
থিয়াগো
এমিলিয়ানো ডি সিলভা: জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৪ রিও ডি জেনিরোতে জন্মগ্রহণকারী ব্রাজিলেরফুটবলার।কিন্তু, তিনি
সর্বসমক্ষে থিয়াগো
সিলভা নামে
পরিচিত। এছাড়াও,রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে
তিনি ফরাসী ফুটবল প্রতিযোগিতা লিগ ১-এ প্যারিস
সেন্ট-জার্মেইন এফ.সি.তে খেলে থাকেন। বর্তমানে তিনি ব্রাজিল জাতীয়
দলেরঅধিনায়কের দায়িত্ব
পালন করছেন।
খেলোয়াড়ী জীবন

কিশোর বয়সে থিয়াগো ফ্লুমেনিজ দলে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। কিন্তু বড় হয়ে ঐ দলে
খেলার জন্যে তিনি কোন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেননি। রিও গ্রান্দ দো সুল নামীয় ছোট
রাজ্য দল আরএস ফুটবল দলে পেশাদারী পর্যায়ে খেলার প্রস্তাব পান। এরপর ২০০৪ সালে তিনি খুব দ্রুত
পার্শ্ববর্তী জুভেনটুডেতে যোগ দিয়ে প্রথম বিভাগক্যাম্পিওনাতো ব্রাসিলিয়েরো সিরি এ প্রতিযোগিতায় চমৎকার মৌসুম কাটান। এ সময়ে পূর্বেকার মধ্যমাঠে
রক্ষণভাগের আক্রমণের দায়িত্ব থেকে সরে এসে রক্ষণভাগের দায়িত্ব নেন। এরফলে
ইউরোপীয় ক্লাবগুলোর দৃষ্টি তার প্রতি নিবদ্ধ হয়।
প্রথমে তিনি পোর্তো, তারপর মস্কোতে বিক্রয়ের তালিকায় স্থান পান।কিন্তু খেলায় আঘাতপ্রাপ্তি ও অসুস্থতাজনিত কারণে ব্রাজিলে ফিরে আসতে বাধ্য হন।
প্রথমে তিনি পোর্তো, তারপর মস্কোতে বিক্রয়ের তালিকায় স্থান পান।কিন্তু খেলায় আঘাতপ্রাপ্তি ও অসুস্থতাজনিত কারণে ব্রাজিলে ফিরে আসতে বাধ্য হন।
ক্লাব পর্যায়ে

থিয়াগো সিলভা ফ্লুমেনিজে থাকা
অবস্থায় আঘাত কাটিয়ে উঠে অবশেষে নিজস্ব ছন্দ ফিরে পান। মৌসুমে ফ্লুমেনিজ দল
পঞ্চদশ স্থান অধিকার করে।
পরের বছর দলটিক্যাম্পিওনাতো ব্রাসিলেইরো সিরি এ প্রতিযোগিতায় ৪র্থ হয়েছিল। এতে ৩৮ খেলায় দলটি মাত্র ৩৯ গোল করে এবং কোপা দো ব্রাসিল জয় করে।দলের প্রধান খেলোয়াড়রূপে থিয়াগো কোপা লিবার্তাদোরেজ প্রতিযোগিতায় ২য় হয়।
চূড়ান্ত খেলায় এলডিইউ কুইটো'র কাছে দলটি পেনাল্টিতে হেরে যায়।
পরের বছর দলটিক্যাম্পিওনাতো ব্রাসিলেইরো সিরি এ প্রতিযোগিতায় ৪র্থ হয়েছিল। এতে ৩৮ খেলায় দলটি মাত্র ৩৯ গোল করে এবং কোপা দো ব্রাসিল জয় করে।দলের প্রধান খেলোয়াড়রূপে থিয়াগো কোপা লিবার্তাদোরেজ প্রতিযোগিতায় ২য় হয়।
চূড়ান্ত খেলায় এলডিইউ কুইটো'র কাছে দলটি পেনাল্টিতে হেরে যায়।
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে

২০০৮ সালের গ্রীষ্মকালীন
অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেন। কোচ দুঙ্গার অন্যতম পছন্দের খেলোয়াড় হিসেবে ২৩
বছরের অধিক আরেক খেলোয়াড় ছিলেনরোনালদিনহো। সেখানে তিনি তিন খেলায় অংশ নেন। এরপূর্বে তিনি মাত্র দুইটিপ্রীতি ম্যাচে খেলেছেন যথাক্রমে সিঙ্গাপুর এবং ভিয়েতনামের বিপক্ষে। ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সালে ব্রাজিলের পক্ষ হয়ে ইতালির বিরুদ্ধে এমিরেটস স্টেডিয়ামে খেলেন। ৯ অক্টোবর কাতারে অনুষ্ঠিত খেলায় জুয়ানের পরিবর্তে ৭৭ মিনিটের সময় ইংল্যান্ডেরবিপক্ষে মাঠে নামেন।
২০১০ সালের ফিফা বিশ্বকাপে ব্রাজিল দলের সদস্য হিসেবে অংশ নেন।
এর প্রধান কারণ ছিল মিলানের পক্ষ হয়ে চমৎকার খেলা প্রদর্শন। কিন্তু বিশ্বকাপের একটি খেলায় তিনি অংশ নিতে পারেননি।
বর্তমানেও ব্রাজিলের নতুন কোচ মানো মেনেজেসের প্রথম পছন্দের পাত্র সিলভা ১০ আগস্ট, ২০১০ সালে মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রেরবিরুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি সেখানে ব্রাজিলের পক্ষ হয়ে তার প্রথম গোল
করেন। নেইমারের কর্ণার কিক থেকে বলকে মাথায় স্পর্শ
করার মাধ্যমে বিপক্ষের জালে প্রবেশ করান।ওয়েবসাইট।
1:21 PM
Share: