অবশেষে শাস্তি কমানোর জন্য আনুষ্ঠানিক আবেদন করলেন সাকিব আল হাসান। আজ রোববার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) লিখিতভাবে শাস্তি কমানোর আবেদন করেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিসিবি এখন সিদ্ধান্ত নেবে তাঁর শাস্তির মেয়াদ কমানো হবে কি না।
সম্প্রতি ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল সাকিবকে। এ ছাড়া আগামী দেড় বছর বিদেশি ঘরোয়া লিগগুলোতে তাঁকে খেলতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছিল। লিখিত অনাপত্তিপত্র (এনওসি) না নিয়ে ক্যারিবীয় প্রিমিয়ার লিগে খেলতে যাওয়া নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের পর সাকিবের ওপর এই নিষেধাজ্ঞার খড়্গ নেমে আসে।
তবে শাস্তির মেয়াদটি বড় হয়ে গেছে কি না—এ নিয়ে দেশের মধ্যে বিতর্কের তৈরি হয়। বিশেষ করে আগামী বছরের শুরুতেই বিশ্বকাপ। নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বলবত্ থাকলে বিশ্বকাপের মাত্র কদিন আগে ক্রিকেটে ফিরবেন সাবিক। তা ছাড়া এর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজে পূর্ণাঙ্গ সফর তো আছেই, দেশের মাঠেও প্রথমবারের মতো তিন টেস্টের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। অক্টোবরে শুরু সেই সিরিজে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে।
সাকিব নিজে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসানের সঙ্গে দেখা করে, নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে শাস্তির মেয়াদ পুনর্বিবেচনার আবেদন জানান। তখন সাকিবকে লিখিত আবেদনের পরামর্শ দেওয়া হয়। আজ সেটাই করলেন সাকিব।
দেশের সেরা এই অলরাউন্ডার এরপর লিখিত বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমি সব সময়ই বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে ছিলাম। আজীবন থাকব। আমি বাংলাদেশের হয়েই খেলতে চাই।’
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাকিবের নিষেধাজ্ঞা কমানো হবে কি না, সেটাই এখন দেখার।ওয়েবসাইট।
সম্প্রতি ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল সাকিবকে। এ ছাড়া আগামী দেড় বছর বিদেশি ঘরোয়া লিগগুলোতে তাঁকে খেলতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছিল। লিখিত অনাপত্তিপত্র (এনওসি) না নিয়ে ক্যারিবীয় প্রিমিয়ার লিগে খেলতে যাওয়া নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের পর সাকিবের ওপর এই নিষেধাজ্ঞার খড়্গ নেমে আসে।
তবে শাস্তির মেয়াদটি বড় হয়ে গেছে কি না—এ নিয়ে দেশের মধ্যে বিতর্কের তৈরি হয়। বিশেষ করে আগামী বছরের শুরুতেই বিশ্বকাপ। নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বলবত্ থাকলে বিশ্বকাপের মাত্র কদিন আগে ক্রিকেটে ফিরবেন সাবিক। তা ছাড়া এর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজে পূর্ণাঙ্গ সফর তো আছেই, দেশের মাঠেও প্রথমবারের মতো তিন টেস্টের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। অক্টোবরে শুরু সেই সিরিজে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে।
সাকিব নিজে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসানের সঙ্গে দেখা করে, নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে শাস্তির মেয়াদ পুনর্বিবেচনার আবেদন জানান। তখন সাকিবকে লিখিত আবেদনের পরামর্শ দেওয়া হয়। আজ সেটাই করলেন সাকিব।
দেশের সেরা এই অলরাউন্ডার এরপর লিখিত বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমি সব সময়ই বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে ছিলাম। আজীবন থাকব। আমি বাংলাদেশের হয়েই খেলতে চাই।’
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাকিবের নিষেধাজ্ঞা কমানো হবে কি না, সেটাই এখন দেখার।ওয়েবসাইট।
3:21 PM
Share: