশ মানিয়েও নিয়েছিলাম। সবচেয়ে বড় কথা ইংল্যান্ডে ছিল বিরুদ্ধ কন্ডিশন। সেখানে রান করার চ্যালেঞ্জ নিয়ে জেতার মজাই আলাদা।
Source : Collected
11:12 PM
Share: