কমনওয়েলথ গেমস আয়োজকরা বলছেন, এটি তাদের ইতিহাসের সফলতম আয়োজন। সেটা সত্যি কী মিথ্যে, তা সময় ঠিক করবে। তবে এটা ঠিক যে গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমস এক চোখ ধাঁধানো অনুষ্ঠানের ভেতর দিয়েই সমাপ্তি টানলো রবিবার রাতে। আতশবাজি, লেজার শো, বর্ণিল আলোর খেলার পাশাপাশি স্কটল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার তারকা গায়ক-গায়িকাদের 'পার্টি মুড'-এর ভেতর দিয়ে শেষ হল ২০তম কমনওয়েলথ গেমস।
সাফল্যের বিচারে এই আয়োজনের শ্রেষ্ঠত্ব ঘরে তুলে নিলো কমনওয়েলথের মূল রাষ্ট্র ইংল্যান্ডই। ইংলিশরা ২৮ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো পদক তালিকার শীর্ষে ঠাঁই করে নিলো। অস্ট্রেলিয়া এই প্রতিযোগিতায় বরাবরের শক্তি হলেও দেশটির সান্ত্বনা হলো শেষ দিনে গেমসের পুরুষ হকি ও নেটবলে সোনা জয়। অজিরা এবার ইংলিশদের সাথে ঠিকমতো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই গড়ে তুলতে পারেনি।
ইংল্যান্ড সব মিলিয়ে ১৭৪টি পদক জয় করে। এর মধ্যে ৫৮টি স্বর্ণ। অপরদিকে অস্ট্রেলিয়ার মোট পদক হলো ১৩৭টি। এর মধ্যে তারা স্বর্ণ জিতেছে ৪৯টিতে। তৃতীয় স্থান পায় কানাডা (৮২; ৩২-১৬-৩৪)। অপরদিকে চতুর্থ স্থান পায় স্বাগতিক স্কটল্যান্ড। তাদের অর্জন ১৯টি স্বর্ণ, ১৫টি রৌপ্য ও ১৯টি ব্রোঞ্জসহ মোট ৫৩টি পদক।
ইংলিশদের এই শ্রেষ্ঠত্বের ভেতর দিয়ে ক্রীড়াপর্ব শেষ হওয়ার পর শুরু হয়েছিল সমাপনী উত্সবের। গেমসের সমস্ত প্রতিযোগী, স্বেচ্ছাসেবকদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানের সূচনা হয় স্কটিশ তারকা পপ গায়ক লুলুর পারফরম্যান্স দিয়ে। এর আগেই এক পশলা আলোর খেলা হয়ে গেছে। লুলুর পর সবাইকে মাতাতে আসেন আরেক প্রবীন স্কটিশ তারকা ডেকান ব্লু। এই দুটি পারফরম্যান্সের পর ছিল এক অভিনব ধন্যবাদজ্ঞাপনপর্ব। গ্লাসগো সিটির পরিচ্ছন্নতাকর্মী থেকে শুরু করে স্বেচ্ছাসেবক, নিরাপত্তাকর্মী সবাইকে ঘটা করে ধন্যবাদ দেওয়া হয়। রীতিমতো পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের ভ্যান নিয়ে চক্কর দেওয়া হয় মাঠে।
এরপর গ্ল্যাসগো গেমস চেয়ারম্যান লর্ড স্মিথ অব কেলভিন ও কমনওয়েলথ গেমস ফেডারেশনের সভাপতি প্রিন্স ইমরান আসেন মঞ্চে। দুইজনই বিদায়ী বক্তৃতায় সবাইকে সফলতম এই আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ দেন। এই পর্বে ডেভিড ডিক্সন অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ওয়েলসের রিদমিক জিমন্যাস্ট ফ্রান্সেসকা জোন্সকে। স্কটল্যান্ডের এই পর্বশেষে শুরু হয় আগামী গেমসের আয়োজন অস্ট্রেলিয়ার প্রদর্শনী। অস্ট্রেলিয়ার জেসিকা মাউবয় তার গান দিয়ে মাতিয়ে ফেলেন সবাইকে। আর অস্ট্রেলিয়ান পপ আইকন কাইলি মিনোগির স্টেজ কাঁপানো পারফরম্যান্স দিয়ে পর্দা নামে অনুষ্ঠানে।ওয়েবসাইট।
সাফল্যের বিচারে এই আয়োজনের শ্রেষ্ঠত্ব ঘরে তুলে নিলো কমনওয়েলথের মূল রাষ্ট্র ইংল্যান্ডই। ইংলিশরা ২৮ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো পদক তালিকার শীর্ষে ঠাঁই করে নিলো। অস্ট্রেলিয়া এই প্রতিযোগিতায় বরাবরের শক্তি হলেও দেশটির সান্ত্বনা হলো শেষ দিনে গেমসের পুরুষ হকি ও নেটবলে সোনা জয়। অজিরা এবার ইংলিশদের সাথে ঠিকমতো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই গড়ে তুলতে পারেনি।
ইংল্যান্ড সব মিলিয়ে ১৭৪টি পদক জয় করে। এর মধ্যে ৫৮টি স্বর্ণ। অপরদিকে অস্ট্রেলিয়ার মোট পদক হলো ১৩৭টি। এর মধ্যে তারা স্বর্ণ জিতেছে ৪৯টিতে। তৃতীয় স্থান পায় কানাডা (৮২; ৩২-১৬-৩৪)। অপরদিকে চতুর্থ স্থান পায় স্বাগতিক স্কটল্যান্ড। তাদের অর্জন ১৯টি স্বর্ণ, ১৫টি রৌপ্য ও ১৯টি ব্রোঞ্জসহ মোট ৫৩টি পদক।
ইংলিশদের এই শ্রেষ্ঠত্বের ভেতর দিয়ে ক্রীড়াপর্ব শেষ হওয়ার পর শুরু হয়েছিল সমাপনী উত্সবের। গেমসের সমস্ত প্রতিযোগী, স্বেচ্ছাসেবকদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানের সূচনা হয় স্কটিশ তারকা পপ গায়ক লুলুর পারফরম্যান্স দিয়ে। এর আগেই এক পশলা আলোর খেলা হয়ে গেছে। লুলুর পর সবাইকে মাতাতে আসেন আরেক প্রবীন স্কটিশ তারকা ডেকান ব্লু। এই দুটি পারফরম্যান্সের পর ছিল এক অভিনব ধন্যবাদজ্ঞাপনপর্ব। গ্লাসগো সিটির পরিচ্ছন্নতাকর্মী থেকে শুরু করে স্বেচ্ছাসেবক, নিরাপত্তাকর্মী সবাইকে ঘটা করে ধন্যবাদ দেওয়া হয়। রীতিমতো পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের ভ্যান নিয়ে চক্কর দেওয়া হয় মাঠে।
এরপর গ্ল্যাসগো গেমস চেয়ারম্যান লর্ড স্মিথ অব কেলভিন ও কমনওয়েলথ গেমস ফেডারেশনের সভাপতি প্রিন্স ইমরান আসেন মঞ্চে। দুইজনই বিদায়ী বক্তৃতায় সবাইকে সফলতম এই আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ দেন। এই পর্বে ডেভিড ডিক্সন অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ওয়েলসের রিদমিক জিমন্যাস্ট ফ্রান্সেসকা জোন্সকে। স্কটল্যান্ডের এই পর্বশেষে শুরু হয় আগামী গেমসের আয়োজন অস্ট্রেলিয়ার প্রদর্শনী। অস্ট্রেলিয়ার জেসিকা মাউবয় তার গান দিয়ে মাতিয়ে ফেলেন সবাইকে। আর অস্ট্রেলিয়ান পপ আইকন কাইলি মিনোগির স্টেজ কাঁপানো পারফরম্যান্স দিয়ে পর্দা নামে অনুষ্ঠানে।ওয়েবসাইট।
8:41 AM
Share: