প্রতিপক্ষের ব্যাটিং লাইন আপ গুঁড়িয়ে দিতে আবারও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফিরছেন পাকিস্তানি স্পিনার সাঈদ আজমল। তবে, এজন্য ২৪ জানুয়ারি তাঁকে চেন্নাইয়ে ব্যায়োমেকালিকাল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে সফলতার সাথে। অন্যদিকে, উপমহাদেশের ব্যাটসম্যানদের জুজুর ভয় অস্ট্রেলিয়ান বাউন্সি উইকেটের খোঁজ পাচ্ছেন না অজি পেসার হ্যারিস। এদিকে, আসন্ন ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৫টি দেশের ৬ জন বোলারের থাকবেন আইসিসির নজরদারিতে। কেননা, অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের জন্য সদ্যই নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফিরেছেন তাঁরা।
আসন্ন ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা ও কিউই বোলাররা থাকবেন আইসিসির অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে। কেননা, সদ্যই বোলিং বৈধতার পরীক্ষা দিয়ে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ২২ গজের খেলায় ফিরেছেন তাঁরা। টাইগার বোলার আল-আমিনও আছেন এই তালিকায়। পাক বোলার মোহাম্মদ হাফিজ এখনও রয়েছেন নিষেধাজ্ঞার বেড়া জালে। আর ক্যারিবিয়ান বোলার সুনিল নারায়ণ, লঙ্কান বোলার সেনানায়েক, কিউই বোলার কেন উইলিয়ামসন ও জিম্বাবুয়ের স্পিনার উৎসিয়া বোলিং বৈধতা প্রমাণ করে মাঠে ফিরলেও ব্যবহার করতে পারবেন না থলের সব বৈচিত্র্যময় অস্ত্র। কেননা, বৈধতা পায়নি স্পিনারদের রহস্যময় কিছু ডেলিভারি। এমন পরিস্থিতিতে কতটুকু সফল হতে পারবেন দলের প্রধান বোলাররা?
এদিকে, অস্ট্রেলিয়ার বাউন্সি উইকেট নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই উপমহাদেশের ব্যাটসম্যানদের। কিন্তু, সদ্য শেষ হওয়া অস্ট্রেলিয়া-ভারত টেস্টের উইকেট নিয়ে ক্ষোভ ঝড়েছে অজি পেসার রায়ান হ্যারিসের কণ্ঠে। নিজেকে বোলিং মেশিনের সাথে তুলনা করে এই পেসার বলেন সদ্য শেষ হওয়া টুর্নামেন্টের পিচ ছিলো সম্পূর্ণ মরা। ছিলো না কোন বাউন্স। বোলিংয়ের জন্য উপযোগী সবুজাভাব উইকেট হলে ব্যাট- বলের লড়াই জমবে।
তবে, শুধু উইকেটের ভাবনা নয় আসন্ন বিশ্বকাপে ভালো ফলাফল করতে হলে ব্যাটসম্যানদের হতে হবে আরো আগ্রাসী। এমনটাই মত ইংল্যান্ডের অলরাউন্ডার মঈন আলির। সবচেয়ে বেশী ৩ বার বিশ্বকাপের ফাইনালের মঞ্চে উঠলেও এখন বিশ্বকাপ শিরোপা অধরা রয়েছে ইংল্যান্ডের। তাই, ব্যর্থতা পেছনে ফেলে আসন্ন বিশ্বকাপে ভালো ফলাফলের জন্য বোলারদের সাথে ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের আরো আগ্রাসী হওয়া পরামর্শ দিলেন এই অলরাউন্ডার। বিশেষ করে উপরের ৩ ব্যাটসম্যানকে।ওয়েবসাইট।
আসন্ন ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা ও কিউই বোলাররা থাকবেন আইসিসির অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে। কেননা, সদ্যই বোলিং বৈধতার পরীক্ষা দিয়ে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ২২ গজের খেলায় ফিরেছেন তাঁরা। টাইগার বোলার আল-আমিনও আছেন এই তালিকায়। পাক বোলার মোহাম্মদ হাফিজ এখনও রয়েছেন নিষেধাজ্ঞার বেড়া জালে। আর ক্যারিবিয়ান বোলার সুনিল নারায়ণ, লঙ্কান বোলার সেনানায়েক, কিউই বোলার কেন উইলিয়ামসন ও জিম্বাবুয়ের স্পিনার উৎসিয়া বোলিং বৈধতা প্রমাণ করে মাঠে ফিরলেও ব্যবহার করতে পারবেন না থলের সব বৈচিত্র্যময় অস্ত্র। কেননা, বৈধতা পায়নি স্পিনারদের রহস্যময় কিছু ডেলিভারি। এমন পরিস্থিতিতে কতটুকু সফল হতে পারবেন দলের প্রধান বোলাররা?
সবচেয়ে বিপাকে রয়েছে আনপ্রেডিক্টেবল পাকিস্তান। প্রধান বোলার আজমলের অনুপস্থিতে স্পিন বিভাগের দায়িত্ব নিতে পারছেন না নিষিদ্ধ স্পিনার মোহাম্মদ হাফিজ। যদিও, দ্রুতই বৈধতা যাচাইয়ের লড়াইয়ে নামবেন তিনি। তবে, সবকিছু ঠিক থাকলে হয়ত হাফিজের আগেই বৈধতার ক্লিন চিট পেয়ে যেতে পারেন সাঈদ আজমল। ২৪ জানুয়ারি ভারতের চেন্নাইয়ে বৈধতা পরীক্ষায় সফল হবেন ৩৭ বছর বয়সী এই স্পিনার এমনটাই বিশ্বাস পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট একাডেমির প্রধান কোচ মোহাম্মদ আকরামের। তিনি বলেন বিশ্বকাপ মিস করলেও আজমলের ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে না। পাকিস্তান দলকে এখনও অনেক কিছু দেয়ার আছে আজমলের। |
তবে, শুধু উইকেটের ভাবনা নয় আসন্ন বিশ্বকাপে ভালো ফলাফল করতে হলে ব্যাটসম্যানদের হতে হবে আরো আগ্রাসী। এমনটাই মত ইংল্যান্ডের অলরাউন্ডার মঈন আলির। সবচেয়ে বেশী ৩ বার বিশ্বকাপের ফাইনালের মঞ্চে উঠলেও এখন বিশ্বকাপ শিরোপা অধরা রয়েছে ইংল্যান্ডের। তাই, ব্যর্থতা পেছনে ফেলে আসন্ন বিশ্বকাপে ভালো ফলাফলের জন্য বোলারদের সাথে ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের আরো আগ্রাসী হওয়া পরামর্শ দিলেন এই অলরাউন্ডার। বিশেষ করে উপরের ৩ ব্যাটসম্যানকে।ওয়েবসাইট।
3:48 PM
Share: