‘এই পাঁচ বছর যদি সে খেলত, এখন বিশ্বের সেরা তিনজন বোলারের মধ্যে থাকত’—দুই দিন আগে বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি এভাবেই প্রশংসায় ভাসিয়েছিলেন মোহাম্মদ আমিরকে। বাংলাদেশেই বিপিএলে দারুণ খেলা বড় ভূমিকা রেখেছে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাড়ে পাঁচ বছর পর ফিরে আসার পেছনে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার পর এই প্রথম আমির এলেন বাংলাদেশে। আজ দুপুরে টিম হোটেলে দেখা মিলল পাকিস্তানের বাঁহাতি পেসারের।
স্পট ফিক্সিংয়ে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আমির আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন গত জানুয়ারিতে। যদিও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে পারফরম্যান্স বলার মতো হয়নি। তিন ম্যাচে পেয়েছেন মাত্র ১ উইকেট। তবে ওয়ানডেতে বেশ উজ্জ্বলই ছিলেন, ২ ম্যাচে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
আমিরের সামনে এবার আরও বড় সুযোগ। ৬ বছর পর খেলতে যাচ্ছেন এশিয়া কাপে। সময়ের সঙ্গে পাল্টেছে এই টুর্নামেন্টের ধরন। দীর্ঘ বিরতির কারণে এশিয়া কাপ আমিরের কাছে খানিকটা অপরিচিত হলেও মাঠ কিন্তু তাঁর যথেষ্ট চেনা। গত নভেম্বরে-ডিসেম্বরে এখানেই খেলে গিয়েছেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল)।
এর আগে পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরলেও বিপিএলের ‘আন্তর্জাতিক’ আবহ অনেকটাই সাহায্য করেছে তাঁর আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি ছন্দ ফিরে পেতে। আমিরও স্বীকার করলেন, ‘বিপিএল খুব উপভোগ করেছিলাম। এটা আমাকে অনেক সহায়তা করেছে।’
চিটাগং ভাইকিংসের হয়ে বিপিএলে আমির ৯ ম্যাচে নিয়েছিলেন ১৪ উইকেট, যেটি দলের হয়ে সর্বোচ্চ। চিটাগংয়ের কথা উঠতেই আমিরের মনে পড়ল দলের অধিনায়ক তামিম ইকবালকে। পিএসএলে দুজন ভিন্ন দুটি দলের হয়ে খেললেও সেখানেও দেখা হয়েছে। আমিরর আগ্রহ নিয়েই জানতে চাইলেন, ‘তামিম কোথায়?’ সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর পাশে থাকতে বাঁহাতি ওপেনার এখন ব্যাংককে। সেটা শুনে বললেন, ‘তামিম এবং ওর পরিবারের জন্য শুভকামনা। পিএসলেও তো দারুণ খেলেছে তামিম।’
পাকিস্তান সুপার লিগে সত্যি দুর্দান্ত খেলেছেন বাংলাদেশের ওপেনার। ৬ ম্যাচে ৬৬.৭৫ গড়ে রান করেছেন ২৬৭। এশিয়া কাপে সেই ফর্মটা ধরে রাখতে পারলে বাংলাদেশেরই ভালো হতো। তামিমকে আমিরের ‘মিস’ করাটা নেহাতই বন্ধুত্ব থেকে। প্রতিপক্ষ হিসেবে তামিমের না-থাকাটা আমিরের জন্য অবশ্যই সুখবর।
বাংলাদেশ দলের আলোচিত পেসার মুস্তাফিজুর রহমান যে তাঁর বোলিং ভীষণ পছন্দ করেন জানতেই মৃদু হাসলেন, ‘হ্যাঁ, জানি। ওর সঙ্গে এর দেখা-কথা হয়েছে।’
কাল ঢাকায় পা রেখেছে পাকিস্তান দল। আজ ছিল না কোনো অনুশীলন কিংবা সংবাদ সম্মেলন। খেলোয়াড়েরা অধিকাংশ সময় ব্যস্ত ছিলেন স্টার স্পোর্টসের ফটোশুটে। তবে আমির হাভভাবে বুঝে দিলেন, পাকিস্তান আসল ছবিটার ফ্রেমেই নিজেদের তুলে ধরতে চায়। ফাইনাল জিতে ট্রফি হাতেই!
আমিরের সামনে এবার আরও বড় সুযোগ। ৬ বছর পর খেলতে যাচ্ছেন এশিয়া কাপে। সময়ের সঙ্গে পাল্টেছে এই টুর্নামেন্টের ধরন। দীর্ঘ বিরতির কারণে এশিয়া কাপ আমিরের কাছে খানিকটা অপরিচিত হলেও মাঠ কিন্তু তাঁর যথেষ্ট চেনা। গত নভেম্বরে-ডিসেম্বরে এখানেই খেলে গিয়েছেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল)।
এর আগে পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরলেও বিপিএলের ‘আন্তর্জাতিক’ আবহ অনেকটাই সাহায্য করেছে তাঁর আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি ছন্দ ফিরে পেতে। আমিরও স্বীকার করলেন, ‘বিপিএল খুব উপভোগ করেছিলাম। এটা আমাকে অনেক সহায়তা করেছে।’
চিটাগং ভাইকিংসের হয়ে বিপিএলে আমির ৯ ম্যাচে নিয়েছিলেন ১৪ উইকেট, যেটি দলের হয়ে সর্বোচ্চ। চিটাগংয়ের কথা উঠতেই আমিরের মনে পড়ল দলের অধিনায়ক তামিম ইকবালকে। পিএসএলে দুজন ভিন্ন দুটি দলের হয়ে খেললেও সেখানেও দেখা হয়েছে। আমিরর আগ্রহ নিয়েই জানতে চাইলেন, ‘তামিম কোথায়?’ সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর পাশে থাকতে বাঁহাতি ওপেনার এখন ব্যাংককে। সেটা শুনে বললেন, ‘তামিম এবং ওর পরিবারের জন্য শুভকামনা। পিএসলেও তো দারুণ খেলেছে তামিম।’
পাকিস্তান সুপার লিগে সত্যি দুর্দান্ত খেলেছেন বাংলাদেশের ওপেনার। ৬ ম্যাচে ৬৬.৭৫ গড়ে রান করেছেন ২৬৭। এশিয়া কাপে সেই ফর্মটা ধরে রাখতে পারলে বাংলাদেশেরই ভালো হতো। তামিমকে আমিরের ‘মিস’ করাটা নেহাতই বন্ধুত্ব থেকে। প্রতিপক্ষ হিসেবে তামিমের না-থাকাটা আমিরের জন্য অবশ্যই সুখবর।
বাংলাদেশ দলের আলোচিত পেসার মুস্তাফিজুর রহমান যে তাঁর বোলিং ভীষণ পছন্দ করেন জানতেই মৃদু হাসলেন, ‘হ্যাঁ, জানি। ওর সঙ্গে এর দেখা-কথা হয়েছে।’
কাল ঢাকায় পা রেখেছে পাকিস্তান দল। আজ ছিল না কোনো অনুশীলন কিংবা সংবাদ সম্মেলন। খেলোয়াড়েরা অধিকাংশ সময় ব্যস্ত ছিলেন স্টার স্পোর্টসের ফটোশুটে। তবে আমির হাভভাবে বুঝে দিলেন, পাকিস্তান আসল ছবিটার ফ্রেমেই নিজেদের তুলে ধরতে চায়। ফাইনাল জিতে ট্রফি হাতেই!