ভারতীয় হকি দলের সাথে বাংলাদেশের ছেলেরা পেরে উঠবে না। এটাই দেশের হকির বর্তমান বাস্তবতা। কারণটা সবারই জানা। ভারতীয় হকি আর বাংলাদেশের হকির মধ্যে বিরাট পার্থক্য। বাংলাদেশ অনেক অনেক পিছিয়ে। এই ধরনের দলের সাথে খেলতে পারলে ম্যাচের রেজাল্ট যাই হোক, বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের লাভটাই বেশি। খেলোয়াড়রাও সেদিকটাই দেখছেন।
গতকাল বিকেএসপিতে তিন ম্যাচ সিরিজ শেষ হয়ে গেলো। তৃতীয় এবং শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ ১-৩ গোলে হেরেছে ভারতের কাছে। আগের দিন শুক্রবার বিকালে দ্বিতীয় ম্যাচে সিরিজ হেরে যায় বাংলাদেশ।
ঢাকায় আসা ভারতীয় দলের খেলোয়াড়দের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। ওদের দলের দুইজন খেলোয়াড় ছাড়া অভিজ্ঞতায় বাদ বাকি সবাই বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে। দলে এমনও খেলোয়াড় ছিলেন যার ৭০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর পরে যারা আছেন তাদের অভিজ্ঞতা কারো ৪০ ম্যাচ কারো ৩০ ম্যাচ। সেই তুলনায় বাংলাদেশের নান্নু, মিমো, চয়নদের অভিজ্ঞতার ভান্ডার খুব বেশি সমৃদ্ধ না।
এশিয়ান গেমস হকিতে যাওয়ার আগে ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের এই তিন ম্যাচ কাজে আসবে, পাকিস্তানী কোচ নাভিদ আলম সেটাই মনে করছেন। এখন খেলোয়াড়দের নিয়ে নতুন করে কাজ শুরু করতে চান তিনি। তিনটা ম্যাচ বাংলাদেশ হকি দলকে দেখিয়ে দিয়েছে মাঠের লড়াইয়ে কোথায় কোথায় সমস্যা রয়েছে। কাল খেলা শেষে নাভিদ আলমও চূড়ান্ত করে ফেলেছেন, সমস্যা সমাধানের জন্য এখনই কাজ শুরু করতে হবে। খেলোয়াড়রাও সেটাই মনে করছেন। অধিনায়ক মামুনুর রহমান চয়নের কণ্ঠেও সেই একই সুর। ভারতীয় দলকে সমীহ করেই নিজেদের সীমিত সামর্থ্যের কথা বলেছেন।
ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে গোল করে এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২-১ গোলে হারলেও বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। আর প্রথম ম্যাচে বড় ক্ষতিটা হয়েছে বাংলাদেশের। সাব্বির রানা তার কলারবোনে আঘাত পেয়ে মাঠের বাইরে চলে গেছেন। এশিয়ান গেমস হকিতে না খেলার সম্ভাবনাই বেশি তার। কোচ নাভিদ আলমের জন্য এটাই দুর্ভাবনা। মাঝ মাঠের জায়গায় বিকল্প খেলোয়াড়ের কথা ভাবতে হবে এই পাকিস্তানী কোচকে। দ্বিতীয় ম্যাচে ৫-১ গোলে সিরিজ হারলেও শেষ ম্যাচে হারের ব্যবধানটা বাড়েনি। কারণ ভারতীয় খেলোয়াড়রা ঝুঁকি নেয়নি। বাংলাদেশ ১-৩ গোলে হেরেছে। খেলোয়াড়রা মনে করেন এ ধরনের ম্যাচ যত বেশি খেলবে, পারফরম্যান্সের ধারটাও তত বাড়বে। ভারতের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের সিরিজ কতটা উপকারে আসলো তার প্রমাণটা হয়ে যাবে এশিয়ান গেমস হকিতে।ওয়েবসাইট।
গতকাল বিকেএসপিতে তিন ম্যাচ সিরিজ শেষ হয়ে গেলো। তৃতীয় এবং শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ ১-৩ গোলে হেরেছে ভারতের কাছে। আগের দিন শুক্রবার বিকালে দ্বিতীয় ম্যাচে সিরিজ হেরে যায় বাংলাদেশ।
ঢাকায় আসা ভারতীয় দলের খেলোয়াড়দের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। ওদের দলের দুইজন খেলোয়াড় ছাড়া অভিজ্ঞতায় বাদ বাকি সবাই বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে। দলে এমনও খেলোয়াড় ছিলেন যার ৭০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর পরে যারা আছেন তাদের অভিজ্ঞতা কারো ৪০ ম্যাচ কারো ৩০ ম্যাচ। সেই তুলনায় বাংলাদেশের নান্নু, মিমো, চয়নদের অভিজ্ঞতার ভান্ডার খুব বেশি সমৃদ্ধ না।
এশিয়ান গেমস হকিতে যাওয়ার আগে ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের এই তিন ম্যাচ কাজে আসবে, পাকিস্তানী কোচ নাভিদ আলম সেটাই মনে করছেন। এখন খেলোয়াড়দের নিয়ে নতুন করে কাজ শুরু করতে চান তিনি। তিনটা ম্যাচ বাংলাদেশ হকি দলকে দেখিয়ে দিয়েছে মাঠের লড়াইয়ে কোথায় কোথায় সমস্যা রয়েছে। কাল খেলা শেষে নাভিদ আলমও চূড়ান্ত করে ফেলেছেন, সমস্যা সমাধানের জন্য এখনই কাজ শুরু করতে হবে। খেলোয়াড়রাও সেটাই মনে করছেন। অধিনায়ক মামুনুর রহমান চয়নের কণ্ঠেও সেই একই সুর। ভারতীয় দলকে সমীহ করেই নিজেদের সীমিত সামর্থ্যের কথা বলেছেন।
ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে গোল করে এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২-১ গোলে হারলেও বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। আর প্রথম ম্যাচে বড় ক্ষতিটা হয়েছে বাংলাদেশের। সাব্বির রানা তার কলারবোনে আঘাত পেয়ে মাঠের বাইরে চলে গেছেন। এশিয়ান গেমস হকিতে না খেলার সম্ভাবনাই বেশি তার। কোচ নাভিদ আলমের জন্য এটাই দুর্ভাবনা। মাঝ মাঠের জায়গায় বিকল্প খেলোয়াড়ের কথা ভাবতে হবে এই পাকিস্তানী কোচকে। দ্বিতীয় ম্যাচে ৫-১ গোলে সিরিজ হারলেও শেষ ম্যাচে হারের ব্যবধানটা বাড়েনি। কারণ ভারতীয় খেলোয়াড়রা ঝুঁকি নেয়নি। বাংলাদেশ ১-৩ গোলে হেরেছে। খেলোয়াড়রা মনে করেন এ ধরনের ম্যাচ যত বেশি খেলবে, পারফরম্যান্সের ধারটাও তত বাড়বে। ভারতের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের সিরিজ কতটা উপকারে আসলো তার প্রমাণটা হয়ে যাবে এশিয়ান গেমস হকিতে।ওয়েবসাইট।
9:10 AM
Share: