২৯৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ৩৯.৫ ওভারে ১৭৩ রানেই শেষ জিম্বাবুয়ের ইনিংস। আর টাইগাররা জিতলো ১২৪ রানের বিশাল ব্যবধানে। এ জয়ে দু'ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতলো টাইগাররা।
এর আগে ইনিংসের শুরুতে তৃতীয় ও পঞ্চম ওভারেই দুই ওপেনারকে হারিয়ে হোঁচট খায় জিম্বাবুয়ে। দলীয় ৯ রানে সিবন্দাকে সাজঘরে ফিরিয়ে মাশরাফির শুরু। এরপর পঞ্চম ওভারে মাসাকাদজাকে নিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত করেন টাইগার অধিনায়ক। পরের কাব্যে রুবেলের বলে মাশরাফির হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরার আগে মারুমা করেছেন ৮ রান।
আরাফাত সানির বলে মুশফিকের বলে স্ট্যাম্পিং হওয়ার আগে মিরের সংগ্রহ মাত্র ১২। দলীয় সংগ্রহ তখন ৪ উইকেটে ৮০। একপ্রান্তে ভয়ঙ্কর টেলরকেও বেশিদূর এগুতে দেননি সাকিব। তাকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। এরপর ৮২ রানে ৫ উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ের বিপর্যয় সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন চাকাভা ও চিগম্বুরা। কিন্তু মাত্র ১৪ রানেই মাহমুদুল্লাহর বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন চাকাভা। ৩০ তম ওভারে ব্যক্তিগত ২ রানে মোর রুবেল হোসেনের বলে এলবিডব্লিউ এর ফাঁদে পড়েন।
শেষ তিনের শিকারির নাম আরাফাত সানি। মাদজিভা, পানিয়াঙ্গারা ও কামুনগজিকে ফিরিয়ে জিম্বাবুয়ের টেলেন্ডারে ধস নামান তিনি। আর ১৭৩ এ থামে জিম্বাবুয়ে।ওয়েবসাইট।
8:07 PM
Share: