গেলো শনিবার গ্রানাডার
বিপক্ষে লা
লিগার ম্যাচে
ক্যারিয়ারের ৪০০ তম গোল করে
রেকর্ডের পাতায়
আবারো ঠাঁই
করে নিলেন
বার্সেলোনা স্ট্রাইকার লিওনেল মেসি।
এরমধ্যে ক্লাবের
হয়ে ৩৫৯
আর জাতীয়
দলের হয়ে
করেছেন ৪২
গোল।
চমৎকার এ
অর্জন এত
দ্রুত হয়ে
যাবে তা
নাকি নিজেও
আশা করেন
নি মেসি। তবে,
এখানেই থামতে
চান না
এই যাদুকর। ক্যারিয়ারে
যোগ করতে
চান আরো
অনেক অর্জন।
লিওনেল মেসি। বার্সেলোনার গোল মেশিন, ভিন গ্রহের ফুটবলার আরো অনেক বিশেষণ ফুটবল প্রেমীরা তার নামের পাশে যুক্ত করেছেন। এরপরও শেষ হয়নি তার গুণকীর্তন। নিজের নামের পাশে একের পর এক রেকর্ডের পালক যুক্ত করেই চলেছেন এই তারকা।
বার্সেলোনার সিনিয়র দলের হয়ে শুরুটা ১৬ অক্টোবর ২০০৪সালে। মাত্র ১৭ বছর বয়সে তৎকালীন বার্সা কোচ ফ্রাঙ্ক রিজকার্ডের কল্যাণে এসপানিয়লের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু। পরের বছরই তাকে স্পেনের নাগরিকত্ব প্রদান করে দেশটির সরকার। এরপর আর কখনোই সিনিয়র দলের বাইরে থাকতে হয়নি মেসিকে।
মাত্র ২১ বছর বয়সে ২০০৯ সালে ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার ব্যালন ডি অর পকেটে পোরেন মেসি। এরপর ২০১২ সাল পর্যন্ত টানা চারবার ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের মুকুটটা জিতেছিলেন এই আর্জেন্টাইন।
২০১২ সালে মাত্র ২৫ বছর বয়সে লা লিগায় সবচেয়ে কম বয়সী ফুটবলার হিসেবে সব প্রতিযোগিতায় মিলিয়ে ২০০ গোল করেন মেসি। পরের বছর ১৬ ফেব্রুয়ারি বার্সেলোনার হয়ে ক্যারিয়ারের ৩০০ তম গোলের রেকর্ড গড়েন এই ক্ষুদে যাদুকর। একবছর না যেতেই আবারো রেকর্ডের পাতায় লিও।
শনিবার লা লিগায় গ্রানাডার বিপক্ষে নিজের ক্যারিয়ারের ৪০০ তম গোল করে নিজের ২৭ বছরের ক্যারিয়ারেই সব ধরণের ফুটবলে ৪০০ গোলের মালিক বনে গেলেন মেসি। বার্সেলোনার হয়ে ৩৫৯ আর জাতীয় দলের হয়ে ৪২ গোলেই মেসি গড়ে ফেলেছেন অনন্য এই রেকর্ড। অথচ মেসি নাকি জানতেনই না এত দ্রুত এ রেকর্ড হয়ে যাবে।
এ প্রসঙ্গে লিওনেল মেসি আরও বলেন, 'যারা আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ। এত দ্রুত ৪০০ গোল করতে পারবো তা আমি নিজেও ভাবিনি। ভবিষ্যতে আরো ভাল কিছু সমর্থকদের উপহার দিতে চাই।'
বয়স তো মাত্র ২৭। এখনও পরে আছে অনেকটা সময়। আর যেভাবে বিশ্ব ফুটবল দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন মেসি। তাই শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে থামেন, তার জন্য ভক্তদের অপেক্ষা করতেই হচ্ছে।ওয়েবসাইট।
লিওনেল মেসি। বার্সেলোনার গোল মেশিন, ভিন গ্রহের ফুটবলার আরো অনেক বিশেষণ ফুটবল প্রেমীরা তার নামের পাশে যুক্ত করেছেন। এরপরও শেষ হয়নি তার গুণকীর্তন। নিজের নামের পাশে একের পর এক রেকর্ডের পালক যুক্ত করেই চলেছেন এই তারকা।
বার্সেলোনার সিনিয়র দলের হয়ে শুরুটা ১৬ অক্টোবর ২০০৪সালে। মাত্র ১৭ বছর বয়সে তৎকালীন বার্সা কোচ ফ্রাঙ্ক রিজকার্ডের কল্যাণে এসপানিয়লের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু। পরের বছরই তাকে স্পেনের নাগরিকত্ব প্রদান করে দেশটির সরকার। এরপর আর কখনোই সিনিয়র দলের বাইরে থাকতে হয়নি মেসিকে।
মাত্র ২১ বছর বয়সে ২০০৯ সালে ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার ব্যালন ডি অর পকেটে পোরেন মেসি। এরপর ২০১২ সাল পর্যন্ত টানা চারবার ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের মুকুটটা জিতেছিলেন এই আর্জেন্টাইন।
২০১২ সালে মাত্র ২৫ বছর বয়সে লা লিগায় সবচেয়ে কম বয়সী ফুটবলার হিসেবে সব প্রতিযোগিতায় মিলিয়ে ২০০ গোল করেন মেসি। পরের বছর ১৬ ফেব্রুয়ারি বার্সেলোনার হয়ে ক্যারিয়ারের ৩০০ তম গোলের রেকর্ড গড়েন এই ক্ষুদে যাদুকর। একবছর না যেতেই আবারো রেকর্ডের পাতায় লিও।
শনিবার লা লিগায় গ্রানাডার বিপক্ষে নিজের ক্যারিয়ারের ৪০০ তম গোল করে নিজের ২৭ বছরের ক্যারিয়ারেই সব ধরণের ফুটবলে ৪০০ গোলের মালিক বনে গেলেন মেসি। বার্সেলোনার হয়ে ৩৫৯ আর জাতীয় দলের হয়ে ৪২ গোলেই মেসি গড়ে ফেলেছেন অনন্য এই রেকর্ড। অথচ মেসি নাকি জানতেনই না এত দ্রুত এ রেকর্ড হয়ে যাবে।
এ প্রসঙ্গে লিওনেল মেসি আরও বলেন, 'যারা আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ। এত দ্রুত ৪০০ গোল করতে পারবো তা আমি নিজেও ভাবিনি। ভবিষ্যতে আরো ভাল কিছু সমর্থকদের উপহার দিতে চাই।'
বয়স তো মাত্র ২৭। এখনও পরে আছে অনেকটা সময়। আর যেভাবে বিশ্ব ফুটবল দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন মেসি। তাই শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে থামেন, তার জন্য ভক্তদের অপেক্ষা করতেই হচ্ছে।ওয়েবসাইট।
8:42 AM
Share: